নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ট্রাফিক আইন মানার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ট্রাফিক আইন মানার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। তারা নিজেরা ট্রাফিক আইন মানবে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহপাঠীদের ট্রাফিক আইন মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সহযোগিতায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের আওতায় ‘রোড সেফটি পোস্টার অ্যান্ড স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪’–এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এই প্রকল্পটি সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকা শহরে প্রধান সমস্যা হলো ট্রাফিক। সড়কের নিরাপত্তা না থাকায় অনেক মানুষ পঙ্গুত্ব ও মৃত্যুবরণ করছে। তাই আমাদের সচেতন হতে হবে। শুধু পোস্টার-স্লোগানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না শিক্ষার্থীরা। তারা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাইকে ট্রাফিক আইন মানার বিষয়ে সচেতন করে তুলবে।’
রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। রাজধানীর ১৬টি স্কুল ও ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সড়কের নিরাপত্তাবিষয়ক এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।
প্রতিযোগিতায় ছাত্রছাত্রীদের পোস্টার ও স্লোগান তৈরিতে সৃজনশীলতা এবং সড়ক নিরাপত্তার প্রতি তাদের অঙ্গীকার প্রকাশ পায়। তাদের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিতে ১০টি স্লোগান ও ১০টি পোস্টারকে ডিএমপি কমিশনার অ্যাওয়ার্ড, ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) অ্যাওয়ার্ড, জাইকা অ্যাওয়ার্ড, জেট্রো অ্যাওয়ার্ড, জেসিআইএডি-নিপ্পন সিগন্যাল অ্যাওয়ার্ড, জেসিআইএডি-টেককেন করপোরেশন অ্যাওয়ার্ড এবং ডিএসআরপি অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জাইকা-বাংলাদেশের মুখ্য প্রতিনিধি তোমোহিদে ইচিগুচি ও ডিআরএসপি প্রকল্পের প্রজেক্ট লিডার ইয়োশিহিসা আসাদা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) ও ডিআরএসপি প্রকল্প প্রধান মো. মুনিবুর রহমান।
ট্রাফিক আইন মানার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ট্রাফিক আইন মানার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। তারা নিজেরা ট্রাফিক আইন মানবে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহপাঠীদের ট্রাফিক আইন মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সহযোগিতায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের আওতায় ‘রোড সেফটি পোস্টার অ্যান্ড স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪’–এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এই প্রকল্পটি সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকা শহরে প্রধান সমস্যা হলো ট্রাফিক। সড়কের নিরাপত্তা না থাকায় অনেক মানুষ পঙ্গুত্ব ও মৃত্যুবরণ করছে। তাই আমাদের সচেতন হতে হবে। শুধু পোস্টার-স্লোগানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না শিক্ষার্থীরা। তারা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাইকে ট্রাফিক আইন মানার বিষয়ে সচেতন করে তুলবে।’
রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। রাজধানীর ১৬টি স্কুল ও ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সড়কের নিরাপত্তাবিষয়ক এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।
প্রতিযোগিতায় ছাত্রছাত্রীদের পোস্টার ও স্লোগান তৈরিতে সৃজনশীলতা এবং সড়ক নিরাপত্তার প্রতি তাদের অঙ্গীকার প্রকাশ পায়। তাদের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিতে ১০টি স্লোগান ও ১০টি পোস্টারকে ডিএমপি কমিশনার অ্যাওয়ার্ড, ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) অ্যাওয়ার্ড, জাইকা অ্যাওয়ার্ড, জেট্রো অ্যাওয়ার্ড, জেসিআইএডি-নিপ্পন সিগন্যাল অ্যাওয়ার্ড, জেসিআইএডি-টেককেন করপোরেশন অ্যাওয়ার্ড এবং ডিএসআরপি অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জাইকা-বাংলাদেশের মুখ্য প্রতিনিধি তোমোহিদে ইচিগুচি ও ডিআরএসপি প্রকল্পের প্রজেক্ট লিডার ইয়োশিহিসা আসাদা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) ও ডিআরএসপি প্রকল্প প্রধান মো. মুনিবুর রহমান।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে