নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশন ও রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছে, তার সঙ্গে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য সাংঘর্ষিক। রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে। আপনাদের (দুদক-রাষ্ট্রপক্ষের) বক্তব্যের মাধ্যমে এ অবস্থা থেকে জাতিকে মুক্ত করবে।
সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশি ব্যক্তিদের অর্থ রাখার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য নিয়ে আজ রোববার এসব কথা বলেন হাইকোর্ট।
এর আগে নির্দেশ অনুযায়ী বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বক্তব্য তুলে ধরেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ২১ আগস্ট দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শুনানিতে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য সঠিক নয় বলেছেন। সুইস ব্যাংক চলতি বছরের ১৬ জুন বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। পরদিন সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের জমানো অর্থের বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য চেয়ে সুইজারল্যান্ডের এফআইইউকে (ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) অনুরোধ করা হয়। তবে এখনো কোনো তথ্য পায়নি বাংলাদেশ। রাষ্ট্রদূত না জেনে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি সঠিক বলেননি।’
এ বিষয়ে আদালত বলেন, ‘তার মানে বাংলাদেশ চেষ্টা করেছে, ওনারা তথ্য দেননি?’ আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, ‘জ্ব, রাষ্ট্রদূত সঠিক বলেননি।’ দুদকের আইনজীবী বলেন, ‘এখন রাষ্ট্রদূতের এ বিষয়ে একটা বক্তব্য দিতে হবে। ডিক্যাব টকে দেওয়া তাঁর (রাষ্ট্রদূতের) দেওয়া বক্তব্য সঠিক নয়। তিনি হুট করে কীভাবে এমন কথা বললেন, এটা আমাদের বোধগম্য নয়। এই বক্তব্য টোটালি ইগনোরেন্স (অজ্ঞতা) থেকে দেওয়া।’ এ সময় আদালত বলেন, ‘এ বক্তব্য বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে। আপনাদের (দুদক-রাষ্ট্রপক্ষের) বক্তব্যের মাধ্যমে এ অবস্থা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে করবে।’
গত ১০ আগস্ট জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিক্যাব টকে ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাতালি চুয়ার্ড বলেন, ‘সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রাখা অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য চায়নি। পরদিন বিষয়টি নজরে নিয়ে এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদককে জানাতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। সে অনুসারে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক আদালতে প্রতিবেদন দেন।’
দুর্নীতি দমন কমিশন ও রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছে, তার সঙ্গে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য সাংঘর্ষিক। রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে। আপনাদের (দুদক-রাষ্ট্রপক্ষের) বক্তব্যের মাধ্যমে এ অবস্থা থেকে জাতিকে মুক্ত করবে।
সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশি ব্যক্তিদের অর্থ রাখার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য নিয়ে আজ রোববার এসব কথা বলেন হাইকোর্ট।
এর আগে নির্দেশ অনুযায়ী বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বক্তব্য তুলে ধরেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ২১ আগস্ট দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শুনানিতে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য সঠিক নয় বলেছেন। সুইস ব্যাংক চলতি বছরের ১৬ জুন বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। পরদিন সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের জমানো অর্থের বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য চেয়ে সুইজারল্যান্ডের এফআইইউকে (ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) অনুরোধ করা হয়। তবে এখনো কোনো তথ্য পায়নি বাংলাদেশ। রাষ্ট্রদূত না জেনে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি সঠিক বলেননি।’
এ বিষয়ে আদালত বলেন, ‘তার মানে বাংলাদেশ চেষ্টা করেছে, ওনারা তথ্য দেননি?’ আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, ‘জ্ব, রাষ্ট্রদূত সঠিক বলেননি।’ দুদকের আইনজীবী বলেন, ‘এখন রাষ্ট্রদূতের এ বিষয়ে একটা বক্তব্য দিতে হবে। ডিক্যাব টকে দেওয়া তাঁর (রাষ্ট্রদূতের) দেওয়া বক্তব্য সঠিক নয়। তিনি হুট করে কীভাবে এমন কথা বললেন, এটা আমাদের বোধগম্য নয়। এই বক্তব্য টোটালি ইগনোরেন্স (অজ্ঞতা) থেকে দেওয়া।’ এ সময় আদালত বলেন, ‘এ বক্তব্য বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে। আপনাদের (দুদক-রাষ্ট্রপক্ষের) বক্তব্যের মাধ্যমে এ অবস্থা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে করবে।’
গত ১০ আগস্ট জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিক্যাব টকে ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাতালি চুয়ার্ড বলেন, ‘সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রাখা অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য চায়নি। পরদিন বিষয়টি নজরে নিয়ে এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদককে জানাতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। সে অনুসারে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক আদালতে প্রতিবেদন দেন।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৫ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে