প্রতিনিধি, ঢামেক (ঢাকা)
রাজধানীর মিরপুরে গ্যাস রাইজার বিস্ফোরণের ঘটনায় চিকিৎসাধীন আরও দুজন মারা গেছেন। এ নিয়ে মোট তিন জনের মৃত্যু হল।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে তারা মারা যান। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. এসএম আইয়ুব হোসেন।
এসএম আইয়ুব হোসেন জানান, রাত ১২টার থেকে তিনজন মারা গেছে। মৃতরা হলেন, বাড়ির মালিক মৃত ফুল মিয়ার ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩৫) ও গ্যাসের চুলার মিস্ত্রি সুমন (৪০)। এর আগে রাত সায়া ১০টার দিকে মারা গেছেন রিনা বেগম (৫০)। শফিকুলের ৮৫ শতাংশ ও সুমনের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
ডা. আইয়ুব জানান, বর্তমানে রওশন আরা ৮৫ শতাংশ, রেনু ৩৮ শতাংশ, নাজনীন ২৭ শতাংশ, শিশু নাওশীন ১৫ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে ইনস্টিটিউটে ভর্তি আছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাদেরকে এইচডিইউতে রাখা হয়েছে। তাদের সবারই শ্বাসনালি দগ্ধ হয়েছে।
এর আগে বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে রাজধানীর মিরপুরে ১১ নম্বর সেকশনের একটি বাসার নিচতলায় গ্যাস রাইজার বিস্ফোরণে শিশুসহ সাতজন দগ্ধ হয়।
এতে দগ্ধ হন, শফিকুল ইসলাম (৩৫), রিনা বেগম (৫০), রওশনারা বেগম (৭০), রেনু বেগম (৩৫) পাশের ভবনের ভাড়াটিয়া নাজনীন আক্তার (২৫) ও তার মেয়ে নাওশীন তারান্নুম (৫) এবং গ্যাস মিস্ত্রী সুমন (৪০)।
দগ্ধ শফিকুলের ভাই রফিকুল ইসলাম জানান, মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের ১১ নম্বর রোড, সি ব্লক, ৯ নম্বর লাইনের ছয়তলা বাড়িটি তাদের নিজেদের। বাড়ির নিচতলায় তিতাস গ্যাসের লাইন লিকেজ ছিল। দুই দিন আগেও লিকেজ মেরামত করা হয়। কিন্তু বুধবার রাত ১২টার দিকে হঠাৎ বিকট আওয়াজ করে বিস্ফোরণ হয়। এতে তারা দগ্ধ হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে।
পল্লবী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির উদ্দিন জানান, কয়েক দিন ওই বাড়িতে গ্যাস ছিল না। রাতে লাইনে হঠাৎ গ্যাসের চাপ বেড়ে যায়। এ সময় বাড়ির মালিকসহ নিজেরাই গ্যাস রাইজার পরিষ্কার করছিল। হঠাৎ করে সেটা বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়। এতে সাতজন দগ্ধ হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস খবর পেয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। ঘটনার বিস্তারিত আরও জানার চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর মিরপুরে গ্যাস রাইজার বিস্ফোরণের ঘটনায় চিকিৎসাধীন আরও দুজন মারা গেছেন। এ নিয়ে মোট তিন জনের মৃত্যু হল।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে তারা মারা যান। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. এসএম আইয়ুব হোসেন।
এসএম আইয়ুব হোসেন জানান, রাত ১২টার থেকে তিনজন মারা গেছে। মৃতরা হলেন, বাড়ির মালিক মৃত ফুল মিয়ার ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩৫) ও গ্যাসের চুলার মিস্ত্রি সুমন (৪০)। এর আগে রাত সায়া ১০টার দিকে মারা গেছেন রিনা বেগম (৫০)। শফিকুলের ৮৫ শতাংশ ও সুমনের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
ডা. আইয়ুব জানান, বর্তমানে রওশন আরা ৮৫ শতাংশ, রেনু ৩৮ শতাংশ, নাজনীন ২৭ শতাংশ, শিশু নাওশীন ১৫ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে ইনস্টিটিউটে ভর্তি আছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাদেরকে এইচডিইউতে রাখা হয়েছে। তাদের সবারই শ্বাসনালি দগ্ধ হয়েছে।
এর আগে বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে রাজধানীর মিরপুরে ১১ নম্বর সেকশনের একটি বাসার নিচতলায় গ্যাস রাইজার বিস্ফোরণে শিশুসহ সাতজন দগ্ধ হয়।
এতে দগ্ধ হন, শফিকুল ইসলাম (৩৫), রিনা বেগম (৫০), রওশনারা বেগম (৭০), রেনু বেগম (৩৫) পাশের ভবনের ভাড়াটিয়া নাজনীন আক্তার (২৫) ও তার মেয়ে নাওশীন তারান্নুম (৫) এবং গ্যাস মিস্ত্রী সুমন (৪০)।
দগ্ধ শফিকুলের ভাই রফিকুল ইসলাম জানান, মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের ১১ নম্বর রোড, সি ব্লক, ৯ নম্বর লাইনের ছয়তলা বাড়িটি তাদের নিজেদের। বাড়ির নিচতলায় তিতাস গ্যাসের লাইন লিকেজ ছিল। দুই দিন আগেও লিকেজ মেরামত করা হয়। কিন্তু বুধবার রাত ১২টার দিকে হঠাৎ বিকট আওয়াজ করে বিস্ফোরণ হয়। এতে তারা দগ্ধ হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে।
পল্লবী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির উদ্দিন জানান, কয়েক দিন ওই বাড়িতে গ্যাস ছিল না। রাতে লাইনে হঠাৎ গ্যাসের চাপ বেড়ে যায়। এ সময় বাড়ির মালিকসহ নিজেরাই গ্যাস রাইজার পরিষ্কার করছিল। হঠাৎ করে সেটা বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়। এতে সাতজন দগ্ধ হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস খবর পেয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। ঘটনার বিস্তারিত আরও জানার চেষ্টা চলছে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১৮ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩৮ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে