নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত (৪ বছর ৯ মাস) ২ হাজার ৫৯০ জন শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের শিশু অধিকার পরিস্থিতি ও করণীয় শীর্ষক সংলাপে এ সব তথ্য জানানো হয়। আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক) এই সংলাপের আয়োজন করে।
সংলাপে বলা হয়, সারা দেশে শিশুদের প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত (৪ বছর ৯ মাস) ৮ হাজার ৮৩২ জন শিশু সহিংসতার শিকার হয়েছে। যার বিপরীতে মামলা হয় ৪ হাজার ৬৭৫। এই সময়ে ২ হাজার ৫৯০ জন শিশুকে হত্যা করা হয়। ধর্ষণের শিকার হয় ৩ হাজার ৫৯৬ জন ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয় ৫৮০ জন।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে প্রস্তুতকৃত আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক)-এর সেপ্টেম্বর ২০১৮ থেকে মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানানো হয়, ধর্ষণের শিকার শিশুদের মধ্যে ২২৭ জন ছেলে।
পরিসংখ্যান বলছে, অনলাইনে যৌন হয়রানির ঘটনা (পর্নোগ্রাফি) ৩০টি, শিক্ষক দ্বারা যৌন হয়রানির ঘটনা ১০৬টি, শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা ৫২৫টি।
সংলাপে উপস্থাপিত শিশু অধিকার পরিস্থিতি প্রতিবেদনে বলা হয়, শিশু আইন পাস হয়েছে ৯ বছরেরও বেশি সময় আগে, কিন্তু আইনের বিধিমালা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। যার ফলে আইনটির অর্থবহ বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়েছে।
এ সময় জানানো হয়, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে ১৫-১৯ বছরের মেয়েদের বাল্যবিয়ে ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
সেভ দ্য চিলড্রেনের চাইল্ড প্রোটেকশন অ্যান্ড চাইল্ড রাইটস গভর্নেন্সের পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে আলাদাভাবে শিশু বাজেট দেওয়া হচ্ছে না। শিশুদের জন্য বরাদ্দ মনিটরিংয়ের ক্ষেত্রে পৃথক শিশু বাজেট দেওয়া প্রয়োজন।’
সংলাপে সভাপতিত্ব করেন আইন ও সালিস কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ফারুখ ফয়সাল। তিনি বলেন, ‘বাবা-মা যে শখ করে বাল্যবিয়ে দেয় এমন নয়, এর সঙ্গে অভাবের সম্পর্ক রয়েছে। আমরা শিশুর ওপর সহিংসতার মামলার ট্রায়াল ওয়াচের (বিচার পর্যবেক্ষণ) চিন্তাভাবনা করছি। এ বিষয়ে আমরা বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গেও কথা বলেছি।’
জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সম্পাদক নাছিমা আক্তার জলি বলেন, ‘নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা বন্ধে আমাদের দেশে অনেক সুন্দর কিছু আইন আছে। কিন্তু সেটা যদি সঠিকভাবে প্রয়োগ করা না হয়, তাহলে আইন থেকেও কোনো লাভ হয় না।’
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত (৪ বছর ৯ মাস) ২ হাজার ৫৯০ জন শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের শিশু অধিকার পরিস্থিতি ও করণীয় শীর্ষক সংলাপে এ সব তথ্য জানানো হয়। আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক) এই সংলাপের আয়োজন করে।
সংলাপে বলা হয়, সারা দেশে শিশুদের প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত (৪ বছর ৯ মাস) ৮ হাজার ৮৩২ জন শিশু সহিংসতার শিকার হয়েছে। যার বিপরীতে মামলা হয় ৪ হাজার ৬৭৫। এই সময়ে ২ হাজার ৫৯০ জন শিশুকে হত্যা করা হয়। ধর্ষণের শিকার হয় ৩ হাজার ৫৯৬ জন ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয় ৫৮০ জন।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে প্রস্তুতকৃত আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক)-এর সেপ্টেম্বর ২০১৮ থেকে মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানানো হয়, ধর্ষণের শিকার শিশুদের মধ্যে ২২৭ জন ছেলে।
পরিসংখ্যান বলছে, অনলাইনে যৌন হয়রানির ঘটনা (পর্নোগ্রাফি) ৩০টি, শিক্ষক দ্বারা যৌন হয়রানির ঘটনা ১০৬টি, শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা ৫২৫টি।
সংলাপে উপস্থাপিত শিশু অধিকার পরিস্থিতি প্রতিবেদনে বলা হয়, শিশু আইন পাস হয়েছে ৯ বছরেরও বেশি সময় আগে, কিন্তু আইনের বিধিমালা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। যার ফলে আইনটির অর্থবহ বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়েছে।
এ সময় জানানো হয়, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে ১৫-১৯ বছরের মেয়েদের বাল্যবিয়ে ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
সেভ দ্য চিলড্রেনের চাইল্ড প্রোটেকশন অ্যান্ড চাইল্ড রাইটস গভর্নেন্সের পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে আলাদাভাবে শিশু বাজেট দেওয়া হচ্ছে না। শিশুদের জন্য বরাদ্দ মনিটরিংয়ের ক্ষেত্রে পৃথক শিশু বাজেট দেওয়া প্রয়োজন।’
সংলাপে সভাপতিত্ব করেন আইন ও সালিস কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ফারুখ ফয়সাল। তিনি বলেন, ‘বাবা-মা যে শখ করে বাল্যবিয়ে দেয় এমন নয়, এর সঙ্গে অভাবের সম্পর্ক রয়েছে। আমরা শিশুর ওপর সহিংসতার মামলার ট্রায়াল ওয়াচের (বিচার পর্যবেক্ষণ) চিন্তাভাবনা করছি। এ বিষয়ে আমরা বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গেও কথা বলেছি।’
জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সম্পাদক নাছিমা আক্তার জলি বলেন, ‘নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা বন্ধে আমাদের দেশে অনেক সুন্দর কিছু আইন আছে। কিন্তু সেটা যদি সঠিকভাবে প্রয়োগ করা না হয়, তাহলে আইন থেকেও কোনো লাভ হয় না।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে