গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি টেক্সটাইল কারখানার শ্রমিকেরা বকেয়া বেতন আদায়, ঈদুল আজহার তিন দিনের হাজিরা বোনাস আদায়সহ নানা দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। এ অবস্থায় মহাসড়কের দুপাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়ে ভোগান্তিতে পড়েছে হাজার হাজার যাত্রী। এ সময় বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর চালানো হয়।
আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন শুরু করে শ্রীপুরে পৌরসভার গিলারচালা এলাকার প্যারামাউন্ট কারখানার কয়েক হাজার শ্রমিক। এ সময় এক মাসের বকেয়া বেতন আদায়, ঈদুল আজহার তিন দিনের হাজিরা বোনাস ও বাৎসরিক লভ্যাংশের পার্সেন্টেজ বৃদ্ধির দাবি জানানো হয়।
কারখানার শ্রমিক শারমিন আক্তার বলেন, ‘আমাদের অনেকের মাসিক বকেয়া পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া ঈদুল আজহার বোনাস বাৎসরিক লভ্যাংশের পার্সেন্টেজ বৃদ্ধিসহ নানা যৌক্তিক দাবি করে আসছি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ আমাদের এই দাবিগুলোর প্রতি কোনো গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাই আমরা সবাই পরামর্শ করে কারখানার কমপক্ষে চার হাজার শ্রমিক ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে নেমে এসেছি দাবি আদায়ের জন্য।’
অপর শ্রমিক লাইলী বেগম বলেন, ‘ঈদুল আজহা গেল কত দিন? এখনো আমাদের তিন দিনের বোনাস পেলাম না। আমাদের সংসার হলো নুন আনতে পান্তা ফুরানোর দশা। একদিন ভালো খেতে পারলে দশদিন মরিচ দিয়ে খেতে হয়। যে বেতন সেই টাকা তো দোকান বাকি আর বাসাভাড়া দিয়ে শেষ। সন্তানের জন্য একটু মাছ মাংস কিনব তার কোনো সুযোগ থাকে না।’
কারখানায় শ্রমিক নাজমুল মিয়া বলেন, ‘আমাদের দাবিদাওয়া নিয়ে গেলে অফিসারা আমাদের দূর দূর করে তাড়িয়ে দেন। আমরা কই যাব। এ জন্য রাস্তায় এসেছি। রাস্তা থেকে সমাধান নিয়ে কর্মস্থলে ফিরব। আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকেছে। এ ছাড়া আমাদের কোনো পথ খোলা নেই।’
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল মিলস্ লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা মো. মাইনুদ্দিন বলেন, শ্রমিকদের দাবিদাওয়ার বিষয়ে কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। এর পূর্বের শ্রমিকেরা মিছিল নিয়ে মহাসড়কে অবস্থান নেয়। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলমান রয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি টেক্সটাইল কারখানার শ্রমিকেরা বকেয়া বেতন আদায়, ঈদুল আজহার তিন দিনের হাজিরা বোনাস আদায়সহ নানা দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। এ অবস্থায় মহাসড়কের দুপাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়ে ভোগান্তিতে পড়েছে হাজার হাজার যাত্রী। এ সময় বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর চালানো হয়।
আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন শুরু করে শ্রীপুরে পৌরসভার গিলারচালা এলাকার প্যারামাউন্ট কারখানার কয়েক হাজার শ্রমিক। এ সময় এক মাসের বকেয়া বেতন আদায়, ঈদুল আজহার তিন দিনের হাজিরা বোনাস ও বাৎসরিক লভ্যাংশের পার্সেন্টেজ বৃদ্ধির দাবি জানানো হয়।
কারখানার শ্রমিক শারমিন আক্তার বলেন, ‘আমাদের অনেকের মাসিক বকেয়া পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া ঈদুল আজহার বোনাস বাৎসরিক লভ্যাংশের পার্সেন্টেজ বৃদ্ধিসহ নানা যৌক্তিক দাবি করে আসছি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ আমাদের এই দাবিগুলোর প্রতি কোনো গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাই আমরা সবাই পরামর্শ করে কারখানার কমপক্ষে চার হাজার শ্রমিক ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে নেমে এসেছি দাবি আদায়ের জন্য।’
অপর শ্রমিক লাইলী বেগম বলেন, ‘ঈদুল আজহা গেল কত দিন? এখনো আমাদের তিন দিনের বোনাস পেলাম না। আমাদের সংসার হলো নুন আনতে পান্তা ফুরানোর দশা। একদিন ভালো খেতে পারলে দশদিন মরিচ দিয়ে খেতে হয়। যে বেতন সেই টাকা তো দোকান বাকি আর বাসাভাড়া দিয়ে শেষ। সন্তানের জন্য একটু মাছ মাংস কিনব তার কোনো সুযোগ থাকে না।’
কারখানায় শ্রমিক নাজমুল মিয়া বলেন, ‘আমাদের দাবিদাওয়া নিয়ে গেলে অফিসারা আমাদের দূর দূর করে তাড়িয়ে দেন। আমরা কই যাব। এ জন্য রাস্তায় এসেছি। রাস্তা থেকে সমাধান নিয়ে কর্মস্থলে ফিরব। আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকেছে। এ ছাড়া আমাদের কোনো পথ খোলা নেই।’
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল মিলস্ লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা মো. মাইনুদ্দিন বলেন, শ্রমিকদের দাবিদাওয়ার বিষয়ে কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। এর পূর্বের শ্রমিকেরা মিছিল নিয়ে মহাসড়কে অবস্থান নেয়। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলমান রয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে