মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে দিনে দিনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ মধু চাষ। সরিষা, ধনিয়া ও কালিজিরা ফসল জেলায় বেশি হওয়ায় ভ্রাম্যমাণ মুধ চাষও বেড়েছে। এতে অনেক যুবক মধু চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর জেলায় আগে থেকেই সরিষা ও ধনিয়া চাষ হলেও বেশ কয়েক বছর ধরে কালিজিরা চাষ হচ্ছে। এতে মাদারীপুরের বেকার যুবকেরা এই সরিয়া, ধনিয়া ও কালিজিরার খেতের পাশে ভ্রাম্যমাণভাবে বক্স বসিয়ে মধু চাষ করছেন। অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় অনেক যুবকেই মধু চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
মাদারীপুর সদর উপজেলার গগনপুর এলাকার মধু ব্যবসায়ী মো. আনোয়ার সরদার বলেন, ‘প্রায় ৩০ বছর ধরে এই মধু চাষ করে আসছি। আমার চারটি খামার ও ২০০টি বক্স আছে। এর মাধ্যমে আমি মধু চাষ করি।’
এই ব্যবসায়ী বলেন, ‘বিভিন্ন সময় মাদারীপুরসহ অন্য জেলায়ও ঘুরে ঘুরে সরিষা, ধনিয়া, কালিজিরার খেতের পাশে এই ২০০টি বক্স বসিয়ে মধু চাষ করে থাকি। ১০ জনের মতো লোক আছে। যারা আমাকে সহযোগিতা করে থাকে। লাভও ভালো হয়।’
মাদারীপুরের মধুচাষি মোশারফ হোসেন, হাফিজুর রহমান, খলিল মিয়া, মোজ্জামেল হোসেন, কালকিনির রমজানপুরের মধুচাষি আজহারউদ্দিন জানান, মাদারীপুর জেলায় সরিষা, ধনিয়া ও কালিজিরার ফলন বেশি হওয়ার ফলে মৌমাছির পরাগায়নে বেড়েছে। এতে করে খাঁটি মানের মধু উৎপাদন হচ্ছে।
তা ছাড়া খেতের পাশে ভ্রাম্যমাণ ২০০ বক্সে বসালে একজন মধুচাষি বছরে তিন থেকে চার শ মণ মধু সংগ্রহ করতে পারেন। যা থেকে এক একজন মৌচাষির খরচ বাদ দিয়েও বছরে লাভ হবে ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা মতো বলেও জানান তাঁরা।
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে মাদারীপুরের জন্য একটি গাড়ি অনুমোদন পেয়েছি। যা মধুকোষ নামে গাড়িটি ঘুরে ঘুরে মধু সংগ্রহ ও বিক্রি করে। যেকোনো মৌচাকে সহযোগিতা চাইলে আমরা তা করব। তারা চাইলে খাঁটি মধু চাষ করার জন্য সহজ শর্তে ঋণও দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’
মাদারীপুরে দিনে দিনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ মধু চাষ। সরিষা, ধনিয়া ও কালিজিরা ফসল জেলায় বেশি হওয়ায় ভ্রাম্যমাণ মুধ চাষও বেড়েছে। এতে অনেক যুবক মধু চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর জেলায় আগে থেকেই সরিষা ও ধনিয়া চাষ হলেও বেশ কয়েক বছর ধরে কালিজিরা চাষ হচ্ছে। এতে মাদারীপুরের বেকার যুবকেরা এই সরিয়া, ধনিয়া ও কালিজিরার খেতের পাশে ভ্রাম্যমাণভাবে বক্স বসিয়ে মধু চাষ করছেন। অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় অনেক যুবকেই মধু চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
মাদারীপুর সদর উপজেলার গগনপুর এলাকার মধু ব্যবসায়ী মো. আনোয়ার সরদার বলেন, ‘প্রায় ৩০ বছর ধরে এই মধু চাষ করে আসছি। আমার চারটি খামার ও ২০০টি বক্স আছে। এর মাধ্যমে আমি মধু চাষ করি।’
এই ব্যবসায়ী বলেন, ‘বিভিন্ন সময় মাদারীপুরসহ অন্য জেলায়ও ঘুরে ঘুরে সরিষা, ধনিয়া, কালিজিরার খেতের পাশে এই ২০০টি বক্স বসিয়ে মধু চাষ করে থাকি। ১০ জনের মতো লোক আছে। যারা আমাকে সহযোগিতা করে থাকে। লাভও ভালো হয়।’
মাদারীপুরের মধুচাষি মোশারফ হোসেন, হাফিজুর রহমান, খলিল মিয়া, মোজ্জামেল হোসেন, কালকিনির রমজানপুরের মধুচাষি আজহারউদ্দিন জানান, মাদারীপুর জেলায় সরিষা, ধনিয়া ও কালিজিরার ফলন বেশি হওয়ার ফলে মৌমাছির পরাগায়নে বেড়েছে। এতে করে খাঁটি মানের মধু উৎপাদন হচ্ছে।
তা ছাড়া খেতের পাশে ভ্রাম্যমাণ ২০০ বক্সে বসালে একজন মধুচাষি বছরে তিন থেকে চার শ মণ মধু সংগ্রহ করতে পারেন। যা থেকে এক একজন মৌচাষির খরচ বাদ দিয়েও বছরে লাভ হবে ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা মতো বলেও জানান তাঁরা।
মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে মাদারীপুরের জন্য একটি গাড়ি অনুমোদন পেয়েছি। যা মধুকোষ নামে গাড়িটি ঘুরে ঘুরে মধু সংগ্রহ ও বিক্রি করে। যেকোনো মৌচাকে সহযোগিতা চাইলে আমরা তা করব। তারা চাইলে খাঁটি মধু চাষ করার জন্য সহজ শর্তে ঋণও দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে