গাজীপুরের শ্রীপুরে শীতলক্ষ্যা নদীতে কচুরিপানায় আটকে গেছে একটি যাত্রীবাহী নৌকা। নৌকাটি শিশু নারীসহ কমপক্ষে ২০ জন যাত্রী রয়েছে। তাদেরকে নিরাপদে উদ্ধার করতে ইতিমধ্যে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত কচুরিপানার জন্য নৌকাটি আড়াই ঘন্টা যাবৎ মাঝ নদীতে যাত্রী নিয়ে আটকে থাকায় ভয়ভীতির মধ্যে সময় কাটছে যাত্রীদের। মোবাইল ফোনে যাত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন তাদের স্বজনরা। শীতলক্ষ্যা তীরে জরো হয়েছে উৎসুক জনতা।
আজ রোববার রাতে উপজেলার বরমী খেয়াঘাটে শীতলক্ষ্যা মাঝ নদীতে যাত্রীবাহী নৌকা আটকে যায়।
বরমী বাজারের ব্যবসায়ী সানোয়ার হোসেন বলেন, মাগরিবের নামাজের পরে একটি নৌকা কমপক্ষে ২০ জন যাত্রী নিয়ে বরমী খেয়াঘাট থেকে সিংহশ্রী উদ্দেশে রওনা হয়। এরপর ঘন কচুরিপানায় মাঝ নদী পর্যন্ত গিয়ে নৌকাটি আটকে যায়। নৌকাটিতে বেশ কয়েকজন শিশু নারী রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হাসেম বলেন, আমরা শুধু শিশু বাচ্চাদের চিন্তা করছি। হঠাৎ করে ঝড় বৃষ্টি শুরু হলে নৌকা ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা করছি। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে অনেক আগেও ফোন করছি। কিন্তু আড়াই ঘন্টা চলে গেলেও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আসেনি।
বরমী খেয়াঘাটের ইজারাদার তফিজ উদ্দিন বলেন, বিকেল ৫টার দিকে মাঝি শামীম বেশ কয়েকজন যাত্রী নিয়ে বরমী খেয়াঘাট থেকে সিংহশ্রীর উদ্দেশে রওনা হয়ে মাঝ নদীতে আটকে পড়ে। আমরা নৌকা উদ্ধার করার জন্য চেষ্টা করছি। পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়েছে।
নৌকার মাঝি শামীম মুঠোফোনে বলেন, নৌকার পাখা ইতিমধ্যে ভেঙে গেছে। যার কারণে নৌকা কচুরিপানা ঠেলে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। নৌকায় শিশু নারীসহ ২০ জন যাত্রী রয়েছে। আকাশের অবস্থা খারাপ। ঝড় বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা আছে। ফায়ার সার্ভিসকে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ এ ফোন দিয়েছি।
মাওনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে উদ্ধারের জন্য রওনা হয়েছি।
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে যাত্রীদের উদ্ধার করতে ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে শীতলক্ষ্যা নদীতে কচুরিপানায় আটকে গেছে একটি যাত্রীবাহী নৌকা। নৌকাটি শিশু নারীসহ কমপক্ষে ২০ জন যাত্রী রয়েছে। তাদেরকে নিরাপদে উদ্ধার করতে ইতিমধ্যে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত কচুরিপানার জন্য নৌকাটি আড়াই ঘন্টা যাবৎ মাঝ নদীতে যাত্রী নিয়ে আটকে থাকায় ভয়ভীতির মধ্যে সময় কাটছে যাত্রীদের। মোবাইল ফোনে যাত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন তাদের স্বজনরা। শীতলক্ষ্যা তীরে জরো হয়েছে উৎসুক জনতা।
আজ রোববার রাতে উপজেলার বরমী খেয়াঘাটে শীতলক্ষ্যা মাঝ নদীতে যাত্রীবাহী নৌকা আটকে যায়।
বরমী বাজারের ব্যবসায়ী সানোয়ার হোসেন বলেন, মাগরিবের নামাজের পরে একটি নৌকা কমপক্ষে ২০ জন যাত্রী নিয়ে বরমী খেয়াঘাট থেকে সিংহশ্রী উদ্দেশে রওনা হয়। এরপর ঘন কচুরিপানায় মাঝ নদী পর্যন্ত গিয়ে নৌকাটি আটকে যায়। নৌকাটিতে বেশ কয়েকজন শিশু নারী রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হাসেম বলেন, আমরা শুধু শিশু বাচ্চাদের চিন্তা করছি। হঠাৎ করে ঝড় বৃষ্টি শুরু হলে নৌকা ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা করছি। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে অনেক আগেও ফোন করছি। কিন্তু আড়াই ঘন্টা চলে গেলেও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আসেনি।
বরমী খেয়াঘাটের ইজারাদার তফিজ উদ্দিন বলেন, বিকেল ৫টার দিকে মাঝি শামীম বেশ কয়েকজন যাত্রী নিয়ে বরমী খেয়াঘাট থেকে সিংহশ্রীর উদ্দেশে রওনা হয়ে মাঝ নদীতে আটকে পড়ে। আমরা নৌকা উদ্ধার করার জন্য চেষ্টা করছি। পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়েছে।
নৌকার মাঝি শামীম মুঠোফোনে বলেন, নৌকার পাখা ইতিমধ্যে ভেঙে গেছে। যার কারণে নৌকা কচুরিপানা ঠেলে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। নৌকায় শিশু নারীসহ ২০ জন যাত্রী রয়েছে। আকাশের অবস্থা খারাপ। ঝড় বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা আছে। ফায়ার সার্ভিসকে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ এ ফোন দিয়েছি।
মাওনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে উদ্ধারের জন্য রওনা হয়েছি।
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে যাত্রীদের উদ্ধার করতে ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১ সেকেন্ড আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৮ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে