কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক নারীকে হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এই মামলার অপর ১২ জন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার বিকেলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) শ্রী যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এই রায় দিয়েছেন।
তিনি জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাসিম উদ্দিন হোসেনপুর উপজেলার হারেঞ্জা গ্রামের মৃত মামুদ আলীর ছেলে।
যাবজ্জীবন প্রাপ্তরা হলেন—একই গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মোবারক হোসেন ও মোশারফ হোসেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, নিহত সুফিয়া খাতুনের স্বামী হেলাল উদ্দিনের সঙ্গে আসামিদের দীর্ঘদিন যাবৎ জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে ২০১৪ সালের ২৯ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে জমিতে কাজ করার সময় আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হেলাল উদ্দিনের ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে তাঁর স্ত্রী সুফিয়া খাতুন স্বামীকে মারধরে বাধা দিতে এলে তাঁকে ছুরি দিয়ে আঘাত ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে আসামিরা।
স্থানীয়রা সুফিয়া খাতুনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করে। পরদিন নিহতের স্বামী হেলাল উদ্দিন বাদী হয়ে ১৭ জনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
২০১৫ সালের ২০ আগস্ট ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন এসআই মোহাম্মদ সোলায়মান কবীর। মামলার যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষে আদালত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। মামলাটির আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন এম এ রশিদ।
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক নারীকে হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এই মামলার অপর ১২ জন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার বিকেলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) শ্রী যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এই রায় দিয়েছেন।
তিনি জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাসিম উদ্দিন হোসেনপুর উপজেলার হারেঞ্জা গ্রামের মৃত মামুদ আলীর ছেলে।
যাবজ্জীবন প্রাপ্তরা হলেন—একই গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মোবারক হোসেন ও মোশারফ হোসেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, নিহত সুফিয়া খাতুনের স্বামী হেলাল উদ্দিনের সঙ্গে আসামিদের দীর্ঘদিন যাবৎ জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে ২০১৪ সালের ২৯ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে জমিতে কাজ করার সময় আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হেলাল উদ্দিনের ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে তাঁর স্ত্রী সুফিয়া খাতুন স্বামীকে মারধরে বাধা দিতে এলে তাঁকে ছুরি দিয়ে আঘাত ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে আসামিরা।
স্থানীয়রা সুফিয়া খাতুনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করে। পরদিন নিহতের স্বামী হেলাল উদ্দিন বাদী হয়ে ১৭ জনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
২০১৫ সালের ২০ আগস্ট ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন এসআই মোহাম্মদ সোলায়মান কবীর। মামলার যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষে আদালত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। মামলাটির আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন এম এ রশিদ।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৪১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে