নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় চলা বন্যা নিয়ে জাতীয় সংসদে আলোচনা চান বিএনপিদলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ। তিনি বলেন, ‘আজকে এই ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে আমরা আলোচনা করতে চাই। এই পরিস্থিতিতে সরকার কী করছে, আমাদের কী করা দরকার, সে বিষয়গুলো আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি (স্পিকার) দয়া করে সময় দেবেন এটার জন্য আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
আজ সোমবার একাদশ জাতীয় সংসদের অষ্টাদশ অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন হারুন।
হারুনুর রশিদ বলেন, ‘অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি দেশে এখন ভয়াবহ বন্যা। স্মরণকালের ভয়াবহতম বন্যায় আজ সুনামগঞ্জসহ সিলেট বিভাগ পানির নিচে। আজকে আবহাওয়াবিদরা বলছেন, উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন জায়গায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের এই সময়ে আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সংসদে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার।’
মুলতবি প্রস্তাবের সীমাবদ্ধতা তুলে ধরে হারুনুর রশিদ বলেন, ‘এখানে বলা হচ্ছে বাজেটের সাধারণ আলোচনার জন্য কোনো দিনে মুলতবি প্রস্তাব উত্থাপন করা যাইবে না।’ এ সময় স্পিকার বলেন, আপনি নিজেই তো পড়ছেন।
কার্যপ্রণালি বিধি ৬৫ বিধি তুলে ধরে হারুনুর রশিদ বলেন, কার্যপ্রণালী বিধি যখন প্রস্তুত হয়েছে তখন সিলেটে এ ধরনের বন্যা হয় নাই। ১২২ বছরের মধ্যে যে ভয়াবহ বন্যা এবং মানুষ ওখানে আজকে যে ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে রয়েছে।
এ সময় স্পিকার বলেন, ‘আপনি অনির্ধারিত আলোচনার ওপর বললে বলেন। কার্যপ্রণালি বিধির ওপর বলার সুযোগ নেই। কারণ আপনি নিজেই পড়ে শুনিয়েছেন। বাজেট অধিবেশনে মুলতবির কোনো সুযোগ নেই।’
সংসদে আলোচনা চান বলে জানান হারুন। বলেন, ‘কিছুদিন আগে সীতাকুণ্ডে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড সেটার ব্যাপারে মন্ত্রীর বিবৃতি চাইলাম। এখনো বিবৃতি পাই নাই। সেখানকার অবস্থা কী আমরা এখনো জানি না। বন্যা পরিস্থিতি যে ভয়াবহ অবনতি হচ্ছে। সেখানে মানুষ যে দুর্ভোগে আছে এই বিষয়গুলো নিয়ে কী হবে না?’
অতীতে সাধারণ আলোচনায় মাঝে মাঝে জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির এই এমপি বলেন, ‘আমরা আলোচনার সুযোগ চাই। যদি আপনি বলে দেন যে, সাধারণ আলোচনা ছাড়া কোনো আলোচনা হবে না। তাহলে আপনি নির্ধারণ করে দেন যে আমরা কবে বক্তৃতা দেব সেদিন ছাড়া আমরা আসব না।’
সংসদের আসন দেখিয়ে এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আজকে দেখেন সমস্ত চেয়ার খালি, সমস্ত মন্ত্রীদের চেয়ার খালি। বিরোধী দলের সদস্যরা নাই। আজকে কেন থাকছে না? আপনি যদি সংসদের কার্যক্রমে বিরোধী দলের সদস্য, সরকার দলের সদস্যদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ না দেন তাহলে আপনি নির্ধারণ করে দেন যে আমরা কবে বক্তৃতা দিতে আসব। বাদ বাকি দিন আসার কোনো প্রয়োজন নাই।’
পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় চলা বন্যা নিয়ে জাতীয় সংসদে আলোচনা চান বিএনপিদলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ। তিনি বলেন, ‘আজকে এই ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে আমরা আলোচনা করতে চাই। এই পরিস্থিতিতে সরকার কী করছে, আমাদের কী করা দরকার, সে বিষয়গুলো আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি (স্পিকার) দয়া করে সময় দেবেন এটার জন্য আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
আজ সোমবার একাদশ জাতীয় সংসদের অষ্টাদশ অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন হারুন।
হারুনুর রশিদ বলেন, ‘অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি দেশে এখন ভয়াবহ বন্যা। স্মরণকালের ভয়াবহতম বন্যায় আজ সুনামগঞ্জসহ সিলেট বিভাগ পানির নিচে। আজকে আবহাওয়াবিদরা বলছেন, উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন জায়গায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের এই সময়ে আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সংসদে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার।’
মুলতবি প্রস্তাবের সীমাবদ্ধতা তুলে ধরে হারুনুর রশিদ বলেন, ‘এখানে বলা হচ্ছে বাজেটের সাধারণ আলোচনার জন্য কোনো দিনে মুলতবি প্রস্তাব উত্থাপন করা যাইবে না।’ এ সময় স্পিকার বলেন, আপনি নিজেই তো পড়ছেন।
কার্যপ্রণালি বিধি ৬৫ বিধি তুলে ধরে হারুনুর রশিদ বলেন, কার্যপ্রণালী বিধি যখন প্রস্তুত হয়েছে তখন সিলেটে এ ধরনের বন্যা হয় নাই। ১২২ বছরের মধ্যে যে ভয়াবহ বন্যা এবং মানুষ ওখানে আজকে যে ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে রয়েছে।
এ সময় স্পিকার বলেন, ‘আপনি অনির্ধারিত আলোচনার ওপর বললে বলেন। কার্যপ্রণালি বিধির ওপর বলার সুযোগ নেই। কারণ আপনি নিজেই পড়ে শুনিয়েছেন। বাজেট অধিবেশনে মুলতবির কোনো সুযোগ নেই।’
সংসদে আলোচনা চান বলে জানান হারুন। বলেন, ‘কিছুদিন আগে সীতাকুণ্ডে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড সেটার ব্যাপারে মন্ত্রীর বিবৃতি চাইলাম। এখনো বিবৃতি পাই নাই। সেখানকার অবস্থা কী আমরা এখনো জানি না। বন্যা পরিস্থিতি যে ভয়াবহ অবনতি হচ্ছে। সেখানে মানুষ যে দুর্ভোগে আছে এই বিষয়গুলো নিয়ে কী হবে না?’
অতীতে সাধারণ আলোচনায় মাঝে মাঝে জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির এই এমপি বলেন, ‘আমরা আলোচনার সুযোগ চাই। যদি আপনি বলে দেন যে, সাধারণ আলোচনা ছাড়া কোনো আলোচনা হবে না। তাহলে আপনি নির্ধারণ করে দেন যে আমরা কবে বক্তৃতা দেব সেদিন ছাড়া আমরা আসব না।’
সংসদের আসন দেখিয়ে এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আজকে দেখেন সমস্ত চেয়ার খালি, সমস্ত মন্ত্রীদের চেয়ার খালি। বিরোধী দলের সদস্যরা নাই। আজকে কেন থাকছে না? আপনি যদি সংসদের কার্যক্রমে বিরোধী দলের সদস্য, সরকার দলের সদস্যদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ না দেন তাহলে আপনি নির্ধারণ করে দেন যে আমরা কবে বক্তৃতা দিতে আসব। বাদ বাকি দিন আসার কোনো প্রয়োজন নাই।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে