অনলাইন ডেস্ক
১৬৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৮৫০ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ের বিরুদ্ধে পৃথক চারটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) মামলাগুলো করা হয়।
দুদক জানায়, একটি মামলায় মুস্তফা কামালকে প্রধান আসামি ও অপর তিনটি মামলায় সহযোগী আসামি করা হয়েছে। দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দুদকের মহাপরিচালক বলেন, ‘সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামালসহ দুদকের মামলায় অন্য যাঁদের আসামি করা হয়েছে, তাঁদের খোঁজ পেলেই আমরা গ্রেপ্তারে অভিযান চালাব।’ তিনি মামলার পলাতক আসামিদের সন্ধান দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
সাবেক অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামালের বিরুদ্ধে করা মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২৭ কোটি ৫২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন ও ভোগদখলে রাখেন। মামলায় তাঁর নিজ নামে ও ব্যবসায়িক ৩২টি ব্যাংক হিসাবে ৪৪৬ কোটি ৪২ লাখ ৫৩ হাজার ৭৮৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মুস্তফা কামালের স্ত্রী কাশমিরি কামালের বিরুদ্ধে করা দ্বিতীয় মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি স্বামীর যোগসাজশে ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার ১৪৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ২০টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২৬ কোটি ৬৪ লাখ ১ হাজার ১৩৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেন। এ মামলায় সহযোগী আসামি মুস্তফা কামাল।
তৃতীয় মামলা করা হয় আ হ ম মুস্তফা কামালের মেয়ে কাশফি কামালের বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে মুস্তফা কামালের যোগসাজশে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার ১৯৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩৮টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ১৭৭ কোটি ৪৮ লাখ ২৩ হাজার ৫৪৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ মামলায়ও মুস্তফা কামাল সহযোগী আসামি।
চতুর্থ মামলাটি করা হয় অপর মেয়ে নাফিসা কামালের বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে বাবার যোগসাজশে ৬২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫১৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ১৭টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ১৯৯ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৪৭ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায়ও মুস্তফা কামালকে সহযোগী আসামি করা হয়েছে। নাফিসা কামাল বিপিএলে অংশ নেওয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের মালিক ছিলেন।
গত বছরের ২২ আগস্ট আ হ ম মুস্তফা কামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখার নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
মুস্তফা কামাল একসময় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সভাপতি ছিলেন।
১৬৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৮৫০ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ের বিরুদ্ধে পৃথক চারটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) মামলাগুলো করা হয়।
দুদক জানায়, একটি মামলায় মুস্তফা কামালকে প্রধান আসামি ও অপর তিনটি মামলায় সহযোগী আসামি করা হয়েছে। দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দুদকের মহাপরিচালক বলেন, ‘সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামালসহ দুদকের মামলায় অন্য যাঁদের আসামি করা হয়েছে, তাঁদের খোঁজ পেলেই আমরা গ্রেপ্তারে অভিযান চালাব।’ তিনি মামলার পলাতক আসামিদের সন্ধান দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
সাবেক অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামালের বিরুদ্ধে করা মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২৭ কোটি ৫২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন ও ভোগদখলে রাখেন। মামলায় তাঁর নিজ নামে ও ব্যবসায়িক ৩২টি ব্যাংক হিসাবে ৪৪৬ কোটি ৪২ লাখ ৫৩ হাজার ৭৮৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মুস্তফা কামালের স্ত্রী কাশমিরি কামালের বিরুদ্ধে করা দ্বিতীয় মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি স্বামীর যোগসাজশে ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার ১৪৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ২০টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২৬ কোটি ৬৪ লাখ ১ হাজার ১৩৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেন। এ মামলায় সহযোগী আসামি মুস্তফা কামাল।
তৃতীয় মামলা করা হয় আ হ ম মুস্তফা কামালের মেয়ে কাশফি কামালের বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে মুস্তফা কামালের যোগসাজশে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার ১৯৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩৮টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ১৭৭ কোটি ৪৮ লাখ ২৩ হাজার ৫৪৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ মামলায়ও মুস্তফা কামাল সহযোগী আসামি।
চতুর্থ মামলাটি করা হয় অপর মেয়ে নাফিসা কামালের বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে বাবার যোগসাজশে ৬২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫১৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ১৭টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ১৯৯ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৪৭ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায়ও মুস্তফা কামালকে সহযোগী আসামি করা হয়েছে। নাফিসা কামাল বিপিএলে অংশ নেওয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের মালিক ছিলেন।
গত বছরের ২২ আগস্ট আ হ ম মুস্তফা কামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখার নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
মুস্তফা কামাল একসময় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সভাপতি ছিলেন।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগে