কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বিচারের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে চিঠি দেওয়ার পর ১০ দিন অতিক্রান্ত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আজ বুধবার পর্যন্ত কোনো জবাব আসেনি প্রতিবেশী দেশটি থেকে। এমন অবস্থায় হাসিনাকে ফেরানোতে আটকে না থেকে দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার পথে এগোচ্ছে সরকার।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন।
শেখ হাসিনাকে ফেরতের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি মনে করি দুটি দেশ পাশাপাশি চলবে। এটি (হাসিনা) একটি ইস্যু। কিন্তু দুই পক্ষের মধ্যে অনেক স্বার্থের ইস্যু আছে। আমরা সেগুলো নিয়ে সামনে এগোব। এতে কোনো সমস্যা হবে না।’
সরকার গত কয়েক মাস অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে পার করেছে— এমনটা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, দেশে এখন একধরনের স্থিতিশীলতা আছে।
পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল হবে—এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ সম্পর্কে ক্ষেত্রে একটি মসৃণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগ করে গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান। এরপর গত পাঁচ মাসে দেশে তাঁর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ, খুন ও অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে এ পর্যন্ত প্রায় ২৫০টি মামলা দায়ের হয়। এসব মামলায় তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য ফেরত চেয়ে গত ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ভারতকে একটি কূটনৈতিকপত্র দেয়।
কূটনৈতিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল পর্যন্ত এ বিষয়ে দিল্লি থেকে কোনো কোনো জবাব মেলেনি।
অবশ্য আইনি প্রক্রিয়ায় অভিযুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে প্রত্যর্পণের বিষয়ে ২০১৩ সালে ভারতের সঙ্গে সই হওয়া চুক্তিতে কোনো দেশের এমন অনুরোধের জবাব কত দিনের মধ্যে দেওয়া যাবে— সে বিষয়টি নির্দিষ্ট করা নেই।
শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত না পাঠালে তাঁর অনুপস্থিতিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে— এমন ধারণা দিয়েছেন পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
গতকাল ঢাকায় সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমাদের অবস্থান হচ্ছে, আমরা চাইব (শেখ হাসিনার) উপস্থিতিতে বিচার করতে। যদি উপস্থিতিতে বিচার না হয়, তাহলে যেভাবে বিচার প্রক্রিয়া করতে হয় সেভাবেই করব।’
শেখ হাসিনার বিষয়ে ভারত প্রাথমিকভাবে কী অবস্থান নিতে পারে, সে বিষয়ে সরকারের ধারণা আছে, এমনটা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, (চুক্তিভুক্ত) দেশগুলো চূড়ান্ত একটি অবস্থানের (সিদ্ধান্ত) দিকেও যেতে পারে। সেগুলো ভবিষ্যতের জন্য ছেড়ে দিতে হবে।
বিচারের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে চিঠি দেওয়ার পর ১০ দিন অতিক্রান্ত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আজ বুধবার পর্যন্ত কোনো জবাব আসেনি প্রতিবেশী দেশটি থেকে। এমন অবস্থায় হাসিনাকে ফেরানোতে আটকে না থেকে দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার পথে এগোচ্ছে সরকার।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন।
শেখ হাসিনাকে ফেরতের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি মনে করি দুটি দেশ পাশাপাশি চলবে। এটি (হাসিনা) একটি ইস্যু। কিন্তু দুই পক্ষের মধ্যে অনেক স্বার্থের ইস্যু আছে। আমরা সেগুলো নিয়ে সামনে এগোব। এতে কোনো সমস্যা হবে না।’
সরকার গত কয়েক মাস অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে পার করেছে— এমনটা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, দেশে এখন একধরনের স্থিতিশীলতা আছে।
পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল হবে—এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ সম্পর্কে ক্ষেত্রে একটি মসৃণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগ করে গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান। এরপর গত পাঁচ মাসে দেশে তাঁর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ, খুন ও অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে এ পর্যন্ত প্রায় ২৫০টি মামলা দায়ের হয়। এসব মামলায় তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য ফেরত চেয়ে গত ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ভারতকে একটি কূটনৈতিকপত্র দেয়।
কূটনৈতিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল পর্যন্ত এ বিষয়ে দিল্লি থেকে কোনো কোনো জবাব মেলেনি।
অবশ্য আইনি প্রক্রিয়ায় অভিযুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে প্রত্যর্পণের বিষয়ে ২০১৩ সালে ভারতের সঙ্গে সই হওয়া চুক্তিতে কোনো দেশের এমন অনুরোধের জবাব কত দিনের মধ্যে দেওয়া যাবে— সে বিষয়টি নির্দিষ্ট করা নেই।
শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত না পাঠালে তাঁর অনুপস্থিতিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে— এমন ধারণা দিয়েছেন পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
গতকাল ঢাকায় সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমাদের অবস্থান হচ্ছে, আমরা চাইব (শেখ হাসিনার) উপস্থিতিতে বিচার করতে। যদি উপস্থিতিতে বিচার না হয়, তাহলে যেভাবে বিচার প্রক্রিয়া করতে হয় সেভাবেই করব।’
শেখ হাসিনার বিষয়ে ভারত প্রাথমিকভাবে কী অবস্থান নিতে পারে, সে বিষয়ে সরকারের ধারণা আছে, এমনটা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, (চুক্তিভুক্ত) দেশগুলো চূড়ান্ত একটি অবস্থানের (সিদ্ধান্ত) দিকেও যেতে পারে। সেগুলো ভবিষ্যতের জন্য ছেড়ে দিতে হবে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩১ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে