নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইজিবাইক আমদানি, বিক্রিসহ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হাইকোর্টের রুল পুনর্বিবেচনা এবং খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন আধুনিকায়ন করে লাইসেন্স প্রদানের দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পরিষদটির আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন বলেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর হীন স্বার্থে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন উচ্ছেদ করার চক্রান্ত চলছে। এ চক্রান্তে আমরা গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছি। চালক, মেকানিক, খুদে মালিক, গ্যারেজ মালিকসহ আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত ৫০ লাখ মানুষ রয়েছেন। তাঁদের ওপর নির্ভরশীল আছে আড়াই কোটি মানুষ। তাই এই আড়াই কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষায় হাইকোর্টর দেওয়া রুল পুনর্বিবেচনা করার জন্য আদালতের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
সমাবেশে অন্যরা বলেন, ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন উচ্ছেদ নয়, আধুনিকায়ন করে লাইসেন্স প্রদানসহ পাঁচ দফা দাবিতে সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা দীর্ঘ আট বছরের লাগাতার আন্দোলনের চাপে সরকার যখন নীতিমালা তৈরি করে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে, তখন একদল অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ী গোষ্ঠী তাঁদের হীন স্বার্থে দেশের সড়ক থেকে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনকে উচ্ছেদ করার চক্রান্ত করছে। দেশের সাধারণ মানুষের স্বার্থে সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব, জনপ্রিয় ও অপরিহার্য গণপরিবহন ইজিবাইক, ব্যাটারি রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন উচ্ছেদ বা নিষেধাজ্ঞা করা হবে চরম আত্মঘাতী। সংগ্রাম পরিষদের প্রস্তাবনা যুক্ত করে সরকার প্রস্তাবিত ‘থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা, ২০২১' দ্রুত চূড়ান্ত করতে হবে। ওই নীতিমালার আলোকে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের দ্রুত নিবন্ধন, রুট পারমিট ও লাইসেন্স প্রদানসহ পাঁচ দফা দাবি মেনে নেওয়ার জোর দাবি জানান তাঁরা। অন্যথায় সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ৫০ লাখ মানুষকে বেকার করার যেকোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশব্যাপী কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের কোষাধ্যক্ষ জুলফিকার আলী, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট ঢাকা মহানগর শাখার সভাপতি রতন মিয়া, সংগ্রাম পরিষদের নেতা এস এম কাদির, মেহেদী হাসানসহ আরও অনেকে।
ইজিবাইক আমদানি, বিক্রিসহ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হাইকোর্টের রুল পুনর্বিবেচনা এবং খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন আধুনিকায়ন করে লাইসেন্স প্রদানের দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পরিষদটির আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন বলেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর হীন স্বার্থে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন উচ্ছেদ করার চক্রান্ত চলছে। এ চক্রান্তে আমরা গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছি। চালক, মেকানিক, খুদে মালিক, গ্যারেজ মালিকসহ আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত ৫০ লাখ মানুষ রয়েছেন। তাঁদের ওপর নির্ভরশীল আছে আড়াই কোটি মানুষ। তাই এই আড়াই কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষায় হাইকোর্টর দেওয়া রুল পুনর্বিবেচনা করার জন্য আদালতের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
সমাবেশে অন্যরা বলেন, ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন উচ্ছেদ নয়, আধুনিকায়ন করে লাইসেন্স প্রদানসহ পাঁচ দফা দাবিতে সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা দীর্ঘ আট বছরের লাগাতার আন্দোলনের চাপে সরকার যখন নীতিমালা তৈরি করে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে, তখন একদল অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ী গোষ্ঠী তাঁদের হীন স্বার্থে দেশের সড়ক থেকে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনকে উচ্ছেদ করার চক্রান্ত করছে। দেশের সাধারণ মানুষের স্বার্থে সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব, জনপ্রিয় ও অপরিহার্য গণপরিবহন ইজিবাইক, ব্যাটারি রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহন উচ্ছেদ বা নিষেধাজ্ঞা করা হবে চরম আত্মঘাতী। সংগ্রাম পরিষদের প্রস্তাবনা যুক্ত করে সরকার প্রস্তাবিত ‘থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা, ২০২১' দ্রুত চূড়ান্ত করতে হবে। ওই নীতিমালার আলোকে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের দ্রুত নিবন্ধন, রুট পারমিট ও লাইসেন্স প্রদানসহ পাঁচ দফা দাবি মেনে নেওয়ার জোর দাবি জানান তাঁরা। অন্যথায় সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ৫০ লাখ মানুষকে বেকার করার যেকোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশব্যাপী কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের কোষাধ্যক্ষ জুলফিকার আলী, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট ঢাকা মহানগর শাখার সভাপতি রতন মিয়া, সংগ্রাম পরিষদের নেতা এস এম কাদির, মেহেদী হাসানসহ আরও অনেকে।
রংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোয়ারুল ইসলাম মাসুদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ মিনিট আগেতিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে