নরসিংদী প্রতিনিধি
এসএসসির ফলে ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রেখেছে নরসিংদীর নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস (এনকেএম)। এ বছর ২৭৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাসসহ ২৭০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে অনলাইনে ফল ঘোষণার পর এ তথ্য নিশ্চিত করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. ইমন হোসেন।
প্রতিষ্ঠানটির ধারাবাহিক সাফল্যে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল কাদির মোল্লা ও মিসেস নাছিমা মোল্লা। এর আগে ২০২২,২০১৭ ও ২০১৫ সালে শতভাগ পাসসহ শতভাগ জিপিএ-৫ পেয়ে দেশ সেরা ফল অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি।
বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে পিইসি, জেএসসি ও এসএসসিতে টানা শতভাগ পাসসহ ফলাফলের ভিত্তিতে প্রায় প্রতি বছরই বোর্ডে সেরার স্থান দখল করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৬৯ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা ৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাসসহ ২৭০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পাওয়া শাহরিয়ার নাফিজ সৃজন বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রম, সঠিক দিক-নির্দেশনা, নিয়মিত ক্লাস, বিশেষ ক্লাস, গাইড টিচারের মাধ্যমে নিয়মিত হোম ভিজিট, টিউটোরিয়াল ও মাসিক পরীক্ষার কারণেই এই ফল সম্ভব হয়েছে।’
নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও থার্মেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল কাদির মোল্লা বলেন, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বরাবরই ভালো ফল করছে। এবার শতভাগ পাসসহ দেশ সেরা ফলের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। সারা দেশের সার্বিক ফলাফল বিশ্লেষণ করলে আশা করছি, আমরা দেশসেরা অবস্থানে থাকব।’
স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. ইমন হোসেন বলেন, ‘একটি বিদ্যালয়ের ভালো ফলের মূলমন্ত্র হচ্ছে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সমন্বয়। আর আমাদের মূলমন্ত্র হচ্ছেন আবদুল কাদির মোল্লা। স্যারের ইনোভেটিভ চিন্তা-চেতনা, সময়োপযোগী সঠিক দিক নির্দেশনায় আমাদের এই ফল অব্যাহত আছে।’
এসএসসির ফলে ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রেখেছে নরসিংদীর নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস (এনকেএম)। এ বছর ২৭৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাসসহ ২৭০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে অনলাইনে ফল ঘোষণার পর এ তথ্য নিশ্চিত করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. ইমন হোসেন।
প্রতিষ্ঠানটির ধারাবাহিক সাফল্যে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল কাদির মোল্লা ও মিসেস নাছিমা মোল্লা। এর আগে ২০২২,২০১৭ ও ২০১৫ সালে শতভাগ পাসসহ শতভাগ জিপিএ-৫ পেয়ে দেশ সেরা ফল অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি।
বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে পিইসি, জেএসসি ও এসএসসিতে টানা শতভাগ পাসসহ ফলাফলের ভিত্তিতে প্রায় প্রতি বছরই বোর্ডে সেরার স্থান দখল করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৬৯ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা ৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাসসহ ২৭০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পাওয়া শাহরিয়ার নাফিজ সৃজন বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রম, সঠিক দিক-নির্দেশনা, নিয়মিত ক্লাস, বিশেষ ক্লাস, গাইড টিচারের মাধ্যমে নিয়মিত হোম ভিজিট, টিউটোরিয়াল ও মাসিক পরীক্ষার কারণেই এই ফল সম্ভব হয়েছে।’
নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও থার্মেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল কাদির মোল্লা বলেন, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বরাবরই ভালো ফল করছে। এবার শতভাগ পাসসহ দেশ সেরা ফলের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। সারা দেশের সার্বিক ফলাফল বিশ্লেষণ করলে আশা করছি, আমরা দেশসেরা অবস্থানে থাকব।’
স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. ইমন হোসেন বলেন, ‘একটি বিদ্যালয়ের ভালো ফলের মূলমন্ত্র হচ্ছে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সমন্বয়। আর আমাদের মূলমন্ত্র হচ্ছেন আবদুল কাদির মোল্লা। স্যারের ইনোভেটিভ চিন্তা-চেতনা, সময়োপযোগী সঠিক দিক নির্দেশনায় আমাদের এই ফল অব্যাহত আছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে