নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ট্রি প্ল্যান্টেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের মামলায় ডেসটিনির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার জামিন চেয়ে করা আপিল খারিজ করে দেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতে থাকা মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই মামলায় নিম্ন আদালতে জামিন আবেদন খারিজের পর হাইকোর্টে আপিল করেছিলেন তিনি। মামলাটি বিচারিক আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।
ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় দুদক দুটি মামলা করে। এর মধ্যে এক মামলায় গত বছরের ১২ মে বিচারিক আদালতে মামলার রায় হয়। একই সঙ্গে আসামিদের ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়।
রায়ে ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনের ১২ বছর কারাদণ্ড ও ২০০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনের ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং প্রেসিডেন্ট এম হারুন-অর-রশীদের চার বছরের কারাদণ্ড ও ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। বাকি আসামিদের ৫ থেকে ৯ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এম সারোয়ার হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
ট্রি প্ল্যান্টেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের মামলায় ডেসটিনির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার জামিন চেয়ে করা আপিল খারিজ করে দেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতে থাকা মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই মামলায় নিম্ন আদালতে জামিন আবেদন খারিজের পর হাইকোর্টে আপিল করেছিলেন তিনি। মামলাটি বিচারিক আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।
ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় দুদক দুটি মামলা করে। এর মধ্যে এক মামলায় গত বছরের ১২ মে বিচারিক আদালতে মামলার রায় হয়। একই সঙ্গে আসামিদের ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়।
রায়ে ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনের ১২ বছর কারাদণ্ড ও ২০০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনের ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং প্রেসিডেন্ট এম হারুন-অর-রশীদের চার বছরের কারাদণ্ড ও ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। বাকি আসামিদের ৫ থেকে ৯ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এম সারোয়ার হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
চুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার গভীর রাত থেকে ভোররাতের কোনো একসময় উপজেলার মাওনা দক্ষিণপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগে