নগরকান্দা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে কিশোরী ধর্ষণের দায়ে মিলন খান (৩২) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আসামি মিলন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁকে পুলিশ প্রহরায় জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) স্বপন পাল। তিনি বলেন, ‘এই আদেশে দেশের আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ও সমাজ থেকে অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে।’
মিলন খান ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের দৈবকনন্দনপুর গ্রামের বাসিন্দা।
এজাহার থেকে জানা গেছে, এক কিশোরীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন মিলন। কিশোরী নাবালিকা হওয়ায় বিয়ের প্রস্তাব নাকচ করে দিলে মিলন কিশোরীকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেন তার পরিবারকে। ২০১১ সালের ২ অক্টোবর সন্ধ্যায় ওই কিশোরী পুকুরে পানি আনতে গেলে মিলন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরীকে অন্য জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন।
ওই ঘটনায় ২০১১ সালের ৩০ অক্টোবর বোয়ালমারী থানায় মিলন খানসহ চারজনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন কিশোরীর বাবা।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বোয়ালমারী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আতিয়ার রহমান ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর মিলনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। প্রায় এক যুগ পর আজ এই আদেশ দিলেন আদালত।
এ বিষয়ে মিলন খানের মা বলেন, ‘মিলনের সঙ্গে ওই মেয়ের সম্পর্ক ছিল। তারা পালিয়ে বিয়ে করেছিল। মেয়ের পরিবার বড় লোক হওয়ায় মামলা দিয়ে আমার ছেলেকে ফাঁসিয়েছে।’
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে কিশোরী ধর্ষণের দায়ে মিলন খান (৩২) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আসামি মিলন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁকে পুলিশ প্রহরায় জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) স্বপন পাল। তিনি বলেন, ‘এই আদেশে দেশের আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ও সমাজ থেকে অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে।’
মিলন খান ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের দৈবকনন্দনপুর গ্রামের বাসিন্দা।
এজাহার থেকে জানা গেছে, এক কিশোরীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন মিলন। কিশোরী নাবালিকা হওয়ায় বিয়ের প্রস্তাব নাকচ করে দিলে মিলন কিশোরীকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেন তার পরিবারকে। ২০১১ সালের ২ অক্টোবর সন্ধ্যায় ওই কিশোরী পুকুরে পানি আনতে গেলে মিলন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরীকে অন্য জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন।
ওই ঘটনায় ২০১১ সালের ৩০ অক্টোবর বোয়ালমারী থানায় মিলন খানসহ চারজনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন কিশোরীর বাবা।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বোয়ালমারী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আতিয়ার রহমান ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর মিলনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। প্রায় এক যুগ পর আজ এই আদেশ দিলেন আদালত।
এ বিষয়ে মিলন খানের মা বলেন, ‘মিলনের সঙ্গে ওই মেয়ের সম্পর্ক ছিল। তারা পালিয়ে বিয়ে করেছিল। মেয়ের পরিবার বড় লোক হওয়ায় মামলা দিয়ে আমার ছেলেকে ফাঁসিয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার গভীর রাত থেকে ভোররাতের কোনো একসময় উপজেলার মাওনা দক্ষিণপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগে