রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে সর্বপ্রথম ইন্দোনেশিয়া থেকে জ্বালানি কয়লা এসে পৌঁছেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে তিনটি লাইটারেজ (নৌযান) জাহাজে করে কয়লা আসার পর তা আনুষ্ঠানিকভাবে খালাস শুরু হয়েছে।
স্থানীয় শিপিং এজেন্ট টগি শিপিংয়ের ব্যবস্থাপক মো. খন্দকার রিয়াজুল হক বলেন, গত ২০ জুলাই ইন্দোনেশিয়ার তানজুম ক্যাম্ফা বন্দর থেকে ৫৪ হাজার ৬৫০ টন কয়লা নিয়ে আকিজ হেরিটেজ জাহাজটি ছেড়ে আসে। এরপর গত ৩১ জুলাই চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজটি ভেড়ে। সেখানে ১৮ হাজার ৬৫০ টন কয়লা খালাস করা হয়। পরে ৩৬ হাজার টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরের উদ্দেশে জাহাজটি ছেড়ে আসে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়া-১১ নম্বর বয়ায় জাহাজটি অবস্থান করবে। এদিকে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আমদানি করা জ্বালানি কয়লা গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে খালাস শুরু হয়েছে।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আনোয়ারুল আজীম বলেন, ‘রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে সর্বপ্রথম জ্বালানি হিসেবে কয়লা আমদানি করা হয়েছে। বাংলাদেশের পতাকাবাহী এমভি আকিজ হেরিটেজ জাহাজে করে ইন্দোনেশিয়া থেকে এ কয়লা আমদানি করা হয়।’
আনোয়ারুল আজীম আরও বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হওয়া ১৮ হাজার ৬৫০ টন কয়লা লাইটারেজে (নৌযান) করে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আনা হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে এ কয়লা খালাসের কাজ শুরু হয়েছে। এখন থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি কয়লা আসা অব্যাহত থাকবে।’
আমদানি করা এই কয়লা দিয়ে আগস্ট ও সেপ্টেম্বর দুই মাস কয়লাভিত্তিক রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে। এরপর অক্টোবর থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে উৎপাদনে যাবে বলেও জানান তিনি।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল অবকাঠামো নির্মাণের দায়িত্বে রয়েছে ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যাল লিমিটেড (বিএইচইল) নামে ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সংস্থা। ২০১০ সালে ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে প্রকল্পটির কাজ শুরু হয়। ২০১২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় নির্মাণকাজ। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে মোট ১৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এখান থেকে দুই ইউনিটে ৬৬০ মেগাওয়াট করে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা রয়েছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে কয়লা খালাস শুরু হওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র আলহাজ তালুকদার আব্দুল খালেক, বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোপানী (প্রা.) লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ একরামউল্লাহ, রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক সুভাষ চন্দ্র পাণ্ডে, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুল আজীম, রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সামসুউদ্দীনসহ স্থানীয় অন্যান্য কর্মকর্তা।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে সর্বপ্রথম ইন্দোনেশিয়া থেকে জ্বালানি কয়লা এসে পৌঁছেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে তিনটি লাইটারেজ (নৌযান) জাহাজে করে কয়লা আসার পর তা আনুষ্ঠানিকভাবে খালাস শুরু হয়েছে।
স্থানীয় শিপিং এজেন্ট টগি শিপিংয়ের ব্যবস্থাপক মো. খন্দকার রিয়াজুল হক বলেন, গত ২০ জুলাই ইন্দোনেশিয়ার তানজুম ক্যাম্ফা বন্দর থেকে ৫৪ হাজার ৬৫০ টন কয়লা নিয়ে আকিজ হেরিটেজ জাহাজটি ছেড়ে আসে। এরপর গত ৩১ জুলাই চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজটি ভেড়ে। সেখানে ১৮ হাজার ৬৫০ টন কয়লা খালাস করা হয়। পরে ৩৬ হাজার টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরের উদ্দেশে জাহাজটি ছেড়ে আসে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মোংলা বন্দরের হাড়বাড়িয়া-১১ নম্বর বয়ায় জাহাজটি অবস্থান করবে। এদিকে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আমদানি করা জ্বালানি কয়লা গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে খালাস শুরু হয়েছে।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) আনোয়ারুল আজীম বলেন, ‘রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে সর্বপ্রথম জ্বালানি হিসেবে কয়লা আমদানি করা হয়েছে। বাংলাদেশের পতাকাবাহী এমভি আকিজ হেরিটেজ জাহাজে করে ইন্দোনেশিয়া থেকে এ কয়লা আমদানি করা হয়।’
আনোয়ারুল আজীম আরও বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হওয়া ১৮ হাজার ৬৫০ টন কয়লা লাইটারেজে (নৌযান) করে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আনা হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে এ কয়লা খালাসের কাজ শুরু হয়েছে। এখন থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি কয়লা আসা অব্যাহত থাকবে।’
আমদানি করা এই কয়লা দিয়ে আগস্ট ও সেপ্টেম্বর দুই মাস কয়লাভিত্তিক রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে। এরপর অক্টোবর থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে উৎপাদনে যাবে বলেও জানান তিনি।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল অবকাঠামো নির্মাণের দায়িত্বে রয়েছে ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যাল লিমিটেড (বিএইচইল) নামে ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সংস্থা। ২০১০ সালে ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে প্রকল্পটির কাজ শুরু হয়। ২০১২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় নির্মাণকাজ। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে মোট ১৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এখান থেকে দুই ইউনিটে ৬৬০ মেগাওয়াট করে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা রয়েছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে কয়লা খালাস শুরু হওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র আলহাজ তালুকদার আব্দুল খালেক, বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোপানী (প্রা.) লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ একরামউল্লাহ, রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক সুভাষ চন্দ্র পাণ্ডে, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুল আজীম, রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সামসুউদ্দীনসহ স্থানীয় অন্যান্য কর্মকর্তা।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৪২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে