নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ২০২১–এর খসড়া প্রবিধানটি মানবাধিকারের মূলনীতি এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সনদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই প্রবিধান সম্পর্কে এমন মত দিয়েছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)।
আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন মত তুলে ধরেছে এইচআরএফবি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এ প্রবিধান তৈরি করেছে।
বিবৃতিতে সামাজিক ও ডিজিটাল যোগাযোগমাধ্যম এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্ম যথাযথভাবে ব্যবস্থাপনার জন্য কর্তৃপক্ষের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়। তবে বলা হয়, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইন, ২০১৩ এবং পরবর্তী সময়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮-এর নানা ধরনের অপপ্রয়োগ গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্র সংকুচিত করেছে।
এই সব পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ফোরাম বলেছে, এমন প্রবিধান প্রণয়নের আগে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সঙ্গে পর্যাপ্ত উন্মুক্ত আলোচনা ও সতর্ক পর্যালোচনার প্রয়োজন। নয়তো ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে প্রবিধানটি করা হলেও তার নানা ফাঁকফোকরের কারণে এর অপব্যবহারের আশঙ্কা থাকবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, বিটিআরসির দায়িত্ব হলো কমপ্লায়েন্স তদারকি করা, আইন বা নীতিমালা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না দেখা। এই নীতিমালায় ব্যবহৃত অনেক শব্দ ও বাক্যাংশ সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। তাই তা যেমন অপপ্রয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করবে, পাশাপাশি অস্পষ্টতার সুযোগ রয়ে যাবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত সৃষ্টিকারী উপকরণ, সাম্প্রদায়িকতা, দেশীয় সংস্কৃতি, সামাজিক মূল্যবোধসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব শব্দ ও বাক্যাংশের সুস্পষ্ট সংজ্ঞা থাকা প্রয়োজন। একই সঙ্গে ব্যতিক্রমগুলো এবং যেসব ক্ষেত্রে সংজ্ঞায়িত করা সম্ভব নয়, সেসব ক্ষেত্রে ব্যাখ্যার মাধ্যমে বিধানটি সর্বসাধারণের জন্য সহজবোধ্য করা প্রয়োজন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এ প্রবিধানের অধিকাংশ বিধানই সংবিধান, মানবাধিকারের মূলনীতি এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সনদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
ডিজিটাল, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ২০২১–এর খসড়া প্রবিধানটি মানবাধিকারের মূলনীতি এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সনদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই প্রবিধান সম্পর্কে এমন মত দিয়েছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)।
আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন মত তুলে ধরেছে এইচআরএফবি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এ প্রবিধান তৈরি করেছে।
বিবৃতিতে সামাজিক ও ডিজিটাল যোগাযোগমাধ্যম এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্ম যথাযথভাবে ব্যবস্থাপনার জন্য কর্তৃপক্ষের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়। তবে বলা হয়, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইন, ২০১৩ এবং পরবর্তী সময়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮-এর নানা ধরনের অপপ্রয়োগ গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্র সংকুচিত করেছে।
এই সব পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ফোরাম বলেছে, এমন প্রবিধান প্রণয়নের আগে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সঙ্গে পর্যাপ্ত উন্মুক্ত আলোচনা ও সতর্ক পর্যালোচনার প্রয়োজন। নয়তো ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে প্রবিধানটি করা হলেও তার নানা ফাঁকফোকরের কারণে এর অপব্যবহারের আশঙ্কা থাকবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, বিটিআরসির দায়িত্ব হলো কমপ্লায়েন্স তদারকি করা, আইন বা নীতিমালা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না দেখা। এই নীতিমালায় ব্যবহৃত অনেক শব্দ ও বাক্যাংশ সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। তাই তা যেমন অপপ্রয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করবে, পাশাপাশি অস্পষ্টতার সুযোগ রয়ে যাবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত সৃষ্টিকারী উপকরণ, সাম্প্রদায়িকতা, দেশীয় সংস্কৃতি, সামাজিক মূল্যবোধসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব শব্দ ও বাক্যাংশের সুস্পষ্ট সংজ্ঞা থাকা প্রয়োজন। একই সঙ্গে ব্যতিক্রমগুলো এবং যেসব ক্ষেত্রে সংজ্ঞায়িত করা সম্ভব নয়, সেসব ক্ষেত্রে ব্যাখ্যার মাধ্যমে বিধানটি সর্বসাধারণের জন্য সহজবোধ্য করা প্রয়োজন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এ প্রবিধানের অধিকাংশ বিধানই সংবিধান, মানবাধিকারের মূলনীতি এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সনদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৩০ মিনিট আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগে