কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে গুঁড়িয়ে দেওয়া অবৈধ ইটভাটাগুলো পুনরায় সচল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভাটাগুলো উপজেলার চরসাদীপুর ইউনিয়নে অবস্থিত।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এর আগে গত ৭ ডিসেম্বর চরসাদীপুর ইউনিয়নে অভিযান চালায় জেলা পরিবেশ অধিদপ্তর। অভিযানে ছাড়পত্র ছাড়া ভাটা পরিচালনা করার অপরাধে ছয়টি ভাটাকে ১১ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ছয় ভাটার পাঁচটিকেই ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের ইনফোর্সম্যান শাখার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সায়েদা পারভিন।
চরসাদীপুর ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ২৫ বর্গকিলোমিটারের ইউনিয়নটি পদ্মা নদীর পারে অবস্থিত। তার মধ্যে পদ্মা নদীতে ভেঙে গেছে প্রায় পাঁচ বর্গকিলোমিটার। এখানে প্রায় ২০ হাজার মানুষের বসবাস। ইটভাটা রয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে ১৮টি।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘পরিবেশ অধিদপ্তরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অভিযানের মাত্র দুই দিন পরেই আবারও চালু করা হয়েছে এসব অবৈধ ইটভাটা। অর্থের প্রভাবে পুনরায় চালু হয়েছে। ফলে এলাকার পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। অনুমোদনহীন এসব ইটভাটায় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে গাছের গুঁড়ি ও খড়ি। আর ইট তৈরির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির উর্বর মাটি।’
ইটভাটার মালিক মো. জুলহক মণ্ডল বলেন, ‘সেদিন স্যারেরা ভাটা ভেঙে দিয়ে দেড় লাখ টাকা নিয়েছিল। পরে রসিদ দিয়ে বলেছিল, এবার চালান। সামনের বছর আর চালানো যাবে না। তাই আবার ভাটার কাজ শুরু করেছি। আমরা তো সভাপতি শহিদের মাধ্যমে প্রশাসনকে টাকা দিয়েই ভাটা চালাই।’
এ বিষয়ে চরসাদীপুর ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি মো. শহিদ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। ইটভাটা তৈরি করে ফেলেছি। তাই পরিবেশ অধিদপ্তরের স্যারেরা বলেছেন এই বছরটা ভাটা চালান। তবে ভাটা চালানোর জন্য কাউকে টাকা দিই না।’
অবৈধ ইটভাটার বিষয়ে জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আতাউর রহমান মুঠোফোনে বলেন, ‘অবৈধ ইটভাটাগুলো অভিযান চালিয়ে জরিমানা করা হয়েছে এবং গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইটভাটা চালু করলে আবারও অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে গুঁড়িয়ে দেওয়া অবৈধ ইটভাটাগুলো পুনরায় সচল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভাটাগুলো উপজেলার চরসাদীপুর ইউনিয়নে অবস্থিত।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এর আগে গত ৭ ডিসেম্বর চরসাদীপুর ইউনিয়নে অভিযান চালায় জেলা পরিবেশ অধিদপ্তর। অভিযানে ছাড়পত্র ছাড়া ভাটা পরিচালনা করার অপরাধে ছয়টি ভাটাকে ১১ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ছয় ভাটার পাঁচটিকেই ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের ইনফোর্সম্যান শাখার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সায়েদা পারভিন।
চরসাদীপুর ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ২৫ বর্গকিলোমিটারের ইউনিয়নটি পদ্মা নদীর পারে অবস্থিত। তার মধ্যে পদ্মা নদীতে ভেঙে গেছে প্রায় পাঁচ বর্গকিলোমিটার। এখানে প্রায় ২০ হাজার মানুষের বসবাস। ইটভাটা রয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে ১৮টি।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘পরিবেশ অধিদপ্তরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অভিযানের মাত্র দুই দিন পরেই আবারও চালু করা হয়েছে এসব অবৈধ ইটভাটা। অর্থের প্রভাবে পুনরায় চালু হয়েছে। ফলে এলাকার পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। অনুমোদনহীন এসব ইটভাটায় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে গাছের গুঁড়ি ও খড়ি। আর ইট তৈরির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলি জমির উর্বর মাটি।’
ইটভাটার মালিক মো. জুলহক মণ্ডল বলেন, ‘সেদিন স্যারেরা ভাটা ভেঙে দিয়ে দেড় লাখ টাকা নিয়েছিল। পরে রসিদ দিয়ে বলেছিল, এবার চালান। সামনের বছর আর চালানো যাবে না। তাই আবার ভাটার কাজ শুরু করেছি। আমরা তো সভাপতি শহিদের মাধ্যমে প্রশাসনকে টাকা দিয়েই ভাটা চালাই।’
এ বিষয়ে চরসাদীপুর ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি মো. শহিদ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। ইটভাটা তৈরি করে ফেলেছি। তাই পরিবেশ অধিদপ্তরের স্যারেরা বলেছেন এই বছরটা ভাটা চালান। তবে ভাটা চালানোর জন্য কাউকে টাকা দিই না।’
অবৈধ ইটভাটার বিষয়ে জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আতাউর রহমান মুঠোফোনে বলেন, ‘অবৈধ ইটভাটাগুলো অভিযান চালিয়ে জরিমানা করা হয়েছে এবং গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইটভাটা চালু করলে আবারও অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৭ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে