নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ১১৬ জন আলেম ও ১০০০ মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক) কর্তৃক গঠিত গণকমিশনের শ্বেতপত্রটি দেশের সংবিধানের মৌলিক প্রস্তাবনার বিরোধিতা করেছে। এটি গণ-মানুষের হাজার বছরের চর্চিত ধর্ম-বিশ্বাস, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি বিরোধী একটি অপচেষ্টা। তার এই শ্বেতপত্র প্রকাশের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা করে এটি প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানানো হয়। পাশাপাশি শ্বেতপত্রের সঙ্গে জড়িত সকলের রাজনৈতিক গোপন অভিলাষ প্রকাশ ও ব্যবস্থা নিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করার দাবি জানানো হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে আতাউর রহমান বলেন, ‘ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সেই শ্বেতপত্রে ভিত্তিহীন, বিদ্বেষপূর্ণ মিথ্যাচার করা হয়েছে। ভুল তথ্য ও ব্যাখ্যা হাজির করা হয়েছে। ইতিহাসের বিকৃতি করা হয়েছে। দেশের সম্মানিত নাগরিকদের মানহানি করা হয়েছে। দেশের কোটি মানুষের চর্চিত আচারকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে। স্বভাবতই যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। একই সঙ্গে যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে, তাদের অধিকার রয়েছে সেই মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার।
আতাউর রহমান আরও বলেন, জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ ওলামাদের সম্মিলিত মঞ্চ হিসেবে এই মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা সভা-সমাবেশ, সম্মেলন করার সকল নিয়ম-নীতি অনুসরণ করা সত্ত্বেও একেবারে শেষ মুহূর্তে আমাদের সম্মেলন করার পথ রুদ্ধ করা হয়েছে। আমরা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে হল বুকিং দেওয়াসহ যথাযথ প্রশাসনিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছিলাম। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তা বাতিল করা হয়। এর পরে আমরা গতকাল তাৎক্ষণিক জাতীয় প্রেসক্লাবেও হল বুকিং করি। কিন্তু ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তা বাতিল করা হয়।
শ্বেতপত্রে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে উল্লেখ করে গাজী আতাউর রহমান বলেন, শ্বেতপত্রে সংবিধানে বিসমিল্লাহ সংযোজনকে সাম্প্রদায়িকতার উৎস বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। দেশের প্রধান সমস্যা ভোটাধিকার হরণ, নাগরিক পরাধীনতা, দরিদ্রতা, জন নিরাপত্তাহীনতা, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি, কল্পনাতীত দুর্নীতি, ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক হানাহানিকে আড়াল করতেই কথিত সাম্প্রদায়িকতাকে মুখ্য করে তোলা হয়েছে। একই সঙ্গে মানব ইতিহাসের নির্মম নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গাদের ভেতরে কথিত সন্ত্রাসবাদকে আলোচ্য বিষয় বানিয়ে মিয়ানমারের মানবতাবিরোধী অপরাধের বৈধতা দেওয়ার একটি অশুভ প্রয়াস শ্বেতপত্রে লক্ষণীয়।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের পক্ষ থেকে ১৫ দফা দাবি জানানো হয়েছে। উল্লেখযোগ্য দাবিগুলো হলো, অবিলম্বে ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটিকে জনতার কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে শ্বেতপত্র প্রত্যাহার করে নিতে হবে। এই শ্বেতপত্রের সঙ্গে জড়িত সকলের রাজনৈতিক গোপন অভিলাষ প্রকাশ ও ব্যবস্থা নিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। ঘাদানিকের অর্থের উৎস খুঁজে বের করে তা জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে। এই শ্বেতপত্র স্পষ্টভাবেই সংবিধানের মৌলিক নীতির বিরোধিতা করেছে। ফলে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার কার্যক্রম শুরু করতে হবে। এই শ্বেতপত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে মিথ্যাচার করেছে এবং মানবিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। ফলে ঘাদানিকের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে।
এই শ্বেতপত্রে মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। তাদের এই মিথ্যাচারের তদন্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। গণ কমিশন নিজ থেকে ক্ষমা চেয়ে শ্বেতপত্র প্রত্যাহার না করলে এই শ্বেতপত্র রাষ্ট্রকে বাজেয়াপ্ত করতে হবে। যারা বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সংঘাতের দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উপস্থাপন করে দেশের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করতে চায়, তাদের কার্যক্রমকে তদন্তের আওতায় এনে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দেশের সম্মানিত আলেমদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং কারাবন্দী সকল মজলুম আলেমদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সভাপতি আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী, সহসভাপতি খালেদ সাইফুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দেশের ১১৬ জন আলেম ও ১০০০ মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক) কর্তৃক গঠিত গণকমিশনের শ্বেতপত্রটি দেশের সংবিধানের মৌলিক প্রস্তাবনার বিরোধিতা করেছে। এটি গণ-মানুষের হাজার বছরের চর্চিত ধর্ম-বিশ্বাস, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি বিরোধী একটি অপচেষ্টা। তার এই শ্বেতপত্র প্রকাশের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা করে এটি প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানানো হয়। পাশাপাশি শ্বেতপত্রের সঙ্গে জড়িত সকলের রাজনৈতিক গোপন অভিলাষ প্রকাশ ও ব্যবস্থা নিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করার দাবি জানানো হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে আতাউর রহমান বলেন, ‘ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সেই শ্বেতপত্রে ভিত্তিহীন, বিদ্বেষপূর্ণ মিথ্যাচার করা হয়েছে। ভুল তথ্য ও ব্যাখ্যা হাজির করা হয়েছে। ইতিহাসের বিকৃতি করা হয়েছে। দেশের সম্মানিত নাগরিকদের মানহানি করা হয়েছে। দেশের কোটি মানুষের চর্চিত আচারকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে। স্বভাবতই যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। একই সঙ্গে যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে, তাদের অধিকার রয়েছে সেই মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার।
আতাউর রহমান আরও বলেন, জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ ওলামাদের সম্মিলিত মঞ্চ হিসেবে এই মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা সভা-সমাবেশ, সম্মেলন করার সকল নিয়ম-নীতি অনুসরণ করা সত্ত্বেও একেবারে শেষ মুহূর্তে আমাদের সম্মেলন করার পথ রুদ্ধ করা হয়েছে। আমরা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে হল বুকিং দেওয়াসহ যথাযথ প্রশাসনিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছিলাম। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তা বাতিল করা হয়। এর পরে আমরা গতকাল তাৎক্ষণিক জাতীয় প্রেসক্লাবেও হল বুকিং করি। কিন্তু ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তা বাতিল করা হয়।
শ্বেতপত্রে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে উল্লেখ করে গাজী আতাউর রহমান বলেন, শ্বেতপত্রে সংবিধানে বিসমিল্লাহ সংযোজনকে সাম্প্রদায়িকতার উৎস বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। দেশের প্রধান সমস্যা ভোটাধিকার হরণ, নাগরিক পরাধীনতা, দরিদ্রতা, জন নিরাপত্তাহীনতা, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি, কল্পনাতীত দুর্নীতি, ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক হানাহানিকে আড়াল করতেই কথিত সাম্প্রদায়িকতাকে মুখ্য করে তোলা হয়েছে। একই সঙ্গে মানব ইতিহাসের নির্মম নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গাদের ভেতরে কথিত সন্ত্রাসবাদকে আলোচ্য বিষয় বানিয়ে মিয়ানমারের মানবতাবিরোধী অপরাধের বৈধতা দেওয়ার একটি অশুভ প্রয়াস শ্বেতপত্রে লক্ষণীয়।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের পক্ষ থেকে ১৫ দফা দাবি জানানো হয়েছে। উল্লেখযোগ্য দাবিগুলো হলো, অবিলম্বে ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটিকে জনতার কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে শ্বেতপত্র প্রত্যাহার করে নিতে হবে। এই শ্বেতপত্রের সঙ্গে জড়িত সকলের রাজনৈতিক গোপন অভিলাষ প্রকাশ ও ব্যবস্থা নিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। ঘাদানিকের অর্থের উৎস খুঁজে বের করে তা জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে। এই শ্বেতপত্র স্পষ্টভাবেই সংবিধানের মৌলিক নীতির বিরোধিতা করেছে। ফলে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার কার্যক্রম শুরু করতে হবে। এই শ্বেতপত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে মিথ্যাচার করেছে এবং মানবিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। ফলে ঘাদানিকের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে।
এই শ্বেতপত্রে মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। তাদের এই মিথ্যাচারের তদন্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। গণ কমিশন নিজ থেকে ক্ষমা চেয়ে শ্বেতপত্র প্রত্যাহার না করলে এই শ্বেতপত্র রাষ্ট্রকে বাজেয়াপ্ত করতে হবে। যারা বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সংঘাতের দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উপস্থাপন করে দেশের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করতে চায়, তাদের কার্যক্রমকে তদন্তের আওতায় এনে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দেশের সম্মানিত আলেমদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং কারাবন্দী সকল মজলুম আলেমদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সভাপতি আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী, সহসভাপতি খালেদ সাইফুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে তরফ আলী (৪২) নামের এক গরু ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের কালিয়ানপাড়া বুরহান মার্কেট এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত তরফ আলী কালিয়ানপাড়া গ্রামের মৃত হায়দার আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় একটি পুকুরে দেখা মিলেছে বিশাল আকৃতির কুমিরের ন্যায় একটি প্রাণী। এ ঘটনার পর এলাকায় চরম আতঙ্ক ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৫ জুন) বিকেলে হাতিয়া পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের মজির উদ্দিন মিয়ার বাড়ির পুকুরে প্রাণীটি দেখতে এলাকাবাসী ভিড় জমায়। ফায়ার সার্ভিস, বনবিভাগ এটিকে
১ ঘণ্টা আগে‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১ ঘণ্টা আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১ ঘণ্টা আগে