নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন) দেশে বিভিন্ন খাতে সংঘটিত ৩৭৩টি কর্মস্থলে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪২২ জন শ্রমিক। ২০২৪ সালের একই সময়ে ৪৭৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছিলেন ৪২০টি দুর্ঘটনায়। জাতীয় ও স্থানীয় ২৬টি সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য বিশ্লেষণ করে এই চিত্র তুলে এনেছে বেসরকারি সংগঠন সেইফটি অ্যান্ড রাইটস সোসাইটি (এসআরএস)।
আজ সোমবার (৩০ জুন) এসআরএস পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এসআরএসের জরিপে বলা হয়, সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটেছে পরিবহন খাতে—মোট ২০৭ জন শ্রমিক। এরপর রয়েছে সেবামূলক খাত (৬৫ জন), কৃষি খাত (৫৯ জন), নির্মাণ খাত (৫৯ জন) এবং কল-কারখানা ও উৎপাদনশীল খাত (৩২ জন)।
মৃত্যুর কারণ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬৭ জন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৪০ জন, বজ্রপাতে ৫৬ জন, ছাদ বা উঁচু স্থান থেকে পড়ে ২৩ জন, ভারী বস্তুর আঘাতে ৯ জন, বিষাক্ত গ্যাসে ১ জন, পানিতে ডুবে ৫ জন, আগুন ও বিস্ফোরণে ১২ জন, মাটি ও দেয়াল ধসে ৮ জন এবং অন্যান্য কারণে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এসআরএসের পর্যবেক্ষণে শ্রমিক মৃত্যুর পেছনে একাধিক কারণ উঠে এসেছে। এর মধ্যে অবকাঠামোগত দুর্বলতা, ঝুঁকিপূর্ণ যন্ত্রপাতির ব্যবহার এবং কারিগরি ত্রুটি অন্যতম। পাশাপাশি অনিয়ন্ত্রিত পরিবহন ব্যবস্থা, অদক্ষ চালক, শ্রমিকদের ঝুঁকিসচেতনতা ও নিরাপত্তা প্রশিক্ষণের অভাব, সুরক্ষা সরঞ্জামের ঘাটতি এবং মালিকপক্ষের শ্রম আইন ও নিরাপত্তা নীতিমালার প্রতি উদাসীনতাও শ্রমিকদের জন্য মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। তদুপরি, অতিরিক্ত কাজের চাপ, পর্যাপ্ত বিশ্রামের অভাব, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং দুর্ঘটনার পর জরুরি ও প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থার অনুপস্থিতি অনেক সময় শ্রমিক মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক সেকেন্দার আলী মিনা বলেন, প্রযুক্তির উন্নতি হয়েছে, শিল্পের ধরন পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু শ্রমক্ষেত্রে দুর্ঘটনা চলমান রয়েছে এবং মৃত্যুর মিছিল বড় হচ্ছে। শ্রম সংস্কার কমিশন হয়েছে, সেখানে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ে সুপারিশ রয়েছে। চারিদিকে সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে, এসব সংস্কারের সুফল শ্রমিক ও তার পরিবার পাবে না, যদি কর্ম-পরিবেশের মান উন্নয়ন করে দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা না যায়।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন) দেশে বিভিন্ন খাতে সংঘটিত ৩৭৩টি কর্মস্থলে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪২২ জন শ্রমিক। ২০২৪ সালের একই সময়ে ৪৭৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছিলেন ৪২০টি দুর্ঘটনায়। জাতীয় ও স্থানীয় ২৬টি সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য বিশ্লেষণ করে এই চিত্র তুলে এনেছে বেসরকারি সংগঠন সেইফটি অ্যান্ড রাইটস সোসাইটি (এসআরএস)।
আজ সোমবার (৩০ জুন) এসআরএস পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এসআরএসের জরিপে বলা হয়, সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটেছে পরিবহন খাতে—মোট ২০৭ জন শ্রমিক। এরপর রয়েছে সেবামূলক খাত (৬৫ জন), কৃষি খাত (৫৯ জন), নির্মাণ খাত (৫৯ জন) এবং কল-কারখানা ও উৎপাদনশীল খাত (৩২ জন)।
মৃত্যুর কারণ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬৭ জন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৪০ জন, বজ্রপাতে ৫৬ জন, ছাদ বা উঁচু স্থান থেকে পড়ে ২৩ জন, ভারী বস্তুর আঘাতে ৯ জন, বিষাক্ত গ্যাসে ১ জন, পানিতে ডুবে ৫ জন, আগুন ও বিস্ফোরণে ১২ জন, মাটি ও দেয়াল ধসে ৮ জন এবং অন্যান্য কারণে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এসআরএসের পর্যবেক্ষণে শ্রমিক মৃত্যুর পেছনে একাধিক কারণ উঠে এসেছে। এর মধ্যে অবকাঠামোগত দুর্বলতা, ঝুঁকিপূর্ণ যন্ত্রপাতির ব্যবহার এবং কারিগরি ত্রুটি অন্যতম। পাশাপাশি অনিয়ন্ত্রিত পরিবহন ব্যবস্থা, অদক্ষ চালক, শ্রমিকদের ঝুঁকিসচেতনতা ও নিরাপত্তা প্রশিক্ষণের অভাব, সুরক্ষা সরঞ্জামের ঘাটতি এবং মালিকপক্ষের শ্রম আইন ও নিরাপত্তা নীতিমালার প্রতি উদাসীনতাও শ্রমিকদের জন্য মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। তদুপরি, অতিরিক্ত কাজের চাপ, পর্যাপ্ত বিশ্রামের অভাব, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং দুর্ঘটনার পর জরুরি ও প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থার অনুপস্থিতি অনেক সময় শ্রমিক মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক সেকেন্দার আলী মিনা বলেন, প্রযুক্তির উন্নতি হয়েছে, শিল্পের ধরন পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু শ্রমক্ষেত্রে দুর্ঘটনা চলমান রয়েছে এবং মৃত্যুর মিছিল বড় হচ্ছে। শ্রম সংস্কার কমিশন হয়েছে, সেখানে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ে সুপারিশ রয়েছে। চারিদিকে সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে, এসব সংস্কারের সুফল শ্রমিক ও তার পরিবার পাবে না, যদি কর্ম-পরিবেশের মান উন্নয়ন করে দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা না যায়।
কৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ এলাকায় গেজেটভুক্ত পাথর কোয়ারি থেকে কোটি কোটি টাকার পাথর লুটপাটের ঘটনায় ১৫০০ থেকে ২০০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সাদাপাথরে লুটে আলোচনা-সমালোচনার সপ্তাহখানেক পর শুক্রবার বিকেলে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) মহাপরিচালক মো. আনোয়ারুল হাবীর বাদী হয়ে এই মামল
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাখের আলী বিওপি এলাকার আলীমনগর ঘাট থেকে এক যুবককে মাদকসহ আটক করা নিয়ে বিজিবি ও এলাকাবাসী পাল্টাপাল্টি দাবি করেছে। শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাটের কোথালীপাড়া এলাকায় চারজন বিজিবি সদস্য রামচন্দ্রপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে সাজিদ আহমেদ টুটুলকে (৩০) আটক করে
৩ ঘণ্টা আগেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৪ ঘণ্টা আগে