Ajker Patrika

মশকনিধন অভিযান: ঢাকা উত্তর সিটিতে জরিমানা ৬ লাখ, দক্ষিণে ৪৬ হাজার

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২৩, ২১: ২০
মশকনিধন অভিযান: ঢাকা উত্তর সিটিতে জরিমানা ৬ লাখ, দক্ষিণে ৪৬ হাজার

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চলমান মাসব্যাপী বিশেষ মশকনিধন অভিযানের দ্বিতীয় দিনে লার্ভা পাওয়ায় ১৬টি মামলায় মোট ৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এ ছাড়া চারটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) তিনটি ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে মোট সাতটি মামলায় ৪৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

আজ রোববার দুই সিটির জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ডিএনসিসির ১০টি অঞ্চলেই একযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। পুরো জুলাই মাসে এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকায় মশকনিধন অভিযানে অংশ নেন ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনারেল এ কে এম শফিকুর রহমান, উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লে. কর্নেল মো. গোলাম মোস্তফা সারওয়ার, সব আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও কাউন্সিলররা। এ ছাড়া সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা মশককর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় রাস্তায় ঘুরে ঘুরে জনসাধারণকে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সচেতন করেন এবং মশার উৎসস্থল ধ্বংস করেন।

ডিএসসিসির জনসংযোগ বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিএসসিসির ২ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এম আর সেলিম শাহনেওয়াজ ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আদর্শপাড়া ও মাদারটেক এলাকায় ৪৫টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করেন। আদালত এ সময় একটি স্থাপনায় লার্ভা পাওয়ায় এক মামলায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। 

৪ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আমিনুল ইসলামের আদালত ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের আগা সাদেক রোডে ২৩টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনায় অভিযান পরিচালনা করেন এবং তিনটি স্থাপনায় মশার লার্ভা পাওয়ায় তিন মামলায় ১৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। ৫ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সফি উল্লাহ ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডের ধলপুর এলাকায় ৩১টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনায় অভিযান পরিচালনা করেন এবং ৩টি স্থাপনায় মশার লার্ভা পাওয়ায় ৩ মামলায় ১১ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। অভিযানে মোট ৯৯টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করা হয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ সিটির ৩০টি ওয়ার্ডে আজ রোববার থেকে তিন দিনব্যাপী বিশেষ চিরুনি অভিযান পরিচালনা শুরু হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

সিএইচসিপি কারাগারে: ৫ দিন ধরে কমিউনিটি ক্লিনিক তালাবদ্ধ, স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী

২০২৬ বিশ্বকাপের ভেন্যুর তালিকা চূড়ান্ত করল আইসিসি, পাকিস্তান খেলবে কোথায়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল ফোন চুরি, আনসার সদস্য বরখাস্ত

সবচেয়ে বেশি বেতন-ভাতা পাওয়া সিইও এখন মাস্ক, পরিমাণ ১ ট্রিলিয়ন ডলার

সুদান যুদ্ধে আমিরাতের বিপরীতে মিসর-তুরস্কের বিরল ঐক্য, ঢুকছে অস্ত্র ও ড্রোনচালক

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চট্টগ্রামে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগে গুলিতে বাবলা নিহতের ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আপডেট : ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ৩২
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ চলাকালে সরোয়ার হোসেন বাবলা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। গ্রেপ্তার দুজন হলেন মো. আলাউদ্দীন ও মো. হেলাল। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে নগরের চান্দগাঁও ক্যাম্পে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান র‍্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাফিজুর রহমান।

এর আগে নিহত সরোয়ার হোসেন বাবলার বাবা আব্দুল কাদের বাদী হয়ে শুক্রবার সকালে বায়েজিদ বোস্তামী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন জানান, মামলায় সাতজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১৫-১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার দুজনই এই মামলার এজাহারনামীয় আসামি।

গত বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী খোন্দকীয়া পাড়ায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে ঘোষিত বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণার সময় এলোপাতাড়ি গুলিতে সরোয়ার হোসেন বাবলা নিহত হন। নিহত সরোয়ার হোসেন বাবলা ছিলেন পুলিশের তালিকাভুক্ত ‘সন্ত্রাসী’।

এই হামলায় প্রার্থী এরশাদ উল্লাহসহ আরও চারজন আহত হন।

র‍্যাবের সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, একই এলাকায় মো. ইদ্রিস নামের এক রিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় পৃথক অভিযানে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

সিএইচসিপি কারাগারে: ৫ দিন ধরে কমিউনিটি ক্লিনিক তালাবদ্ধ, স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী

২০২৬ বিশ্বকাপের ভেন্যুর তালিকা চূড়ান্ত করল আইসিসি, পাকিস্তান খেলবে কোথায়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল ফোন চুরি, আনসার সদস্য বরখাস্ত

সবচেয়ে বেশি বেতন-ভাতা পাওয়া সিইও এখন মাস্ক, পরিমাণ ১ ট্রিলিয়ন ডলার

সুদান যুদ্ধে আমিরাতের বিপরীতে মিসর-তুরস্কের বিরল ঐক্য, ঢুকছে অস্ত্র ও ড্রোনচালক

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পরকীয়ার জেরে চিতলমারীতে যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তন, স্ত্রী পলাতক

চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি 
আপডেট : ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ৪৮
পরকীয়ার জেরে চিতলমারীতে যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তন, স্ত্রী পলাতক

বাগেরহাটের চিতলমারীতে পরকীয়ার জেরে লিটন শেখ ওরফে লিটু (৩৭) নামের এক যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্ত্রী হাসনা বেগমের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটে। আহত লিটন বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার ঝালডাঙ্গা গ্রামের মো. নজরুল শেখের ছেলে।

স্থানীয় বাসিন্দা ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, পেশায় আইসক্রিম বিক্রেতা লিটন শেখ স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে মহিলা কলেজ রোডের ওই বাড়িতে বসবাস করতেন। ঘটনার পর থেকে গৃহবধূ হাসনা বেগম পলাতক রয়েছেন।

প্রতিবেশী ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, লিটন শেখ অন্য এক মহিলার সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। স্ত্রী হাসনা বেগম এই পরকীয়া সহ্য করতে না পেরে ধারালো ব্লেড দিয়ে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন। ঘটনার পর হাসনা বেগম তাঁর দুই সন্তান ও ঘরের মূল্যবান মালপত্র নিয়ে পালিয়ে যান। পরে আশপাশের লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় লিটনকে উদ্ধার করে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. মুক্তি বিশ্বাস জানান, গুরুতর আহত অবস্থায় লিটন শেখকে ভর্তি করা হয়েছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

সিএইচসিপি কারাগারে: ৫ দিন ধরে কমিউনিটি ক্লিনিক তালাবদ্ধ, স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী

২০২৬ বিশ্বকাপের ভেন্যুর তালিকা চূড়ান্ত করল আইসিসি, পাকিস্তান খেলবে কোথায়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল ফোন চুরি, আনসার সদস্য বরখাস্ত

সবচেয়ে বেশি বেতন-ভাতা পাওয়া সিইও এখন মাস্ক, পরিমাণ ১ ট্রিলিয়ন ডলার

সুদান যুদ্ধে আমিরাতের বিপরীতে মিসর-তুরস্কের বিরল ঐক্য, ঢুকছে অস্ত্র ও ড্রোনচালক

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নাশকতার প্রস্তুতির অভিযোগ: আগ্নেয়াস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের ৩১ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

সাভার(ঢাকা) প্রতিনিধি
আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেপ্তার রাব্বী সরদার। ছবি: আজকের পত্রিকা
আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেপ্তার রাব্বী সরদার। ছবি: আজকের পত্রিকা

নাশকতামূলক কার্যকলাপ এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির প্রস্তুতির অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা কমিটির সহসম্পাদক মো. রাব্বী সরদারের (২৫) কাছ থেকে একটি সচল রিভলবার উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আনিসুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গতকাল সন্ধ্যা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত এই অভিযান চলে। ঢাকা জেলার সকল থানা, অর্থাৎ সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই, কেরানীগঞ্জ মডেল, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ ও দোহার থানায় এই অভিযান চালানো হয়।

পুলিশের বিশেষ অভিযানে সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর গ্রেপ্তারটি হলো মো. রাব্বী সরদার (২৫)। গতকাল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন উত্তর পানগাঁও এলাকার দোকানবাড়ি মোড় থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তল্লাশির পর তাঁর হেফাজত থেকে একটি দেশীয় তৈরি রিভলবার (সচল) জব্দ করে পুলিশ।

পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার রাব্বী সরদার কয়েক মাস ধরে ঢাকা মেট্রোপলিটনের (ডিএমপি) বিভিন্ন থানা এলাকার মিছিলের অগ্রভাগে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে শেখ হাসিনার পক্ষে ডিএমপিসহ বিভিন্ন জেলায় পোস্টার লাগানোর নেতৃত্ব দেন। পুলিশের তদন্তে আরও উঠে এসেছে, তাঁর মোবাইল ফোনে দেশ এবং বিদেশে অবস্থানরত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে।

অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া ৩১ জনের মধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ এবং আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে সাভার থানায় চারজন, আশুলিয়া থানায় তিনজন, ধামরাই থানায় একজন, কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় ছয়জন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় আটজন, নবাবগঞ্জ থানায় সাতজন ও দোহার থানায় দুজন।

তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি তানজিরুল রহমান, বিরুলিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, ধামসোনা ইউনিয়ন যুবলীগের তথ্য সম্পাদক মো. ওবায়দুল ভূঁইয়া, ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক উপসম্পাদক মো. পারভেজ কবীর ওরফে শাকিব, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবু তাহের মন্টু, কালিন্দী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সালাম, রুহিতপুর ১ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. সালমান, শুভাঢ্যা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম জুয়েল, নবাবগঞ্জ থানাধীন চূড়াইন ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক শাফায়েত হোসেন শিপু, নবাবগঞ্জ থানাধীন কৈলাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আছিফ চাকলাদার, ঢাকা জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি রমজান আলী, দোহার থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আজাদ হোসেন খান।

ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আনিসুজ্জামান জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সবাই সক্রিয় কর্মী, মিছিল ও মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারী। যেকোনো ধরনের নাশকতামূলক কার্যকলাপ কঠোরভাবে দমন করা হবে এবং এই চক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান থাকবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

সিএইচসিপি কারাগারে: ৫ দিন ধরে কমিউনিটি ক্লিনিক তালাবদ্ধ, স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী

২০২৬ বিশ্বকাপের ভেন্যুর তালিকা চূড়ান্ত করল আইসিসি, পাকিস্তান খেলবে কোথায়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল ফোন চুরি, আনসার সদস্য বরখাস্ত

সবচেয়ে বেশি বেতন-ভাতা পাওয়া সিইও এখন মাস্ক, পরিমাণ ১ ট্রিলিয়ন ডলার

সুদান যুদ্ধে আমিরাতের বিপরীতে মিসর-তুরস্কের বিরল ঐক্য, ঢুকছে অস্ত্র ও ড্রোনচালক

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বগুড়ায় স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী নিহত

বগুড়া প্রতিনিধি
নিহত মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন। ছবি: সংগৃহীত
নিহত মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার কাহালুতে স্ত্রী ও ছেলের লাঠির আঘাতে স্বামী মিলন রহমান ওরফে টাইগার মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। তিনি এক সপ্তাহ আগে কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন। ঘটনার পরপরই পুলিশ স্ত্রী মেঘনা বেগম ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কাহালু উপজেলার পালপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিতাই চন্দ্র সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করে জানান, তিন বছর আগে মিলন ও মেঘনা বিয়ের মাধ্যমে উভয়েই তৃতীয়বারের মতো সংসার শুরু করেন। বিয়ের পর থেকেই নানা বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। মিলন পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, মাদকসহ প্রায় ১০টি মামলা রয়েছে। সম্প্রতি মারামারির এক মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি এক সপ্তাহ আগে জামিনে মুক্তি পান।

বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে মিলন ও মেঘনার মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। খবর পেয়ে মেঘনার প্রথম পক্ষের ছেলে শামিম সেখানে গিয়ে মা মেঘনার পক্ষ নিয়ে লাঠি দিয়ে মিলনের মাথায় একাধিক আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পরপরই পুলিশ মেঘনা ও তাঁর ছেলে শামিমকে গ্রেপ্তার করে।

কাহালু থানার ওসি নিতাই চন্দ্র সরকার বলেন, এই ঘটনায় নিহত ব্যক্তির মা মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে মেঘনা ও তাঁর ছেলে শামিমের নামে মামলা করেছেন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদেরকে শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

সিএইচসিপি কারাগারে: ৫ দিন ধরে কমিউনিটি ক্লিনিক তালাবদ্ধ, স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী

২০২৬ বিশ্বকাপের ভেন্যুর তালিকা চূড়ান্ত করল আইসিসি, পাকিস্তান খেলবে কোথায়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল ফোন চুরি, আনসার সদস্য বরখাস্ত

সবচেয়ে বেশি বেতন-ভাতা পাওয়া সিইও এখন মাস্ক, পরিমাণ ১ ট্রিলিয়ন ডলার

সুদান যুদ্ধে আমিরাতের বিপরীতে মিসর-তুরস্কের বিরল ঐক্য, ঢুকছে অস্ত্র ও ড্রোনচালক

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত