নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কপিরাইট আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে নগর বাউল জেমস এবং ‘মাইলস’–এর হামিন ও মানাম আহমেদের মামলায় বাংলালিংকের চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৬ মে নতুন তারিখ ধার্য করেন।
এই মামলায় সোমবার অভিযোগ গঠন বিষয়ে দিন ধার্য ছিল। কিন্তু বাদী পক্ষে সময়ের আবেদন করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেডের চার কর্মকর্তা আদালতে হাজির ছিলেন। এই চারজন হলেন, এরিক অ্যাস (সিইও), নুরুল আলম (চিফ কমপ্লায়েন্স অফিসার), তৈমুর রহমান (করপোরেট রেগুলেটরি অফিসার) ও অনীক ধর (হেড অফ ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস)। আদালতের অতিরিক্ত পিপি তাপস কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন বাদী অক্ষয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৩০ নভেম্বর এই চার কর্মকর্তা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে জামিন পান। এর আগে গত বছর ১০ নভেম্বর জেমস এবং হামিন ও মানাম আদালতে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। আদালত বাংলালিংকের কর্মকর্তাদের সশরীরে হাজির হতে সমন জারি করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, জেমসের অসংখ্য জনপ্রিয় গান আছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো ধরনের অনুমতি না নিয়েই জেমসের গান বাংলালিংক তাদের ওয়েলকাম টিউন, বিজ্ঞাপনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যবহার করে আসছে। বাংলালিংকের এই কর্মকাণ্ড কপিরাইট আইন ভঙ্গের শামিল। এ কারণে বাংলালিংকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আবেদন জানান জেমস।
এর আগেও গত ১৯ সেপ্টেম্বর একই আদালতে মামলা করতে গিয়েছিলেন জেমস। আদালত তাঁকে থানায় মামলা করার পরামর্শ দেওয়ায় তিনি মামলা না করে ফিরে যান।
একই সময়ে জনপ্রিয় ব্যান্ড দল মাইলসের কম্পোজার ও গায়ক হামিন আহমেদ ও মানাম আহমেদ একই অভিযোগে বাংলালিংকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
আরও পড়ুন:
কপিরাইট আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে নগর বাউল জেমস এবং ‘মাইলস’–এর হামিন ও মানাম আহমেদের মামলায় বাংলালিংকের চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৬ মে নতুন তারিখ ধার্য করেন।
এই মামলায় সোমবার অভিযোগ গঠন বিষয়ে দিন ধার্য ছিল। কিন্তু বাদী পক্ষে সময়ের আবেদন করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেডের চার কর্মকর্তা আদালতে হাজির ছিলেন। এই চারজন হলেন, এরিক অ্যাস (সিইও), নুরুল আলম (চিফ কমপ্লায়েন্স অফিসার), তৈমুর রহমান (করপোরেট রেগুলেটরি অফিসার) ও অনীক ধর (হেড অফ ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস)। আদালতের অতিরিক্ত পিপি তাপস কুমার পাল আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন বাদী অক্ষয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৩০ নভেম্বর এই চার কর্মকর্তা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে জামিন পান। এর আগে গত বছর ১০ নভেম্বর জেমস এবং হামিন ও মানাম আদালতে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। আদালত বাংলালিংকের কর্মকর্তাদের সশরীরে হাজির হতে সমন জারি করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, জেমসের অসংখ্য জনপ্রিয় গান আছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো ধরনের অনুমতি না নিয়েই জেমসের গান বাংলালিংক তাদের ওয়েলকাম টিউন, বিজ্ঞাপনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যবহার করে আসছে। বাংলালিংকের এই কর্মকাণ্ড কপিরাইট আইন ভঙ্গের শামিল। এ কারণে বাংলালিংকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আবেদন জানান জেমস।
এর আগেও গত ১৯ সেপ্টেম্বর একই আদালতে মামলা করতে গিয়েছিলেন জেমস। আদালত তাঁকে থানায় মামলা করার পরামর্শ দেওয়ায় তিনি মামলা না করে ফিরে যান।
একই সময়ে জনপ্রিয় ব্যান্ড দল মাইলসের কম্পোজার ও গায়ক হামিন আহমেদ ও মানাম আহমেদ একই অভিযোগে বাংলালিংকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
আরও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
৩ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
১০ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
৩০ মিনিট আগে