জাবি প্রতিনিধি
রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক সাবেক ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় মানববন্ধন করেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন হয়।
এ সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা কর্তব্যরত চিকিৎসক মাহতাব স্বপ্নীলের ভুল চিকিৎসা ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ এনে বিচার দাবি করেন। সেই সঙ্গে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য হাইকোর্টের নির্দেশনা মানার আহ্বান জানান।
এর আগে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে এন্ডোস্কোপি করাতে গিয়ে ‘ভুল চিকিৎসায়’ মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের সাবেক ছাত্র রাহিব রেজা (৩১)। তিনি রাজধানীর স্টার্টিক ইঞ্জিনিয়ারিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানে প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও আইটি কনসালট্যান্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মানববন্ধনে রাহিব রেজার স্ত্রী তাসমিয়া আফরোজ বলেন, ‘ল্যাবএইডের ভুল চিকিৎসায় আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি যাতে শুধুমাত্র ল্যাবএইডের বক্তব্য প্রাধান্য না দিয়ে রাহিবের পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের কাছ থেকে তথ্য নেয়। আমরা চাই, সুষ্ঠুভাবে যেন তদন্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। আমরা ল্যাবএইড এবং ডা. স্বপ্নীলের লাইসেন্স বাতিল চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী এস এম সাদাত হোসেন বলেন, ‘ল্যাবএইড এবং ড. স্বপ্নীলের অদক্ষতায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছোট ভাই মারা গেছে। আমরা মনে করি, এটা একটি হত্যাকাণ্ড। আশা করি, এই ঘটনায় যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারা সুষ্ঠুভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করবে।’
অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধ্যাপক সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘রাহিবের মৃত্যুর কারণ খুঁজে দেখা দরকার। ভালো চিকিৎসার জন্য আমরা প্রাইভেট হাসপাতালে যাই। তারপরেও কেন আমরা অরাজকতার স্বীকার হব। তার মধ্যে ভালো হাসপাতালগুলোতে কেন অরাজকতা হচ্ছে। এটার যদি বিচার না হয় তাহলে এটি চলতেই থাকবে।’
রাহিব রেজার বোন নিভিন রেজা বলেন, ‘রাহিবের স্লিপ অ্যাপনিয়া ছিল, তাই যেকোনো ধরনের অ্যানেসথেসিয়া তার জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং একই সঙ্গে লাইসেন্সকৃত এনেস্থেটিস্ট ছাড়া অ্যানেসথেসিয়া অ্যাডমিনিস্টার করা সম্পূর্ণ নিষেধ। কিন্তু তা সত্ত্বেও ডাক্তার তাকে এনেস্থেশিয়া দিয়েছে। এ ঘটনার আগে ও পরে ল্যাবএইড কর্তৃপক্ষ ও ডাক্তার আমাদের কাছে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে।’
রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক সাবেক ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় মানববন্ধন করেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন হয়।
এ সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা কর্তব্যরত চিকিৎসক মাহতাব স্বপ্নীলের ভুল চিকিৎসা ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ এনে বিচার দাবি করেন। সেই সঙ্গে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য হাইকোর্টের নির্দেশনা মানার আহ্বান জানান।
এর আগে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে এন্ডোস্কোপি করাতে গিয়ে ‘ভুল চিকিৎসায়’ মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের সাবেক ছাত্র রাহিব রেজা (৩১)। তিনি রাজধানীর স্টার্টিক ইঞ্জিনিয়ারিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানে প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও আইটি কনসালট্যান্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মানববন্ধনে রাহিব রেজার স্ত্রী তাসমিয়া আফরোজ বলেন, ‘ল্যাবএইডের ভুল চিকিৎসায় আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি যাতে শুধুমাত্র ল্যাবএইডের বক্তব্য প্রাধান্য না দিয়ে রাহিবের পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের কাছ থেকে তথ্য নেয়। আমরা চাই, সুষ্ঠুভাবে যেন তদন্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। আমরা ল্যাবএইড এবং ডা. স্বপ্নীলের লাইসেন্স বাতিল চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী এস এম সাদাত হোসেন বলেন, ‘ল্যাবএইড এবং ড. স্বপ্নীলের অদক্ষতায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছোট ভাই মারা গেছে। আমরা মনে করি, এটা একটি হত্যাকাণ্ড। আশা করি, এই ঘটনায় যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারা সুষ্ঠুভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করবে।’
অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধ্যাপক সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘রাহিবের মৃত্যুর কারণ খুঁজে দেখা দরকার। ভালো চিকিৎসার জন্য আমরা প্রাইভেট হাসপাতালে যাই। তারপরেও কেন আমরা অরাজকতার স্বীকার হব। তার মধ্যে ভালো হাসপাতালগুলোতে কেন অরাজকতা হচ্ছে। এটার যদি বিচার না হয় তাহলে এটি চলতেই থাকবে।’
রাহিব রেজার বোন নিভিন রেজা বলেন, ‘রাহিবের স্লিপ অ্যাপনিয়া ছিল, তাই যেকোনো ধরনের অ্যানেসথেসিয়া তার জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং একই সঙ্গে লাইসেন্সকৃত এনেস্থেটিস্ট ছাড়া অ্যানেসথেসিয়া অ্যাডমিনিস্টার করা সম্পূর্ণ নিষেধ। কিন্তু তা সত্ত্বেও ডাক্তার তাকে এনেস্থেশিয়া দিয়েছে। এ ঘটনার আগে ও পরে ল্যাবএইড কর্তৃপক্ষ ও ডাক্তার আমাদের কাছে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে।’
আহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
২৯ মিনিট আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় বিদেশে ভালো বেতনের চাকরি দেওয়ার প্রলোভনে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় চারজন ভুক্তভোগী তাড়াশ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানায়, আছমা আক্তার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের হবিরবাড়ী গ্রামের সিডষ্টোর বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে দিয়ে মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময় দ্রুতগতির বালি বোঝাই একটি ট্রাক তাকে চাপা দিলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগে