পরিত্যক্ত ও ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে জাতীয় পতাকার আদলে লাল-সবুজ রঙের নৌকা তৈরি করা হয়েছে। প্লাস্টিকের বোতল যত্রতত্র ফেলার কারণে পরিবেশের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এমন চিন্তা মাথা নিয়ে মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজ (২৭) নামে এক পেইন্টার ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে জাতীয় পতাকার আদলে তৈরি করেন নৌকা।। নৌকা তৈরির পর তা শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসানো হয়েছে। তা দেখতে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ভিড় করছেন সাধারণ মানুষজন।
সিরাজুল ইসলাম কুমিল্লার হোমনা উপজেলার রফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী এলাকায় বসবাস করেন। পেইন্টিংয়ের কাজ করেন তিনি।
জানা গেছে, সিরাজুল ইসলাম বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা বিভিন্ন রঙের প্রায় আড়াই হাজার প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে ৫ হাত প্রস্থ ও ১২ হাত লম্বা জাতীয় পতাকার আদলে একটি নৌকা তৈরি করেছেন। নৌকাটি তৈরি করতে সময় লেগেছে তিন মাস। সেটিতে এক সঙ্গে ১৫ জন যাত্রী ওঠাতে পারেন। নৌকাটি শীতলক্ষ্যা নদীতে আনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা তা দেখতে বরমী খেয়াঘাটে ভিড় করছেন। অনেকেই শখের বসে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ওই নৌকায় করে ঘুরছেন।
বরমী ইউনিয়ন ঠাকুরতলা গ্রামের বাসিন্দা আকরাম হোসেন বলেন, ‘স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বোতল দিয়ে তৈরি করা নৌকা দেখতে এসেছি। সবাইকে নিয়ে নৌকা চড়েছি। এতে খুব ভালো লেগেছে।’
বরমী বাজারের ব্যবসায়ী রবীন্দ্র লাল বলেন, ‘সিরাজুলের এমন একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ দেখে প্রশংসা না করে পারলাম না। আশপাশের অনেক মানুষ নৌকাটি দেখতে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ভিড় করছেন।’
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সময় প্লাস্টিকের বোতল ফেলে পরিবেশ দূষণ করি। তা দেখে আমার মাথায় ঘুরতে থাকে যে ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে কী করা যায়। একই সঙ্গে নৌকার প্রতি ভালোবাসা থেকে শুরু করি নৌকা বানানোর কাজ। শুরুতে একটু সমস্যা হলেও পর্যায়ক্রমে তা সহজ হতে থাকে। পরে আমি ৬০ টাকা কেজি দরে বিভিন্ন জায়গা থেকে ১২০ কেজি বোতল কিনে আনি। নৌকাটি তৈরি করতে ছোটবড় বিভিন্ন রঙের বোতলের প্রয়োজন হয়েছে। নৌকাটি তৈরি করতে আমার সময় লেগেছে প্রায় ৩ মাস।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, নৌকাটি শীতলক্ষ্যা নদীর বরমী খেয়াঘাটে আনার সঙ্গে সঙ্গেই সাধারণ মানুষজন তা দেখতে ভিড় করেন। পাশাপাশি অনেক মানুষ তাঁদের স্ত্রী-সন্তান নিয়ে নৌকায় করে ঘোরাঘুরি করছেন।
পরিবেশ নিয়ে কাজ করা রসায়নবিদ সাঈদ চৌধুরী বলেন, পরিবেশ রক্ষায় সিরাজুলের এমন ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা থেকে বৃহৎ কিছু সৃষ্টি হতে পারে। প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি নৌকাটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি পরিবেশের জন্যও উপকারী। এমন উদ্যোগ অব্যাহত থাকলে প্লাস্টিকের বোতল কখনো পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকবে না। এমন পদক্ষেপ পরিবেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে।
এ ব্যাপারে বরমী বাজার বণিক সমিতির সভাপতি আবুল হাসেম বলেন, ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি করা নৌকা দেখতে অনেক মানুষ আসছেন। আমি নিজেও সেটি দেখতে গিয়েছিলাম। এটি চমৎকার একটি শিল্পকর্ম।
পরিত্যক্ত ও ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে জাতীয় পতাকার আদলে লাল-সবুজ রঙের নৌকা তৈরি করা হয়েছে। প্লাস্টিকের বোতল যত্রতত্র ফেলার কারণে পরিবেশের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এমন চিন্তা মাথা নিয়ে মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজ (২৭) নামে এক পেইন্টার ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে জাতীয় পতাকার আদলে তৈরি করেন নৌকা।। নৌকা তৈরির পর তা শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসানো হয়েছে। তা দেখতে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ভিড় করছেন সাধারণ মানুষজন।
সিরাজুল ইসলাম কুমিল্লার হোমনা উপজেলার রফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী এলাকায় বসবাস করেন। পেইন্টিংয়ের কাজ করেন তিনি।
জানা গেছে, সিরাজুল ইসলাম বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা বিভিন্ন রঙের প্রায় আড়াই হাজার প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে ৫ হাত প্রস্থ ও ১২ হাত লম্বা জাতীয় পতাকার আদলে একটি নৌকা তৈরি করেছেন। নৌকাটি তৈরি করতে সময় লেগেছে তিন মাস। সেটিতে এক সঙ্গে ১৫ জন যাত্রী ওঠাতে পারেন। নৌকাটি শীতলক্ষ্যা নদীতে আনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা তা দেখতে বরমী খেয়াঘাটে ভিড় করছেন। অনেকেই শখের বসে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ওই নৌকায় করে ঘুরছেন।
বরমী ইউনিয়ন ঠাকুরতলা গ্রামের বাসিন্দা আকরাম হোসেন বলেন, ‘স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে লাল-সবুজ রঙের বোতল দিয়ে তৈরি করা নৌকা দেখতে এসেছি। সবাইকে নিয়ে নৌকা চড়েছি। এতে খুব ভালো লেগেছে।’
বরমী বাজারের ব্যবসায়ী রবীন্দ্র লাল বলেন, ‘সিরাজুলের এমন একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ দেখে প্রশংসা না করে পারলাম না। আশপাশের অনেক মানুষ নৌকাটি দেখতে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ভিড় করছেন।’
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সময় প্লাস্টিকের বোতল ফেলে পরিবেশ দূষণ করি। তা দেখে আমার মাথায় ঘুরতে থাকে যে ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে কী করা যায়। একই সঙ্গে নৌকার প্রতি ভালোবাসা থেকে শুরু করি নৌকা বানানোর কাজ। শুরুতে একটু সমস্যা হলেও পর্যায়ক্রমে তা সহজ হতে থাকে। পরে আমি ৬০ টাকা কেজি দরে বিভিন্ন জায়গা থেকে ১২০ কেজি বোতল কিনে আনি। নৌকাটি তৈরি করতে ছোটবড় বিভিন্ন রঙের বোতলের প্রয়োজন হয়েছে। নৌকাটি তৈরি করতে আমার সময় লেগেছে প্রায় ৩ মাস।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, নৌকাটি শীতলক্ষ্যা নদীর বরমী খেয়াঘাটে আনার সঙ্গে সঙ্গেই সাধারণ মানুষজন তা দেখতে ভিড় করেন। পাশাপাশি অনেক মানুষ তাঁদের স্ত্রী-সন্তান নিয়ে নৌকায় করে ঘোরাঘুরি করছেন।
পরিবেশ নিয়ে কাজ করা রসায়নবিদ সাঈদ চৌধুরী বলেন, পরিবেশ রক্ষায় সিরাজুলের এমন ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা থেকে বৃহৎ কিছু সৃষ্টি হতে পারে। প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি নৌকাটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি পরিবেশের জন্যও উপকারী। এমন উদ্যোগ অব্যাহত থাকলে প্লাস্টিকের বোতল কখনো পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকবে না। এমন পদক্ষেপ পরিবেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে।
এ ব্যাপারে বরমী বাজার বণিক সমিতির সভাপতি আবুল হাসেম বলেন, ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি করা নৌকা দেখতে অনেক মানুষ আসছেন। আমি নিজেও সেটি দেখতে গিয়েছিলাম। এটি চমৎকার একটি শিল্পকর্ম।
আবিদ নার্সারির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘২০২০–২১ সালে বিভিন্ন স্থান থেকে চারা এনে রোপণ করি। গত বছর কয়েকটি গাছে সামান্য ফল ধরেছিল। এবছর আশানুরূপ ফল এসেছে। আগস্টের শেষ সপ্তাহ থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ফলগুলো পাকে।’
৪৪ মিনিট আগেবিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি কখনো ক্ষমতার রাজনীতি করে না, বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে। আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দলের নেতা–কর্মীরা রক্ত দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন। আমরা তাঁদের কাছে দায়বদ্ধ।’
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম ঘরে একা ছিলেন। তাঁর ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে দেখতে পান, ঘরের দরজা খোলা এবং কক্ষগুলো রক্তাক্ত। পরে রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তূপের নিচে মমতাজ বেগমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের
১ ঘণ্টা আগেদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ির তাহসিন আহমেদ (২৫), ময়মনসিংহ শহরের চরপাড়ার ইশাক হোসেন শান্ত (২৩), বাউন্ডারি রোডের আনাফ রাজিন (২৪), আউটার স্টেডিয়াম রোডের নাসির হোসাইন (২৬) এবং সানকিপাড়ার আহমেদ মাহফুজ (২৪)। তাঁরা সবাই ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের স্নাতকের (অনার্স) শিক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে