নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আয়োজিত ‘দ্রোহযাত্রা’ কর্মসূচি পালিত হয়েছে রাজধানীতে। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষজন এতে অংশ নেয়। এ সময় সরকার পতনের দাবিও জানানো হয়।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে প্রতিবাদী এই যাত্রা শুরু হয়। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর ও টিএসসি হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে দ্রোহযাত্রা শেষ হয়।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বিকেল ৩টায় দ্রোহযাত্রা শুরুর কথা ছিল। যদিও তা আধা ঘণ্টা পরে শুরু হয়। এর আগে থেকেই কর্মসূচিকে সামনে রেখে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি জমায়েত হতে শুরু করেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক, অধিকারকর্মীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। প্রতিবাদী পোস্টার, প্ল্যাকার্ড-ব্যানার হাতে নিয়ে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠেন তাঁরা। অস্থায়ী মঞ্চে পরিবেশিত হয় প্রতিবাদী সংগীত, আবৃত্তি ও নাটক, সঙ্গে জ্বালাময়ী স্লোগান।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। সরকারের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই সরকারের কাছে আমাদের চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই। তাঁদের বিচার করার বিষয় আছে। অনেক বিচার জমে গেছে। সেই বিচার করতে হবে। হত্যাকাণ্ড এবং হামলা-মামলার বিচার করতে হবে। কারফিউ প্রত্যাহারসহ সব ধরনের নিপীড়ন বন্ধ করতে হবে। এসব করার জন্য এই সরকারের পদত্যাগ করতে হবে।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হতাহতের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘সরকার হয়তো ভেবেছিল এ রকম নারকীয় আক্রমণ চালালে সব প্রতিবাদ বন্ধ হয়ে যাবে, হয় নাই। প্রতিবাদ-প্রতিরোধে শিক্ষক-শিক্ষার্থী একাকার হয়েছে। পেশাজীবী-শ্রমিক একাকার হয়েছে। সারা বাংলাদেশের সকল পর্যায়ের মানুষ এখন একটা মুক্ত বাংলাদেশের জন্য লড়াই করছে। এই লড়াই এগিয়ে নিতে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, সংহতি বজায় রাখতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধকে দখলদারদের হাত থেকে মুক্ত করতে হবে।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে শুরু হওয়া দ্রোহযাত্রাটি বিকেল সোয়া ৪টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পৌঁছায়। দ্রোহযাত্রায় জনস্বাস্থ্যবিদ মুশতাক হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সি আর আবরার, আসিফ নজরুল, উন্নয়ন অর্থনীতি বিষয়ক গবেষক মাহা মির্জা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দ্রোহযাত্রা শেষে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি রাগীব নাঈম। তিনি বলেন, ‘গণগ্রেপ্তার বন্ধ করতে হবে, গ্রেপ্তার সবাইকে মুক্তি দিতে হবে। রোববারের মধ্যে কারফিউ তুলে নিতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। রোববারের মধ্যে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।’ এসব দাবি পূরণ না হলে রোববার বেলা ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে গণমিছিল শুরু হবে।’
জুলাই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আয়োজিত ‘দ্রোহযাত্রা’ কর্মসূচি পালিত হয়েছে রাজধানীতে। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষজন এতে অংশ নেয়। এ সময় সরকার পতনের দাবিও জানানো হয়।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে প্রতিবাদী এই যাত্রা শুরু হয়। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর ও টিএসসি হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে দ্রোহযাত্রা শেষ হয়।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বিকেল ৩টায় দ্রোহযাত্রা শুরুর কথা ছিল। যদিও তা আধা ঘণ্টা পরে শুরু হয়। এর আগে থেকেই কর্মসূচিকে সামনে রেখে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি জমায়েত হতে শুরু করেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক, অধিকারকর্মীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। প্রতিবাদী পোস্টার, প্ল্যাকার্ড-ব্যানার হাতে নিয়ে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠেন তাঁরা। অস্থায়ী মঞ্চে পরিবেশিত হয় প্রতিবাদী সংগীত, আবৃত্তি ও নাটক, সঙ্গে জ্বালাময়ী স্লোগান।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। সরকারের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই সরকারের কাছে আমাদের চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই। তাঁদের বিচার করার বিষয় আছে। অনেক বিচার জমে গেছে। সেই বিচার করতে হবে। হত্যাকাণ্ড এবং হামলা-মামলার বিচার করতে হবে। কারফিউ প্রত্যাহারসহ সব ধরনের নিপীড়ন বন্ধ করতে হবে। এসব করার জন্য এই সরকারের পদত্যাগ করতে হবে।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হতাহতের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘সরকার হয়তো ভেবেছিল এ রকম নারকীয় আক্রমণ চালালে সব প্রতিবাদ বন্ধ হয়ে যাবে, হয় নাই। প্রতিবাদ-প্রতিরোধে শিক্ষক-শিক্ষার্থী একাকার হয়েছে। পেশাজীবী-শ্রমিক একাকার হয়েছে। সারা বাংলাদেশের সকল পর্যায়ের মানুষ এখন একটা মুক্ত বাংলাদেশের জন্য লড়াই করছে। এই লড়াই এগিয়ে নিতে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, সংহতি বজায় রাখতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধকে দখলদারদের হাত থেকে মুক্ত করতে হবে।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে শুরু হওয়া দ্রোহযাত্রাটি বিকেল সোয়া ৪টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পৌঁছায়। দ্রোহযাত্রায় জনস্বাস্থ্যবিদ মুশতাক হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সি আর আবরার, আসিফ নজরুল, উন্নয়ন অর্থনীতি বিষয়ক গবেষক মাহা মির্জা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দ্রোহযাত্রা শেষে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি রাগীব নাঈম। তিনি বলেন, ‘গণগ্রেপ্তার বন্ধ করতে হবে, গ্রেপ্তার সবাইকে মুক্তি দিতে হবে। রোববারের মধ্যে কারফিউ তুলে নিতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। রোববারের মধ্যে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।’ এসব দাবি পূরণ না হলে রোববার বেলা ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে গণমিছিল শুরু হবে।’
রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। দেশ একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার যদি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করে, তাহলে দেশ আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আমর
১০ মিনিট আগেবগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনের বাইরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন ছুরিকাহতসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১৭ মিনিট আগেজাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
১ ঘণ্টা আগে