বাগেরহাট ও শরণখোলা প্রতিনিধি
বাগেরহাটের শরণখোলায় পাপিয়া আক্তার (৩৮) নামে এক নারী ও তাঁর মেয়ে ছাওদা জেনিকে (৬) দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় শরণখোলা উপজেলার উত্তর রাজাপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে দুর্বৃত্তের হামলার শিকার হন তাঁরা। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মা-মেয়ে গুরুতর আহত হন। পরে শিশু ছাওদা জেনিকে তাঁর চাচা আবু তালেব টুকুর বাড়িতে নেওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। পাপিয়া আক্তারকে স্থানীয়রা শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পাপিয়ার পরিবারের দাবি, স্বামীর সঙ্গে বিরোধ থাকায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পাপিয়ার স্বামী ঢাকায় থাকেন।
পাপিয়া আক্তার উত্তর রাজাপুর গ্রামের আবু জাফরের স্ত্রী এবং ধানসাগর এলাকার মো. আব্দুল হোসেন খলিফার মেয়ে। পাপিয়া আক্তার ও আবু জাফর দম্পতির মেয়ে ছাওদা জেনি। তাঁদের একটি ছেলে রয়েছে। পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
পাপিয়ার ভাই আল আমীনে বরাত দিয়ে শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজমল হোসে মুক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাপিয়াকে তাঁর স্বামী আবু জাফর হত্যা করেছেন। আল আমীন আমাকে এমনটাই জানিয়েছে।’
খবর পেয়ে বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মোরেলগঞ্জ সার্কেল) এসএম আশিকুর রহমান ও শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. একরাম হোসেনসহ পুলিশ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. একরাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। হত্যার কারণ অনুসন্ধানে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।’
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশফাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাপিয়া বেগমকে হাসপাতালে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম পাওয়া গেছে।’
বাগেরহাটের শরণখোলায় পাপিয়া আক্তার (৩৮) নামে এক নারী ও তাঁর মেয়ে ছাওদা জেনিকে (৬) দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় শরণখোলা উপজেলার উত্তর রাজাপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে দুর্বৃত্তের হামলার শিকার হন তাঁরা। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মা-মেয়ে গুরুতর আহত হন। পরে শিশু ছাওদা জেনিকে তাঁর চাচা আবু তালেব টুকুর বাড়িতে নেওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। পাপিয়া আক্তারকে স্থানীয়রা শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পাপিয়ার পরিবারের দাবি, স্বামীর সঙ্গে বিরোধ থাকায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পাপিয়ার স্বামী ঢাকায় থাকেন।
পাপিয়া আক্তার উত্তর রাজাপুর গ্রামের আবু জাফরের স্ত্রী এবং ধানসাগর এলাকার মো. আব্দুল হোসেন খলিফার মেয়ে। পাপিয়া আক্তার ও আবু জাফর দম্পতির মেয়ে ছাওদা জেনি। তাঁদের একটি ছেলে রয়েছে। পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
পাপিয়ার ভাই আল আমীনে বরাত দিয়ে শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজমল হোসে মুক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাপিয়াকে তাঁর স্বামী আবু জাফর হত্যা করেছেন। আল আমীন আমাকে এমনটাই জানিয়েছে।’
খবর পেয়ে বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মোরেলগঞ্জ সার্কেল) এসএম আশিকুর রহমান ও শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. একরাম হোসেনসহ পুলিশ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. একরাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। হত্যার কারণ অনুসন্ধানে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।’
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশফাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাপিয়া বেগমকে হাসপাতালে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম পাওয়া গেছে।’
আদালত পরিদর্শক বলেন, শাহজালাল তাঁর জবানবন্দিতে তুহিন হত্যাকাণ্ডে নিজে জড়িত ছিলেন এবং অন্য কে কে জড়িত, সেসব বিষয় উল্লেখ করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে অন্য আসামিরা স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হননি। তা ছাড়া পুলিশও তাঁদের আর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করেনি। এ কারণে আদালত সব আসামিকে কারাগারে পাঠানোর...
৬ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় স্কুলে কোচিং শেষে নিজের ক্লাসে যায় ছাত্রীরা। এ সময় একজন পানির বোতল থেকে পানি পান করে। পানিতে দুর্গন্ধ পেয়ে সে বিষয়টি সহপাঠীদের জানায়। এরপর আরও চার ছাত্রী ওই পানি খেয়ে অসুস্থবোধ করতে থাকে।
৭ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
১৩ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে স্কুলছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখানোর অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম নামের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। ওই দপ্তরির শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন না বলে অভিভাবকেরা হুমকি দিয়েছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এক অভিভাবক গত বৃহস্পতিবার ইউএন
১৬ মিনিট আগে