প্রতিনিধি
রায়পুরা (নরসিংদী): নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের লোডশেডিং তীব্র আকার ধারণ করেছে। ঘন ঘন বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা যেন হয়ে পড়েছে নিত্যদিনের ঘটনা। কখনো ঘোষণা দিয়ে, আবার কখনো ঘোষণা ছাড়াই লাইন সংস্কারের নামে সারা দিন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া আকাশে সামান্য মেঘ দেখা দিলে কিংবা সামান্য বৃষ্টি বা হালকা বাতাস হলে তো কথাই নেই-ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুতের দেখা মেলে না। এভাবে দিনে-রাতে অন্তত ১০ থেকে ১২ বার বা তার চেয়েও বেশি লোডশেডিংয়ের হয়রানির শিকার হচ্ছে এলাকাবাসী।
দীর্ঘদিন ধরে এমন অব্যবস্থাপনার শিকার হলেও কোন প্রতিকার পাচ্ছে না রায়পুরার বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। গত কয়েক মাস ধরে বিদ্যুতের এ সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিদ্যুতের এ ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। বিদ্যুৎ না থাকায় তীব্র গরমে মারাত্মক দুর্ভোগ পোহাচ্ছে মানুষ। আর সমস্যার প্রতিকার চাইতে বিদ্যুৎ অফিসের দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল দিয়েও সেবা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ গ্রাহকদের।
এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু তাতে কোন ধরনের মাথা ব্যথাই নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, এ উপজেলায় বিদ্যুৎ যায় না, মাঝে মধ্যে আসে। এখানে দিনে-রাতে লোডশেডিং যেন রুটিনে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ বার কখনোবা এর চেয়েও বেশিবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। সাধারণ মানুষের এ দুর্ভোগ লাগিয়ে কর্তৃপক্ষ যেন কানে তুলা গুঁজে ঘুমাচ্ছে।
পৌর এলাকার রাতুল চৌধুরী বলেন, অফিসের দেওয়া মুঠোফোন নম্বরে ফোন করে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছি না, প্রায় সময়ই ফোনটি ধরে না। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে নষ্ট হচ্ছে ফ্রিজ, টিভি, ফ্যানসহ বৈদ্যুতিক বিভিন্ন যন্ত্রাংশ।
নাজিম উদ্দিন নামে এক সেচ গ্রাহক জানান, লোডশেডিংয়ের ফলে কৃষি জমিতে সেচের সমস্যা হচ্ছে। এ ছাড়া তীব্র এই গরমে সংস্কারের নামে এক দুই দিন পর পর বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখায় ভোগান্তির শিকারও হচ্ছেন তাঁরা। রমজান মাসেও প্রায় প্রতিদিনই ভোরে বিদ্যুৎ চলে যেতো যা এখনো চলছে। এতে ভ্যাপসা গরমে বয়োবৃদ্ধ নারী পুরুষ-শিশুসহ সকলের কষ্ট হচ্ছে।
নরসিংদী পল্লিবিদ্যুৎ সমিতি-২ 'র রায়পুরা জোনাল অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ডিজিএম) মো. সিদ্দিকুর রহমান এব্যাপারে বলেন, রায়পুরা জোনাল অফিসে কোন প্রকার লোডশেডিং নেই। শুধুমাত্র ঝড়-বৃষ্টির মৌসুমে মেন্টেনেনসের কারণে এ সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। আমরা সার্বক্ষণিক গ্রাহককে পরিপূর্ণ সেবা দিতে চেষ্টা করি। আমরা সার্বক্ষণিক গ্রাহকে পরিপূর্ণ সেবা দিতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। ঝড় বৃষ্টির মৌসুম চলে গেলে গ্রাহকদের আরও ভালো সেবা দিতে পারব।
রায়পুরা (নরসিংদী): নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের লোডশেডিং তীব্র আকার ধারণ করেছে। ঘন ঘন বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা যেন হয়ে পড়েছে নিত্যদিনের ঘটনা। কখনো ঘোষণা দিয়ে, আবার কখনো ঘোষণা ছাড়াই লাইন সংস্কারের নামে সারা দিন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া আকাশে সামান্য মেঘ দেখা দিলে কিংবা সামান্য বৃষ্টি বা হালকা বাতাস হলে তো কথাই নেই-ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুতের দেখা মেলে না। এভাবে দিনে-রাতে অন্তত ১০ থেকে ১২ বার বা তার চেয়েও বেশি লোডশেডিংয়ের হয়রানির শিকার হচ্ছে এলাকাবাসী।
দীর্ঘদিন ধরে এমন অব্যবস্থাপনার শিকার হলেও কোন প্রতিকার পাচ্ছে না রায়পুরার বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। গত কয়েক মাস ধরে বিদ্যুতের এ সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিদ্যুতের এ ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। বিদ্যুৎ না থাকায় তীব্র গরমে মারাত্মক দুর্ভোগ পোহাচ্ছে মানুষ। আর সমস্যার প্রতিকার চাইতে বিদ্যুৎ অফিসের দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল দিয়েও সেবা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ গ্রাহকদের।
এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু তাতে কোন ধরনের মাথা ব্যথাই নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, এ উপজেলায় বিদ্যুৎ যায় না, মাঝে মধ্যে আসে। এখানে দিনে-রাতে লোডশেডিং যেন রুটিনে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ বার কখনোবা এর চেয়েও বেশিবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। সাধারণ মানুষের এ দুর্ভোগ লাগিয়ে কর্তৃপক্ষ যেন কানে তুলা গুঁজে ঘুমাচ্ছে।
পৌর এলাকার রাতুল চৌধুরী বলেন, অফিসের দেওয়া মুঠোফোন নম্বরে ফোন করে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছি না, প্রায় সময়ই ফোনটি ধরে না। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে নষ্ট হচ্ছে ফ্রিজ, টিভি, ফ্যানসহ বৈদ্যুতিক বিভিন্ন যন্ত্রাংশ।
নাজিম উদ্দিন নামে এক সেচ গ্রাহক জানান, লোডশেডিংয়ের ফলে কৃষি জমিতে সেচের সমস্যা হচ্ছে। এ ছাড়া তীব্র এই গরমে সংস্কারের নামে এক দুই দিন পর পর বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখায় ভোগান্তির শিকারও হচ্ছেন তাঁরা। রমজান মাসেও প্রায় প্রতিদিনই ভোরে বিদ্যুৎ চলে যেতো যা এখনো চলছে। এতে ভ্যাপসা গরমে বয়োবৃদ্ধ নারী পুরুষ-শিশুসহ সকলের কষ্ট হচ্ছে।
নরসিংদী পল্লিবিদ্যুৎ সমিতি-২ 'র রায়পুরা জোনাল অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ডিজিএম) মো. সিদ্দিকুর রহমান এব্যাপারে বলেন, রায়পুরা জোনাল অফিসে কোন প্রকার লোডশেডিং নেই। শুধুমাত্র ঝড়-বৃষ্টির মৌসুমে মেন্টেনেনসের কারণে এ সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। আমরা সার্বক্ষণিক গ্রাহককে পরিপূর্ণ সেবা দিতে চেষ্টা করি। আমরা সার্বক্ষণিক গ্রাহকে পরিপূর্ণ সেবা দিতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। ঝড় বৃষ্টির মৌসুম চলে গেলে গ্রাহকদের আরও ভালো সেবা দিতে পারব।
মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
১৩ মিনিট আগেখুলনা মহানগরীর দৌলতপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মো. হেলাল (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বুধবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেরাজশাহীতে রেললাইনের পাশে এক শ্রমিকের লাশ পাওয়া গেছে। তাঁর নাম হাবিবুর রহমান (৫০)। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চর বারোরশিয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। পুলিশের ধারণা, চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ধান কাটা শ্রমিক হাবিবুরের।
৪৪ মিনিট আগেরাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে