আসাদুজ্জামান রিপন, নরসিংদী
‘নৌকা বলি না, আমরা হিরুর নৌকা বলি, হিরু! হিরু! হিরুর (নৌকার প্রার্থী) লোকেরা পলাইবার জায়গা পাবে না। ৭ তারিখ (৭ জানুয়ারি) যে জাগরণ সৃষ্টি হবে এই নরসিংদীতে, এই জাগরণের পরিণতিতে কামরুল ভাই (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী, স্বতন্ত্র প্রার্থী) বিপুল ভোটে জয়ী হবেন।’
গতকাল বুধবার বিকেলে নরসিংদীর মাধবদী থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম সিরাজের দেওয়া এমন বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে।
বক্তব্যে শোনা যায় ‘মাধবদীর মেয়র মোশারফ বক্তব্য দেওয়ার পরে দক্ষিণ এলাকার পাঁচটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় গণজাগরণ তৈরি হবে ইনশাল্লাহ। এই গণজাগরণে কেউ বাধা দিতে পারবে না। আপনারা যখন জানবেন মাধবদীর মেয়র মোশারফ হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ভাইয়ের জন্য নামছেন, তখন কেউ বাধা দিতে পারবে না। কাল থেকে হিরুর নৌকার লোক পলানোর জন্য জায়গা পাবে না। নৌকার লোক পালানোর সুযোগ পাবে না।’
এ সময় সভায় উপস্থিত থাকা স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কিছুটা হাসাহাসি করলে নিজেই বক্তব্য সংশোধন করে বলেন, ‘হিরুর নৌকার লোক পালানোর সুযোগ পাবে না।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা কাল (বৃহস্পতিবার) থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ভাইয়ের হয়ে মাঠে নামব। কোনো বাধাবিপত্তি নেই। যতই প্রোপাগান্ডা করুক, গণজাগরণ ফেরাতে পারবে না। মোশারফ ভাই যেভাবে বলবেন, কাল থেকে সেভাবে কাজ করবেন।’
আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘আমার চাচা আছেন মোশাররফ (মাধবদী পৌর মেয়র) সাহেব। তাঁর নেতৃত্বে পাঁচটা ইউনিয়ন ও মাধবদী পৌরসভা চলবে। তাঁর নেতৃত্বের বাইরে, তার অর্ডারের বাইরে কেউ পা দিতে পারবে না।’
গতকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী সদর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী (জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক) কামরুজ্জামান কামরুলকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে মতবিনিময় সভায় এমন বক্তব্য দেন মাধবদী থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক।
এ সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুজ্জামান কামরুল, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পদক মাহমুদুল কবীর সাহীদ এবং মাধবদী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোশারফ হোসেন মানিক মঞ্চে বসে হাসছিলেন।
মাধবদী পৌর পরিষদের উদ্যোগে মাধবদী পৌরসভা হলরুমে আয়োজিত এই মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন মাধবদী পৌরসভার মেয়র ও মাধবদী শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক।
এ সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুজ্জামান কামরুল, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান শাহিদ, নরসিংদী পৌর মেয়র ও নরসিংদী শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন বাচ্চু, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম নেওয়াজ, মাধবদী পৌরসভা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মোজাম্মেল মিয়া, নুরালাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ছানাউল্লাহ মোল্লা, নুরালাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফয়সাল বিন ইসলাম, মাধবদী পৌর কৃষক লীগের সভাপতি শরিফ মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
এ মন বক্তব্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা। নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক এস এম কাইয়ুম বলেন, ‘তার বক্তব্য নিরেট নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করেছে। কাউকে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়ার এখতিয়ার রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। তিনি একজন আওয়ামী লীগ নেতা হয়ে নৌকার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সমালোচনার অর্থ হচ্ছে দলের সঙ্গে বিদ্রোহ ঘোষণা করার শামিল। আমি ওনার এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং নৌকার সমর্থকদের প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়ায় তার বিচারের দাবি করছি।’
আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (হিরু) বলেন, ‘সে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতা। অন্যায় হলে সে ব্যক্তির বিরুদ্ধে সমালোচনা করতে পারে, তার স্বাধীনতা আছে কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে নৌকার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না, একজন সন্ত্রাসীর পক্ষ নিয়ে কথা বলতে পারেন না। সে নির্বাচনী আচরণ ভঙ্গ করেছে, তার বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করছি।’
এ ব্যাপারে জানতে মাধবদী থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ মোবাইলে বলেন, ‘আমি নৌকার বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য দেইনি। এ বিষয়ে আমি অবগত নই।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম তালেব হোসেন বলেন, ‘থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হয়ে এমন বক্তব্য খুবই ধিক্কারজনক। ইতিমধ্যে আমি তার বক্তব্যের ভিডিও দলীয় হাইকমান্ডের কাছে পাঠিয়েছি। তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলমকে একাধিকার কল দেওয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
নরসিংদী-১ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম হিরু। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাবেক পৌর মেয়র কামরুজ্জামান কামরুল।
‘নৌকা বলি না, আমরা হিরুর নৌকা বলি, হিরু! হিরু! হিরুর (নৌকার প্রার্থী) লোকেরা পলাইবার জায়গা পাবে না। ৭ তারিখ (৭ জানুয়ারি) যে জাগরণ সৃষ্টি হবে এই নরসিংদীতে, এই জাগরণের পরিণতিতে কামরুল ভাই (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী, স্বতন্ত্র প্রার্থী) বিপুল ভোটে জয়ী হবেন।’
গতকাল বুধবার বিকেলে নরসিংদীর মাধবদী থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম সিরাজের দেওয়া এমন বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে।
বক্তব্যে শোনা যায় ‘মাধবদীর মেয়র মোশারফ বক্তব্য দেওয়ার পরে দক্ষিণ এলাকার পাঁচটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় গণজাগরণ তৈরি হবে ইনশাল্লাহ। এই গণজাগরণে কেউ বাধা দিতে পারবে না। আপনারা যখন জানবেন মাধবদীর মেয়র মোশারফ হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ভাইয়ের জন্য নামছেন, তখন কেউ বাধা দিতে পারবে না। কাল থেকে হিরুর নৌকার লোক পলানোর জন্য জায়গা পাবে না। নৌকার লোক পালানোর সুযোগ পাবে না।’
এ সময় সভায় উপস্থিত থাকা স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কিছুটা হাসাহাসি করলে নিজেই বক্তব্য সংশোধন করে বলেন, ‘হিরুর নৌকার লোক পালানোর সুযোগ পাবে না।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা কাল (বৃহস্পতিবার) থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ভাইয়ের হয়ে মাঠে নামব। কোনো বাধাবিপত্তি নেই। যতই প্রোপাগান্ডা করুক, গণজাগরণ ফেরাতে পারবে না। মোশারফ ভাই যেভাবে বলবেন, কাল থেকে সেভাবে কাজ করবেন।’
আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘আমার চাচা আছেন মোশাররফ (মাধবদী পৌর মেয়র) সাহেব। তাঁর নেতৃত্বে পাঁচটা ইউনিয়ন ও মাধবদী পৌরসভা চলবে। তাঁর নেতৃত্বের বাইরে, তার অর্ডারের বাইরে কেউ পা দিতে পারবে না।’
গতকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী সদর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী (জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক) কামরুজ্জামান কামরুলকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে মতবিনিময় সভায় এমন বক্তব্য দেন মাধবদী থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক।
এ সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুজ্জামান কামরুল, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পদক মাহমুদুল কবীর সাহীদ এবং মাধবদী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোশারফ হোসেন মানিক মঞ্চে বসে হাসছিলেন।
মাধবদী পৌর পরিষদের উদ্যোগে মাধবদী পৌরসভা হলরুমে আয়োজিত এই মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন মাধবদী পৌরসভার মেয়র ও মাধবদী শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক।
এ সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুজ্জামান কামরুল, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান শাহিদ, নরসিংদী পৌর মেয়র ও নরসিংদী শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন বাচ্চু, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম নেওয়াজ, মাধবদী পৌরসভা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মোজাম্মেল মিয়া, নুরালাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ছানাউল্লাহ মোল্লা, নুরালাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফয়সাল বিন ইসলাম, মাধবদী পৌর কৃষক লীগের সভাপতি শরিফ মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
এ মন বক্তব্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা। নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক এস এম কাইয়ুম বলেন, ‘তার বক্তব্য নিরেট নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করেছে। কাউকে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়ার এখতিয়ার রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। তিনি একজন আওয়ামী লীগ নেতা হয়ে নৌকার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সমালোচনার অর্থ হচ্ছে দলের সঙ্গে বিদ্রোহ ঘোষণা করার শামিল। আমি ওনার এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং নৌকার সমর্থকদের প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়ায় তার বিচারের দাবি করছি।’
আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (হিরু) বলেন, ‘সে আওয়ামী লীগের পদধারী নেতা। অন্যায় হলে সে ব্যক্তির বিরুদ্ধে সমালোচনা করতে পারে, তার স্বাধীনতা আছে কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে নৌকার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না, একজন সন্ত্রাসীর পক্ষ নিয়ে কথা বলতে পারেন না। সে নির্বাচনী আচরণ ভঙ্গ করেছে, তার বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করছি।’
এ ব্যাপারে জানতে মাধবদী থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ মোবাইলে বলেন, ‘আমি নৌকার বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য দেইনি। এ বিষয়ে আমি অবগত নই।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম তালেব হোসেন বলেন, ‘থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হয়ে এমন বক্তব্য খুবই ধিক্কারজনক। ইতিমধ্যে আমি তার বক্তব্যের ভিডিও দলীয় হাইকমান্ডের কাছে পাঠিয়েছি। তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলমকে একাধিকার কল দেওয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
নরসিংদী-১ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম হিরু। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাবেক পৌর মেয়র কামরুজ্জামান কামরুল।
সাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১৪ মিনিট আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৩৩ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৩৬ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
৪১ মিনিট আগে