সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী কাজের মধ্য দিয়ে এখনো অনেকের চেয়ে তীব্রভাবে বেঁচে আছেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। আজ সোমবার সকালে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমার জীবনের আইডল জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আমি কোনোদিন কাউকে এ কথা বলিনি। আজ বললাম। সত্যিই আমার জীবনের আইডল উনি। কারণ উনি ক্রিয়েটিভ ছিলেন, উনি প্রতিবাদী ছিলেন। উনি যেভাবে প্রতিবাদ করতেন সমাজের কেউ তা করতেন না। এত বিগ্রহ, এত জটিলতার মধ্যেও উনি প্রতিবাদ করে গেছেন। উনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। অনেক মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ শেষে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন; কিন্তু তিনি দেশ গঠনে, সমাজ গঠনে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত যুদ্ধ করে গেছেন।’
গণ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি ও ঢাবির ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, জাফরুল্লাহ চৌধুরী ব্যক্তিগত মালিকানা বিশ্বাস করতেন না। তিনি সামাজিক মালিকানা বিশ্বাস করতেন। তাই তিনি যতগুলো প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন সবই সামাজিক মালিকানায়। হাসপাতাল, ফার্মাসিউটিক্যালস, বিশ্ববিদ্যালয়, পত্রিকাসহ তিনি অসংখ্য প্রতিষ্ঠান সামাজিক মালিকানায় স্থাপন করেছেন তিনি। ডা. জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসকদের একজন হতে পারতেন কিন্তু তিনি শুধু মানুষের শরীরের রোগ নয় সমাজেরও রোগ সারাতে কাজ করেছেন। দেশের দরিদ্র মানুষের উন্নয়ন করে বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে চেয়েছিলেন।
সভাপতিত্ব করেন গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন। উপস্থিত ছিলেন উন্নয়ন বিকল্পের নীতি নির্ধারণী গবেষণা (উবিনীগ) এর নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার, সাবেক সচিব ওয়ালিউল ইসলাম, গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. কনা চৌধুরী, সন্ধ্যা রায়, জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী শিরিন পারভীন হক, ছেলে বারিশ চৌধুরী ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডাঃ মঞ্জুর কাদিরসহ আরও অনেকে।
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, জাফরুল্লাহ স্যার একটি পুরোনো গাড়ি ব্যবহার করতেন। ওনার গাড়ি দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। একজন মানুষ এত সাধারণ চলাফেরা করতে পারে এটা আমার ধারণাতেও ছিল না। ওনার গাড়ি দেখে আমি ভালো গাড়ি ব্যবহারের চিন্তা বাদ দেই। বিশ্ববিদ্যালয়কে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য যে গুরুভার আমার ওপর দিয়েছেন সেই দায়িত্ব পালন করতে আমি সবার সহযোগিতা কামনা করছি।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ১১ এপ্রিল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ছিলেন।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী কাজের মধ্য দিয়ে এখনো অনেকের চেয়ে তীব্রভাবে বেঁচে আছেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। আজ সোমবার সকালে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমার জীবনের আইডল জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আমি কোনোদিন কাউকে এ কথা বলিনি। আজ বললাম। সত্যিই আমার জীবনের আইডল উনি। কারণ উনি ক্রিয়েটিভ ছিলেন, উনি প্রতিবাদী ছিলেন। উনি যেভাবে প্রতিবাদ করতেন সমাজের কেউ তা করতেন না। এত বিগ্রহ, এত জটিলতার মধ্যেও উনি প্রতিবাদ করে গেছেন। উনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। অনেক মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ শেষে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন; কিন্তু তিনি দেশ গঠনে, সমাজ গঠনে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত যুদ্ধ করে গেছেন।’
গণ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি ও ঢাবির ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, জাফরুল্লাহ চৌধুরী ব্যক্তিগত মালিকানা বিশ্বাস করতেন না। তিনি সামাজিক মালিকানা বিশ্বাস করতেন। তাই তিনি যতগুলো প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন সবই সামাজিক মালিকানায়। হাসপাতাল, ফার্মাসিউটিক্যালস, বিশ্ববিদ্যালয়, পত্রিকাসহ তিনি অসংখ্য প্রতিষ্ঠান সামাজিক মালিকানায় স্থাপন করেছেন তিনি। ডা. জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসকদের একজন হতে পারতেন কিন্তু তিনি শুধু মানুষের শরীরের রোগ নয় সমাজেরও রোগ সারাতে কাজ করেছেন। দেশের দরিদ্র মানুষের উন্নয়ন করে বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে চেয়েছিলেন।
সভাপতিত্ব করেন গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন। উপস্থিত ছিলেন উন্নয়ন বিকল্পের নীতি নির্ধারণী গবেষণা (উবিনীগ) এর নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার, সাবেক সচিব ওয়ালিউল ইসলাম, গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. কনা চৌধুরী, সন্ধ্যা রায়, জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী শিরিন পারভীন হক, ছেলে বারিশ চৌধুরী ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডাঃ মঞ্জুর কাদিরসহ আরও অনেকে।
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, জাফরুল্লাহ স্যার একটি পুরোনো গাড়ি ব্যবহার করতেন। ওনার গাড়ি দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। একজন মানুষ এত সাধারণ চলাফেরা করতে পারে এটা আমার ধারণাতেও ছিল না। ওনার গাড়ি দেখে আমি ভালো গাড়ি ব্যবহারের চিন্তা বাদ দেই। বিশ্ববিদ্যালয়কে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য যে গুরুভার আমার ওপর দিয়েছেন সেই দায়িত্ব পালন করতে আমি সবার সহযোগিতা কামনা করছি।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ১১ এপ্রিল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ছিলেন।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২৪ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে