জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সনাতনী শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ মানববন্ধন করেন তারা।
শেষে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক যান। সেখানে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা। এতে সড়কের উভয় লেনে যানজটের সৃষ্টি হয়।
বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘চিন্ময় প্রভুর কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’, ‘তুমি কে আমি কে, সনাতনী সনাতনী’, ‘কথায় কথায় বাংলা ছাড়, বাংলা কি তোর বাপ দাদার’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এ সময় সনাতনী শিক্ষার্থী সুকান্ত বর্মন বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর সারা দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, শুধুমাত্র রাজনৈতিক হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে অরাজনৈতিক হিন্দুদের ওপরও হামলা করা হয়েছে। আমরা যখনই আমাদের অধিকার আদায়ের কথা বলি, তখনই আমাদের কোনো একটি বিশেষ দেশের দালাল বলা হয়।
আমরা যখনই আন্দোলন করেছি, আমাদের বিভিন্নভাবে ট্যাগ দিয়ে আন্দোলনকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা কোনো দেশের দালাল না। এ দেশের সনাতনীরা সারা জীবনের জন্য এদেশে থাকতে চায়। আমরা যখন চিন্ময় দাসের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, তখনই এ দেশের প্রশাসন তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘এটি একটি ভিত্তিহীন মামলা বলে আমরা মনে করি। ভিত্তিহীন মামলায় গতকাল (সোমবার) চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা আজকে এক দফা দাবিতে দাঁড়িয়েছি। শুধুমাত্র এক চিন্ময় যদি কারাগারে থাকে তাহলে এ দেশের সকল সনাতনী স্বেচ্ছায় কারাগার বরণ করে নেবে তবুও তাদের দাবি আদায় করে ছাড়বে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সনাতনী শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ মানববন্ধন করেন তারা।
শেষে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক যান। সেখানে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা। এতে সড়কের উভয় লেনে যানজটের সৃষ্টি হয়।
বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘চিন্ময় প্রভুর কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’, ‘তুমি কে আমি কে, সনাতনী সনাতনী’, ‘কথায় কথায় বাংলা ছাড়, বাংলা কি তোর বাপ দাদার’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এ সময় সনাতনী শিক্ষার্থী সুকান্ত বর্মন বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর সারা দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, শুধুমাত্র রাজনৈতিক হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে অরাজনৈতিক হিন্দুদের ওপরও হামলা করা হয়েছে। আমরা যখনই আমাদের অধিকার আদায়ের কথা বলি, তখনই আমাদের কোনো একটি বিশেষ দেশের দালাল বলা হয়।
আমরা যখনই আন্দোলন করেছি, আমাদের বিভিন্নভাবে ট্যাগ দিয়ে আন্দোলনকে দমানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা কোনো দেশের দালাল না। এ দেশের সনাতনীরা সারা জীবনের জন্য এদেশে থাকতে চায়। আমরা যখন চিন্ময় দাসের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, তখনই এ দেশের প্রশাসন তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘এটি একটি ভিত্তিহীন মামলা বলে আমরা মনে করি। ভিত্তিহীন মামলায় গতকাল (সোমবার) চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা আজকে এক দফা দাবিতে দাঁড়িয়েছি। শুধুমাত্র এক চিন্ময় যদি কারাগারে থাকে তাহলে এ দেশের সকল সনাতনী স্বেচ্ছায় কারাগার বরণ করে নেবে তবুও তাদের দাবি আদায় করে ছাড়বে।’
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
৩ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
১০ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
৩০ মিনিট আগে