আদালত প্রতিবেদক, ঢাকা
জালিয়াতির মাধ্যমে ফারমার্স ব্যাংক থেকে চার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে (এস কে সিনহা) ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এই রায় দেন।
ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বিরুদ্ধে আদালতে তাঁর বড় ভাই নরেন্দ্র কুমার সিনহা এবং ভাতিজা শঙ্খজিৎ সিংহ সাক্ষ্য দিয়েছিলেন। ২০২০ সালের ১৮ ডিসেম্বর তাঁরা আদালতে সাক্ষ্য দেন।
তারা দুজনই আদালতকে বলেন, তাদের ব্যাংক হিসাবে নিজেরা কোনো টাকা জমা দেননি উত্তোলনও করেননি।
অর্থ আত্মসাতের এই মামলায় এসকে সিনহাকে দুটি ধারায় ১১ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪। রায়েও এই বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়।
সুরেন্দ্র কুমার সিনহার (এস কে সিনহা) বড় ভাই নরেন্দ্র কুমার সিনহা আদালতকে বলেন, তিনি অবসরপ্রাপ্ত একজন সরকারি কর্মকর্তা। এস কে সিনহা তাঁর আপন ছোট ভাই। নৌ অধিদপ্তরের প্রধান বাতিরক্ষক কর্মকর্তা হিসেবে ২০১২ সালে তিনি অবসরে যান। তাঁর ও ভাতিজা শঙ্খজিতের শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা শাখায় একটি যৌথ হিসাব রয়েছে। ২০১৬ সালে ওই হিসাব খোলা হয়। এস কে সিনহা সরকারি পদে কর্মরত ছিলেন। তাই ব্যাংক হিসাব খোলার সমস্যা থাকায় তিনি (এস কে সিনহা) তাঁকে একটি হিসাব খুলতে বলেন। পরে তিনি উত্তরা শাখায় শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে একটি হিসাব খোলেন। আগে থেকেই ওই ব্যাংকের ব্যবস্থাপক সবকিছু প্রস্তুত রেখেছিলেন। তিনি ও তাঁর ভাতিজা শঙ্খজিৎ গিয়ে কাগজপত্রে স্বাক্ষর করেন। ওই ব্যাংক হিসাবে তিনি কোনো টাকা জমা দেননি কিংবা কোনো টাকা সেখান থেকে উত্তোলন করেননি। কোনো চেকেও তিনি স্বাক্ষর করেননি। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছ থেকে তিনি জানতে পারেন, তাঁদের যৌথ ব্যাংক হিসাবে দুটি চেকের মাধ্যমে টাকা গেছে। একটি চেকে টাকার পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৪৯ লাখ ৬ হাজার টাকা এবং অন্য চেকে টাকা জমা হয় ৭৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
নরেন্দ্র কুমার সিনহা আদালতকে আরও বলেন, উত্তরা শাখার শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে তাঁর হিসাবে এস কে সিনহার সুপ্রিম কোর্টের অ্যাকাউন্ট থেকে ওই টাকা জমা হয়।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ভাতিজা (মামাতো ভাইয়ের ছেলে) শঙ্খজিৎ সিংহ আদালতকে বলেন, তিনি একটি পোশাক কারখানার বায়িং হাউসে কর্মরত আছেন। ঢাকা ব্যাংকের ইপিজেড শাখায় তাঁর একটি হিসাব খোলা আছে। এস কে সিনহা সম্পর্কে তাঁর দূরসম্পর্কের চাচা। তাঁর নির্দেশে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক উত্তরা শাখায় তিনি ও এস কে সিনহা একটি যৌথ হিসাব খোলেন। এস কে সিনহার নির্দেশে চেকের প্রতিটি পাতায় তিনি স্বাক্ষর দেন। এগুলোর মাধ্যমে কীভাবে টাকা তোলা হয়েছে, সে সম্পর্কে তিনি অবহিত ছিলেন না। পরে তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে জানতে পারেন, তাঁদের শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক উত্তরা শাখার হিসাবে এস কে সিনহার সুপ্রিম কোর্টের ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা জমা হয়।
জালিয়াতির মাধ্যমে ফারমার্স ব্যাংক থেকে চার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে (এস কে সিনহা) ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এই রায় দেন।
ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বিরুদ্ধে আদালতে তাঁর বড় ভাই নরেন্দ্র কুমার সিনহা এবং ভাতিজা শঙ্খজিৎ সিংহ সাক্ষ্য দিয়েছিলেন। ২০২০ সালের ১৮ ডিসেম্বর তাঁরা আদালতে সাক্ষ্য দেন।
তারা দুজনই আদালতকে বলেন, তাদের ব্যাংক হিসাবে নিজেরা কোনো টাকা জমা দেননি উত্তোলনও করেননি।
অর্থ আত্মসাতের এই মামলায় এসকে সিনহাকে দুটি ধারায় ১১ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪। রায়েও এই বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়।
সুরেন্দ্র কুমার সিনহার (এস কে সিনহা) বড় ভাই নরেন্দ্র কুমার সিনহা আদালতকে বলেন, তিনি অবসরপ্রাপ্ত একজন সরকারি কর্মকর্তা। এস কে সিনহা তাঁর আপন ছোট ভাই। নৌ অধিদপ্তরের প্রধান বাতিরক্ষক কর্মকর্তা হিসেবে ২০১২ সালে তিনি অবসরে যান। তাঁর ও ভাতিজা শঙ্খজিতের শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা শাখায় একটি যৌথ হিসাব রয়েছে। ২০১৬ সালে ওই হিসাব খোলা হয়। এস কে সিনহা সরকারি পদে কর্মরত ছিলেন। তাই ব্যাংক হিসাব খোলার সমস্যা থাকায় তিনি (এস কে সিনহা) তাঁকে একটি হিসাব খুলতে বলেন। পরে তিনি উত্তরা শাখায় শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে একটি হিসাব খোলেন। আগে থেকেই ওই ব্যাংকের ব্যবস্থাপক সবকিছু প্রস্তুত রেখেছিলেন। তিনি ও তাঁর ভাতিজা শঙ্খজিৎ গিয়ে কাগজপত্রে স্বাক্ষর করেন। ওই ব্যাংক হিসাবে তিনি কোনো টাকা জমা দেননি কিংবা কোনো টাকা সেখান থেকে উত্তোলন করেননি। কোনো চেকেও তিনি স্বাক্ষর করেননি। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছ থেকে তিনি জানতে পারেন, তাঁদের যৌথ ব্যাংক হিসাবে দুটি চেকের মাধ্যমে টাকা গেছে। একটি চেকে টাকার পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৪৯ লাখ ৬ হাজার টাকা এবং অন্য চেকে টাকা জমা হয় ৭৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
নরেন্দ্র কুমার সিনহা আদালতকে আরও বলেন, উত্তরা শাখার শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে তাঁর হিসাবে এস কে সিনহার সুপ্রিম কোর্টের অ্যাকাউন্ট থেকে ওই টাকা জমা হয়।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ভাতিজা (মামাতো ভাইয়ের ছেলে) শঙ্খজিৎ সিংহ আদালতকে বলেন, তিনি একটি পোশাক কারখানার বায়িং হাউসে কর্মরত আছেন। ঢাকা ব্যাংকের ইপিজেড শাখায় তাঁর একটি হিসাব খোলা আছে। এস কে সিনহা সম্পর্কে তাঁর দূরসম্পর্কের চাচা। তাঁর নির্দেশে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক উত্তরা শাখায় তিনি ও এস কে সিনহা একটি যৌথ হিসাব খোলেন। এস কে সিনহার নির্দেশে চেকের প্রতিটি পাতায় তিনি স্বাক্ষর দেন। এগুলোর মাধ্যমে কীভাবে টাকা তোলা হয়েছে, সে সম্পর্কে তিনি অবহিত ছিলেন না। পরে তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে জানতে পারেন, তাঁদের শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক উত্তরা শাখার হিসাবে এস কে সিনহার সুপ্রিম কোর্টের ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা জমা হয়।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২১ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪১ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে