রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরা থানার প্রাঙ্গণে কিছু তরুণের বেপরোয়া আচরণের ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাল ছবিগুলোতে সাত তরুণকে দেখা গেছে। তাঁদের বয়স ১৫ থেকে ২০ বছর হবে।
তাঁরা থানার মূল ভবনের সামনে মাইক্রোবাসের ছাদে উঠে, দরজা খুলে, কেউ দাঁড়িয়ে, কেউ বসে বিভিন্ন ধাঁচের অঙ্গভঙ্গিতে ছবি তোলেন। এসব ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও টিকটকে ছড়িয়ে পড়লে নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
ফেসবুকে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘রায়পুরা থানা কি কিশোর গ্যাংয়ের দখলে?’ কেউ কেউ এটিকে ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
২ মার্চ সন্ধ্যায় একদল কিশোর-তরুণকে নিয়ে উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান বিএনপির নেতা মো. আরমান মিয়া আইনি পরামর্শ নিতে রায়পুরা থানায় যান। যখন তিনি থানার ভেতরে ছিলেন, তখন থানা প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে ছেলেরা এসব ছবি তুলে টিকটকে আপলোড করে।
জানতে চাইলে মরজাল ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মো. আরমান মিয়া বলেন, ‘প্রথম রমজানের দিন ইফতারের পরে একটি বিশেষ প্রয়োজনে রায়পুরা থানায় যাই। তখন এই ছেলেগুলো ফুটবল খেলার অতিথি করতে আমার সঙ্গে আলোচনা করতে থানায় আসে। আমি থানার ভেতরে ছিলাম, তারা ছবি তুলেছে কি না, তা আমি জানি না।’
মো. আরমান মিয়া আরও বলেন, ‘ছেলেগুলো ভালো, কেউ ব্যবসা করে, কেউ ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আমার কিছু ব্যবসায়িক লেনদেনের কারণে রাজনৈতিকভাবে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে তারা কোনো অবৈধ কাজের সঙ্গে জড়িত নয়।’
এ বিষয়ে রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। ওই দিন প্যানেল চেয়ারম্যান আরমান মিয়া থানায় আইনি কাজে এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছেলেগুলো থানায় আসে। পরে তাঁকে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুই-একজনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। তারা জানায়, ছবি ও ভিডিওগুলো কেবল টিকটকের জন্য তোলা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘আমরা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করছি এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করছি। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর রায়পুরা থানার প্রাঙ্গণে কিছু তরুণের বেপরোয়া আচরণের ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাল ছবিগুলোতে সাত তরুণকে দেখা গেছে। তাঁদের বয়স ১৫ থেকে ২০ বছর হবে।
তাঁরা থানার মূল ভবনের সামনে মাইক্রোবাসের ছাদে উঠে, দরজা খুলে, কেউ দাঁড়িয়ে, কেউ বসে বিভিন্ন ধাঁচের অঙ্গভঙ্গিতে ছবি তোলেন। এসব ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও টিকটকে ছড়িয়ে পড়লে নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
ফেসবুকে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘রায়পুরা থানা কি কিশোর গ্যাংয়ের দখলে?’ কেউ কেউ এটিকে ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
২ মার্চ সন্ধ্যায় একদল কিশোর-তরুণকে নিয়ে উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান বিএনপির নেতা মো. আরমান মিয়া আইনি পরামর্শ নিতে রায়পুরা থানায় যান। যখন তিনি থানার ভেতরে ছিলেন, তখন থানা প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে ছেলেরা এসব ছবি তুলে টিকটকে আপলোড করে।
জানতে চাইলে মরজাল ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মো. আরমান মিয়া বলেন, ‘প্রথম রমজানের দিন ইফতারের পরে একটি বিশেষ প্রয়োজনে রায়পুরা থানায় যাই। তখন এই ছেলেগুলো ফুটবল খেলার অতিথি করতে আমার সঙ্গে আলোচনা করতে থানায় আসে। আমি থানার ভেতরে ছিলাম, তারা ছবি তুলেছে কি না, তা আমি জানি না।’
মো. আরমান মিয়া আরও বলেন, ‘ছেলেগুলো ভালো, কেউ ব্যবসা করে, কেউ ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আমার কিছু ব্যবসায়িক লেনদেনের কারণে রাজনৈতিকভাবে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে তারা কোনো অবৈধ কাজের সঙ্গে জড়িত নয়।’
এ বিষয়ে রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। ওই দিন প্যানেল চেয়ারম্যান আরমান মিয়া থানায় আইনি কাজে এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছেলেগুলো থানায় আসে। পরে তাঁকে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুই-একজনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। তারা জানায়, ছবি ও ভিডিওগুলো কেবল টিকটকের জন্য তোলা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘আমরা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করছি এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করছি। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে