সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গত সোমবার লন্ডনের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে এক যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। শুয়াইবুর রহমান চৌধুরী নামের ওই যাত্রী একজন ব্রিটিশ নাগরিক। ফ্লাইট চলাকালে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান বলে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন।
শফিউল আজিম বলেন, ‘ভদ্রলোক সুস্থই ছিলেন। তবে যখন বললেন তাঁর একটু খারাপ লাগছে, তখন কিন্তু আমরা ফ্লাইটে ডাক্তার পেয়েছি এবং তাঁরা চিকিৎসার জন্য সে সময় যা যা করা দরকার সেগুলো করেছেন। তাঁকে অক্সিজেনও দেওয়া হয়েছিল। আমাদের কেবিন ক্রু, পাইলটসহ সবাই সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলেন।’
নিয়ম অনুযায়ী, ফ্লাইটের কোনো যাত্রীর মেডিকেল জরুরি অবস্থা দেখা দিলে তখন উড়োজাহাজ থেকে মেডিকেল জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে সংকেত পাঠাতে হয় এবং সবচেয়ে নিকটতম বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য প্রস্তুত হতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় বিমানবন্দরের নিকটতম হাসপাতালগুলোকে সতর্ক রাখা হয় এবং অ্যাম্বুলেন্স ও প্যারামেডিকদের বিমানবন্দরে প্রস্তুত রাখা হয়। যদিও বিমানের ওই ফ্লাইট জরুরি অবতরণের কোনো প্রস্তুতি নেয়নি।
এ প্রসঙ্গে শফিউল আজিম বলেন, ‘চিকিৎসার একপর্যায়ে ওই যাত্রী ভালো বোধ করছিলেন। সে সময় মূল গন্তব্যে পৌঁছাতে এক থেকে দেড় ঘণ্টার মতো ছিল। আমাদের আশা ছিল, গন্তব্যে নেমেই তাঁকে হাসপাতালে নিতে পারব। কিন্তু তাঁর আগেই তিনি মারা যান। যখন তিনি মারা যান, তখন আমাদের নামার কোনো সুযোগ ছিল না। কারণ, একবার যদি নামতে হয়, সেটার অনুমতিসহ অন্যান্য বিষয়গুলো আরও আগে থেকেই শুরু করতে হয়।’
ফ্লাইট লগ অনুসারে, আকাশে উড়ন্ত অবস্থায় ওই যাত্রীকে মৃত বলে ধরে নেওয়ার পর পার্সার তাঁর লাশটি নিয়ে একটি খালি সিটের সারিতে শুইয়ে দেন। পরে মৃত যাত্রী নিয়েই ফ্লাইটটি লন্ডনে অবতরণ করে। হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ফ্লাইটটি অবতরণের সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্ব নেয় এবং সংশ্লিষ্ট সবার সাক্ষাৎকার নেয়। এসব কারণে হিথ্রো বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি থেকে যাত্রী নামানোর আগে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমতি পেতে তাঁদের আড়াই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছিল। যাত্রীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য লাশটি নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গত সোমবার লন্ডনের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে এক যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। শুয়াইবুর রহমান চৌধুরী নামের ওই যাত্রী একজন ব্রিটিশ নাগরিক। ফ্লাইট চলাকালে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান বলে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন।
শফিউল আজিম বলেন, ‘ভদ্রলোক সুস্থই ছিলেন। তবে যখন বললেন তাঁর একটু খারাপ লাগছে, তখন কিন্তু আমরা ফ্লাইটে ডাক্তার পেয়েছি এবং তাঁরা চিকিৎসার জন্য সে সময় যা যা করা দরকার সেগুলো করেছেন। তাঁকে অক্সিজেনও দেওয়া হয়েছিল। আমাদের কেবিন ক্রু, পাইলটসহ সবাই সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলেন।’
নিয়ম অনুযায়ী, ফ্লাইটের কোনো যাত্রীর মেডিকেল জরুরি অবস্থা দেখা দিলে তখন উড়োজাহাজ থেকে মেডিকেল জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে সংকেত পাঠাতে হয় এবং সবচেয়ে নিকটতম বিমানবন্দরে অবতরণের জন্য প্রস্তুত হতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় বিমানবন্দরের নিকটতম হাসপাতালগুলোকে সতর্ক রাখা হয় এবং অ্যাম্বুলেন্স ও প্যারামেডিকদের বিমানবন্দরে প্রস্তুত রাখা হয়। যদিও বিমানের ওই ফ্লাইট জরুরি অবতরণের কোনো প্রস্তুতি নেয়নি।
এ প্রসঙ্গে শফিউল আজিম বলেন, ‘চিকিৎসার একপর্যায়ে ওই যাত্রী ভালো বোধ করছিলেন। সে সময় মূল গন্তব্যে পৌঁছাতে এক থেকে দেড় ঘণ্টার মতো ছিল। আমাদের আশা ছিল, গন্তব্যে নেমেই তাঁকে হাসপাতালে নিতে পারব। কিন্তু তাঁর আগেই তিনি মারা যান। যখন তিনি মারা যান, তখন আমাদের নামার কোনো সুযোগ ছিল না। কারণ, একবার যদি নামতে হয়, সেটার অনুমতিসহ অন্যান্য বিষয়গুলো আরও আগে থেকেই শুরু করতে হয়।’
ফ্লাইট লগ অনুসারে, আকাশে উড়ন্ত অবস্থায় ওই যাত্রীকে মৃত বলে ধরে নেওয়ার পর পার্সার তাঁর লাশটি নিয়ে একটি খালি সিটের সারিতে শুইয়ে দেন। পরে মৃত যাত্রী নিয়েই ফ্লাইটটি লন্ডনে অবতরণ করে। হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ফ্লাইটটি অবতরণের সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্ব নেয় এবং সংশ্লিষ্ট সবার সাক্ষাৎকার নেয়। এসব কারণে হিথ্রো বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি থেকে যাত্রী নামানোর আগে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমতি পেতে তাঁদের আড়াই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছিল। যাত্রীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য লাশটি নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে