টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছেন। আজ দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে দোহারের পদ্মা সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী বিল্লাল হোসেনকে আটক করেছে পুলিশ।
সরেজমিনে দেখা যায়, আজ বুধবার বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে মাওয়া চৌরাস্তা থেকে একটি মিছিল নিয়ে পদ্মা সেতু টোল প্লাজাসংলগ্ন ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অবস্থান করে লৌহজং উপজেলায় বসবাসরত বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল হোসেন সরকারের নেতৃত্বে পুলিশ শিক্ষার্থীদের বাধা দেয়। শিক্ষার্থীরা জানান, যতক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের দাবি না মানা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁরা সড়ক থেকে নড়বেন না।
একপর্যায়ে পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা শুরু করে। একই সঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এ সময় শিক্ষার্থীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এ সময় পদ্মা সেতু উত্তর থানার ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান, এএসআই আনিচুর রহমান, নারী কনস্টেবল লতা আক্তার, শিক্ষার্থী বিল্লাল হোসেন, রিমু আক্তার রাজন, শাওনসহ কয়েকজন আহত হন।
বিল্লাল হোসেন নামের এক শিক্ষার্থীকে আটকের পর পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। আটক শিক্ষার্থী বিল্লাল হোসেন উপজেলার কুমারভোগ ইউনিয়নের চন্দ্রেরবাড়ি গ্রামের মান্নান মৃধার ছেলে। তিনি দোহারের পদ্মা সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন। এখনো পদ্মা সেতু এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শ্রীনগর সার্কেল) মো. তোফায়েল হোসেন সরকার বলেন, ‘হঠাৎ মাওয়া থেকে একটি মিছিল নিয়ে আসেন শিক্ষার্থীরা। এরপর ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অবস্থান করে গাড়ি চলাচল বন্ধের চেষ্টা করে। আমরা শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করি। কিন্তু তাঁরা আমাদের নির্দেশনা মানেননি। পরে আমরা লাঠিপেটা করে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দিই।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হামলায় আমাদের উত্তর থানার ওসিসহ তিনজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ সময় আমরা এক শিক্ষার্থীকে আটক করেছি।’
মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছেন। আজ দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে দোহারের পদ্মা সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী বিল্লাল হোসেনকে আটক করেছে পুলিশ।
সরেজমিনে দেখা যায়, আজ বুধবার বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে মাওয়া চৌরাস্তা থেকে একটি মিছিল নিয়ে পদ্মা সেতু টোল প্লাজাসংলগ্ন ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অবস্থান করে লৌহজং উপজেলায় বসবাসরত বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল হোসেন সরকারের নেতৃত্বে পুলিশ শিক্ষার্থীদের বাধা দেয়। শিক্ষার্থীরা জানান, যতক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের দাবি না মানা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁরা সড়ক থেকে নড়বেন না।
একপর্যায়ে পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা শুরু করে। একই সঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এ সময় শিক্ষার্থীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এ সময় পদ্মা সেতু উত্তর থানার ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান, এএসআই আনিচুর রহমান, নারী কনস্টেবল লতা আক্তার, শিক্ষার্থী বিল্লাল হোসেন, রিমু আক্তার রাজন, শাওনসহ কয়েকজন আহত হন।
বিল্লাল হোসেন নামের এক শিক্ষার্থীকে আটকের পর পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। আটক শিক্ষার্থী বিল্লাল হোসেন উপজেলার কুমারভোগ ইউনিয়নের চন্দ্রেরবাড়ি গ্রামের মান্নান মৃধার ছেলে। তিনি দোহারের পদ্মা সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন। এখনো পদ্মা সেতু এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শ্রীনগর সার্কেল) মো. তোফায়েল হোসেন সরকার বলেন, ‘হঠাৎ মাওয়া থেকে একটি মিছিল নিয়ে আসেন শিক্ষার্থীরা। এরপর ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অবস্থান করে গাড়ি চলাচল বন্ধের চেষ্টা করে। আমরা শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করি। কিন্তু তাঁরা আমাদের নির্দেশনা মানেননি। পরে আমরা লাঠিপেটা করে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দিই।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হামলায় আমাদের উত্তর থানার ওসিসহ তিনজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ সময় আমরা এক শিক্ষার্থীকে আটক করেছি।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে