নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্ট-কাণ্ডে ধর্ষণ মামলায় ষষ্ঠ দফায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হককে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়েছে। আদালতে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানার সাবেক দুই পুলিশ কর্মকর্তা সাক্ষ্য দেন।
আজ রোববার কড়া নিরাপত্তায় তাকে কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ মুন্সি মশিয়ার রহমানের আদালতে হাজির করা হয়।
এদিন তাঁর বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানার পুলিশ পরিদর্শক তবিদুর রহমান, সাইদুজ্জামান, এসআই ইয়াউর রহমান, এএসআই রাকিবুল ইসলাম উজ্জ্বলসহ চার পুলিশ কর্মকর্তা ও আগের ধার্য তারিখে বাকি থাকা দুই সাক্ষীসহ মোট ছয়জনের সাক্ষ্য নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুই পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
সরকারি কৌঁসুলি রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, সোনারগাঁ থানাধীন রয়েল রিসোর্টে ভুক্তভোগীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন মামুনুল হক। সোনারগাঁ থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তা ভুক্তভোগীকে ঘটনাস্থলে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেন, আসামি মামুনুল হক তাঁকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তাঁকে বিয়ের কথা বললে, তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করেন।
রকিব উদ্দিন আরও বলেন, এই মামলায় এখন পর্যন্ত মোট ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। আরও ৩০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করবেন আদালত। আদালত আগামী ৩০ অক্টোবর মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন।
এর আগে সকাল ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয় মামুনুল হককে। পরে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁকে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, ‘মামুনুল হকের বিপরীতে চার পুলিশ কর্মকর্তাসহ ছয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করার কথা ছিল। তবে আদালত দুই পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। আমরা সাক্ষীদের সাক্ষ্যের কোনো মিল পাচ্ছি না। আমরা আশাবাদী তিনি এই মামলায় খালাস পাবেন।’
নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য মামুনুল হককে নারায়ণগঞ্জ আদালতে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁকে আবার কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাঁকে আটক করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর করে তাঁকে ছিনিয়ে নেন। ওই ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে তিনি ওই নারীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করেছেন।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্ট-কাণ্ডে ধর্ষণ মামলায় ষষ্ঠ দফায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হককে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়েছে। আদালতে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানার সাবেক দুই পুলিশ কর্মকর্তা সাক্ষ্য দেন।
আজ রোববার কড়া নিরাপত্তায় তাকে কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ মুন্সি মশিয়ার রহমানের আদালতে হাজির করা হয়।
এদিন তাঁর বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানার পুলিশ পরিদর্শক তবিদুর রহমান, সাইদুজ্জামান, এসআই ইয়াউর রহমান, এএসআই রাকিবুল ইসলাম উজ্জ্বলসহ চার পুলিশ কর্মকর্তা ও আগের ধার্য তারিখে বাকি থাকা দুই সাক্ষীসহ মোট ছয়জনের সাক্ষ্য নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুই পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
সরকারি কৌঁসুলি রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, সোনারগাঁ থানাধীন রয়েল রিসোর্টে ভুক্তভোগীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন মামুনুল হক। সোনারগাঁ থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তা ভুক্তভোগীকে ঘটনাস্থলে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেন, আসামি মামুনুল হক তাঁকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তাঁকে বিয়ের কথা বললে, তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করেন।
রকিব উদ্দিন আরও বলেন, এই মামলায় এখন পর্যন্ত মোট ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। আরও ৩০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করবেন আদালত। আদালত আগামী ৩০ অক্টোবর মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন।
এর আগে সকাল ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয় মামুনুল হককে। পরে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁকে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, ‘মামুনুল হকের বিপরীতে চার পুলিশ কর্মকর্তাসহ ছয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করার কথা ছিল। তবে আদালত দুই পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। আমরা সাক্ষীদের সাক্ষ্যের কোনো মিল পাচ্ছি না। আমরা আশাবাদী তিনি এই মামলায় খালাস পাবেন।’
নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য মামুনুল হককে নারায়ণগঞ্জ আদালতে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁকে আবার কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাঁকে আটক করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর করে তাঁকে ছিনিয়ে নেন। ওই ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে তিনি ওই নারীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করেছেন।
রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। দেশ একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার যদি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করে, তাহলে দেশ আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আমর
৭ মিনিট আগেবগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনের বাইরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন ছুরিকাহতসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১৪ মিনিট আগেজাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
৪৩ মিনিট আগে