ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের সিট সংকট নিরসনের দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের বাসভবনের সামনে আগামীকাল সোমবার দুপুর ১টায় অবস্থান নেবেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে তিন দফা দাবি নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে স্মারকলিপি জমা দেন তাঁরা। সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য তাঁদের দাবির বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দেননি বলে উল্লেখ করেন শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা জানান, অন্যান্য হলে ৬ মাস অতিথি কক্ষে থাকার পর বৈধ সিট পাওয়া যায়। কিন্তু বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলে সেরকম সুযোগ নেই। বর্তমানে চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরাও এখনো অতিথি কক্ষে রয়েছেন। চারটি সেশনের শিক্ষার্থীরা মৈত্রী হলের সিট জটিলতায় তাঁদের বৈধ সিটের অধিকার হারাতে বসেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অতিথি কক্ষে শিক্ষার্থীদের চাপ কমানোর জন্য বর্তমানে যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা হলো—মূল ভবনের রুমগুলোতে এক রুমে ৭ জন সিট বরাদ্দ করা। মৈত্রী হলে মূল ভবনে বৈধ সিটের রুম সংখ্যা ৮৯টি। ৫৭টি রুমে বর্তমানে ৭ জন করে সিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাকি ৩১টি রুমে ৬ জন করে শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন। সে ক্ষেত্রে সব রুমে ৭ জন শিক্ষার্থী বরাদ্দ দেওয়া হলেও অতিথি কক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ৩১ জন শিক্ষার্থীকে মূল ভবনে বৈধ সিট দেওয়া সম্ভব। অর্থাৎ এই পদক্ষেপে প্রকৃতপক্ষে সিট সংকটের সমাধান হচ্ছে না। একই সঙ্গে মূল ভবনে এক রুমে ৭ জন করে শিক্ষার্থী বরাদ্দ দেওয়ায় সেখানে বসবাসের অযোগ্য পরিস্থিতিতে তৈরি হয়েছে। শিক্ষা উপযোগী পরিবেশ একেবারেই থাকছে না।
উপাচার্যকে প্রদান করা স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলনে তিন দফা দাবির কথা বলেন শিক্ষার্থীরা। দাবিগুলো হলো বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হল থেকে অন্তত ৩০০ জন শিক্ষার্থীকে অন্য হলে এক মাসের মধ্যে স্থানান্তরের মাধ্যমে বৈধ সিট নিশ্চিত করতে হবে; পরবর্তীতে হলের সিট সংখ্যার সঙ্গে সমন্বয় রেখে শিক্ষার্থী অ্যালটমেন্ট দিতে হবে, যাতে ভর্তি হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে বৈধ সিট নিশ্চিত করা যায় ও হলের সার্বিক সংকট বিবেচনায় মূল ভবনের প্রতি রুমে ৬ জনের বেশি শিক্ষার্থী বরাদ্দ দিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা যাবে না।
পরিস্থিতি বিবেচনায় মৈত্রী হলের সিট সংকট নিরসনে শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবি মেনে নিয়ে ৭ দিনের মধ্যে লিখিত প্রজ্ঞাপন জারি করার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘আমি হল ভিজিট করে এসেছি। তাঁদের দাবিগুলো যৌক্তিক। আগামী বছর থেকে হলে আসন কমিয়ে দিতে হবে। এক বছর আগে জানলে সেটা কমিয়ে দেওয়া হত, আমাদের নজরে ছিল না। আমাদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে যা কিছু করা যায়, তা করব। ইতিমধ্যে প্রধান প্রকৌশলীকে বলে দিয়েছি, ওয়াশ রুম সংকটের বিষয়ে যেন যতটুকু করা যায় ততটুকু করে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মৈত্রী হলের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান, নুসরাত ইমরোজ, লহাপছা ইসলাম দিপা, রিয়ামনি আক্তার, রাফিয়া রেহনুমা, রওনক জাহান ও নিশিতা জামান নিহা প্রমুখ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের সিট সংকট নিরসনের দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের বাসভবনের সামনে আগামীকাল সোমবার দুপুর ১টায় অবস্থান নেবেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে তিন দফা দাবি নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে স্মারকলিপি জমা দেন তাঁরা। সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য তাঁদের দাবির বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দেননি বলে উল্লেখ করেন শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা জানান, অন্যান্য হলে ৬ মাস অতিথি কক্ষে থাকার পর বৈধ সিট পাওয়া যায়। কিন্তু বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলে সেরকম সুযোগ নেই। বর্তমানে চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরাও এখনো অতিথি কক্ষে রয়েছেন। চারটি সেশনের শিক্ষার্থীরা মৈত্রী হলের সিট জটিলতায় তাঁদের বৈধ সিটের অধিকার হারাতে বসেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অতিথি কক্ষে শিক্ষার্থীদের চাপ কমানোর জন্য বর্তমানে যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা হলো—মূল ভবনের রুমগুলোতে এক রুমে ৭ জন সিট বরাদ্দ করা। মৈত্রী হলে মূল ভবনে বৈধ সিটের রুম সংখ্যা ৮৯টি। ৫৭টি রুমে বর্তমানে ৭ জন করে সিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাকি ৩১টি রুমে ৬ জন করে শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন। সে ক্ষেত্রে সব রুমে ৭ জন শিক্ষার্থী বরাদ্দ দেওয়া হলেও অতিথি কক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ৩১ জন শিক্ষার্থীকে মূল ভবনে বৈধ সিট দেওয়া সম্ভব। অর্থাৎ এই পদক্ষেপে প্রকৃতপক্ষে সিট সংকটের সমাধান হচ্ছে না। একই সঙ্গে মূল ভবনে এক রুমে ৭ জন করে শিক্ষার্থী বরাদ্দ দেওয়ায় সেখানে বসবাসের অযোগ্য পরিস্থিতিতে তৈরি হয়েছে। শিক্ষা উপযোগী পরিবেশ একেবারেই থাকছে না।
উপাচার্যকে প্রদান করা স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলনে তিন দফা দাবির কথা বলেন শিক্ষার্থীরা। দাবিগুলো হলো বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হল থেকে অন্তত ৩০০ জন শিক্ষার্থীকে অন্য হলে এক মাসের মধ্যে স্থানান্তরের মাধ্যমে বৈধ সিট নিশ্চিত করতে হবে; পরবর্তীতে হলের সিট সংখ্যার সঙ্গে সমন্বয় রেখে শিক্ষার্থী অ্যালটমেন্ট দিতে হবে, যাতে ভর্তি হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে বৈধ সিট নিশ্চিত করা যায় ও হলের সার্বিক সংকট বিবেচনায় মূল ভবনের প্রতি রুমে ৬ জনের বেশি শিক্ষার্থী বরাদ্দ দিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা যাবে না।
পরিস্থিতি বিবেচনায় মৈত্রী হলের সিট সংকট নিরসনে শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবি মেনে নিয়ে ৭ দিনের মধ্যে লিখিত প্রজ্ঞাপন জারি করার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘আমি হল ভিজিট করে এসেছি। তাঁদের দাবিগুলো যৌক্তিক। আগামী বছর থেকে হলে আসন কমিয়ে দিতে হবে। এক বছর আগে জানলে সেটা কমিয়ে দেওয়া হত, আমাদের নজরে ছিল না। আমাদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে যা কিছু করা যায়, তা করব। ইতিমধ্যে প্রধান প্রকৌশলীকে বলে দিয়েছি, ওয়াশ রুম সংকটের বিষয়ে যেন যতটুকু করা যায় ততটুকু করে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মৈত্রী হলের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান, নুসরাত ইমরোজ, লহাপছা ইসলাম দিপা, রিয়ামনি আক্তার, রাফিয়া রেহনুমা, রওনক জাহান ও নিশিতা জামান নিহা প্রমুখ।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৭ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে