নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যা মামলায় তাঁর বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসিন ইফতেখার তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বুশরার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর তাঁর আইনজীবী গত ৩০ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানির জন্য ৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন। ওই আবেদনের শুনানি গ্রহণের জন্য সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান। সন্ধ্যায় আদালত সিদ্ধান্ত দিয়ে জানান, বুশরার জামিনের বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে রোববার। আজ রোববার দুপুর ১২টায় আবার শুনানি হয়।
গত বৃহস্পতিবার বুশরার পক্ষে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বুশরা একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বিনা কারণে কারাগারে আটক থাকায় তাঁর লেখাপড়া নষ্ট হচ্ছে। বুশরা ফারদিনের ভালো বন্ধু ছিলেন। তিনি কোনোভাবে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন।
আইনজীবী আরও বলেন, এত দিনেও মামলার তদন্তে অগ্রগতি নেই। পুলিশ, র্যাব ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন। কাজেই বুশরাকে আটক রাখার আর কোনো যৌক্তিকতা নেই।
বৃহস্পতিবার ফারদিনের বাবা আদালতকে বলেন, ‘আমার ছেলে আত্মহত্যা করেনি। চিকিৎসক ময়নাতদন্ত করে বলেছেন, ফারদিনের শরীরে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হত্যার আলামত সুস্পষ্ট।’
জামিনের বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘বুশরাই ফারদিনকে হত্যার মূল ইন্ধনদাতা।’
বুয়েটের শিক্ষার্থী ফারদিন গত ৫ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। ওই দিনই রাজধানীর রামপুরা থানায় এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বাবা। নিখোঁজের দুই দিন পর গত ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ।
পরে ১০ নভেম্বর ফারদিনকে খুন করা হয়েছে দাবি করে রামপুরা থানায় করা মামলায় ‘হত্যা করে মরদেহ গুমের’ অভিযোগ আনেন ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন। মামলায় এক নম্বর আসামি করা হয় বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে। সেদিনই বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাঁচ দিন রিমান্ডের পর এখন বুশরা কারাগারে।
তবে গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মো. হারুন অর রশিদ জানান, ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা তাঁরা পাননি।
সেদিন তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা আমরা পাইনি, এটা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করব। এরপর বুশরাকে ছাড়া হবে কি না, সেটা আদালত সিদ্ধান্ত জানাবেন।’
ফারদিন হত্যাকাণ্ড নিয়ে আরও সংবাদ পড়ুন:
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যা মামলায় তাঁর বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসিন ইফতেখার তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বুশরার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর তাঁর আইনজীবী গত ৩০ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানির জন্য ৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন। ওই আবেদনের শুনানি গ্রহণের জন্য সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান। সন্ধ্যায় আদালত সিদ্ধান্ত দিয়ে জানান, বুশরার জামিনের বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে রোববার। আজ রোববার দুপুর ১২টায় আবার শুনানি হয়।
গত বৃহস্পতিবার বুশরার পক্ষে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বুশরা একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বিনা কারণে কারাগারে আটক থাকায় তাঁর লেখাপড়া নষ্ট হচ্ছে। বুশরা ফারদিনের ভালো বন্ধু ছিলেন। তিনি কোনোভাবে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন।
আইনজীবী আরও বলেন, এত দিনেও মামলার তদন্তে অগ্রগতি নেই। পুলিশ, র্যাব ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন। কাজেই বুশরাকে আটক রাখার আর কোনো যৌক্তিকতা নেই।
বৃহস্পতিবার ফারদিনের বাবা আদালতকে বলেন, ‘আমার ছেলে আত্মহত্যা করেনি। চিকিৎসক ময়নাতদন্ত করে বলেছেন, ফারদিনের শরীরে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হত্যার আলামত সুস্পষ্ট।’
জামিনের বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘বুশরাই ফারদিনকে হত্যার মূল ইন্ধনদাতা।’
বুয়েটের শিক্ষার্থী ফারদিন গত ৫ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। ওই দিনই রাজধানীর রামপুরা থানায় এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বাবা। নিখোঁজের দুই দিন পর গত ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ।
পরে ১০ নভেম্বর ফারদিনকে খুন করা হয়েছে দাবি করে রামপুরা থানায় করা মামলায় ‘হত্যা করে মরদেহ গুমের’ অভিযোগ আনেন ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন। মামলায় এক নম্বর আসামি করা হয় বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে। সেদিনই বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাঁচ দিন রিমান্ডের পর এখন বুশরা কারাগারে।
তবে গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মো. হারুন অর রশিদ জানান, ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা তাঁরা পাননি।
সেদিন তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা আমরা পাইনি, এটা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করব। এরপর বুশরাকে ছাড়া হবে কি না, সেটা আদালত সিদ্ধান্ত জানাবেন।’
ফারদিন হত্যাকাণ্ড নিয়ে আরও সংবাদ পড়ুন:
দেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষ নয়, শিক্ষিত মানুষেরাই বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। তাই আজকের শিক্ষার্থীদের সততা ও মানবিক গুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে হবে। আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর একটি বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আজ রোববার (২২ জুন) চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার
১ মিনিট আগেআলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে হত্যাচেষ্টার মামলায় তাঁর তৃতীয় স্ত্রী রিয়া মনিসহ দুজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জোসিতা ইসলাম তাঁদের জামিন দেন।
২ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম বলেছেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল। আগে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজি করেছে, এখন বিএনপি চাঁদাবাজি করছে। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আওয়ামী লীগ ১৬ বছরে যা করেছে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একই কাজ করবে। এদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই...
৬ মিনিট আগেকমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন। পরে তাঁরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কম্বাইন্ড পরীক্ষা পদ
১৬ মিনিট আগে