কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মো. সোহেল ওরফে বদন খন্দকার (৩৫) নামের এক চালককে খুন করে ইজিবাইক ছিনতাইয়ের মামলায় অটোরিকশা চুরি-ছিনতাই চক্রের চার সদস্যকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার কিশোরগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ভারপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এই রায় দেন।
এ ছাড়া প্রত্যেক আসামিকে ২ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ভৈরব উপজেলার ছনছড়া গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ মিয়ার ছেলে মো. লিটন মিয়া, একই গ্রামের মো. আবু মিয়ার ছেলে মো. রব্বানী, ভাটি কৃষ্ণনগর গ্রামের খোকন মিয়ার ছেলে মো. জুয়েল মিয়া ও বাঁশগাড়ী গ্রামের মৃত আবু তাহেরের ছেলে মো. কাজল মিয়া।
নিহত ইজিবাইকচালক মো. সোহেল ওরফে বদন খন্দকার পাশের কুলিয়ারচর উপজেলার সালুয়া ইউনিয়নের মাঝেরচর গ্রামের মো. আব্দুল হান্নান খন্দকারের ছেলে।
কিশোরগঞ্জ আদালতের পরিদর্শক মো. শামছুল আলম সিদ্দিকী এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, রায়ের পর দণ্ডিত চার আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ইজিবাইকচালক মো. সোহেল ওরফে বদন খন্দকার ২০২০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সকালে তাঁর ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হন। পরদিন সকালে ভৈরবের কালিকাপ্রসাদ এলাকার ভৈরব-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কের পাশে হাত বাঁধা অবস্থায় তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। খবর পেয়ে বদন খন্দকারের স্বজনেরা গিয়ে তাঁর লাশ শনাক্ত করেন। দুই দিন পর ২৫ সেপ্টেম্বর নিহতের বাবা মো. আব্দুল হান্নান খন্দকার বাদী হয়ে ভৈরব থানায় মামলা করেন। মামলা তদন্ত করেন পিবিআই কিশোরগঞ্জের পরিদর্শক মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া।
তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় মোবাইল ফোনের কল লিস্টের সূত্র ধরে ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ভৈরবের শম্ভুপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে লিটন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। তিনি কিশোরগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশিকুর রহমানের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তিনি স্বীকারোক্তিতে জানান, তাঁরা চার বন্ধু লিটন মিয়া, রব্বানী, জুয়েল ও কাজল হত্যায় অংশ নেন। ২০২১ সালের ২২ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জামির হোসেন জিয়া আদালতে এই চারজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আজ আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী ছিলেন আবু নাসের মোহাম্মদ ফারুক সনজু, আসামিপক্ষে ছিলেন মো. মিজানুর রহমান।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মো. সোহেল ওরফে বদন খন্দকার (৩৫) নামের এক চালককে খুন করে ইজিবাইক ছিনতাইয়ের মামলায় অটোরিকশা চুরি-ছিনতাই চক্রের চার সদস্যকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার কিশোরগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ভারপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এই রায় দেন।
এ ছাড়া প্রত্যেক আসামিকে ২ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ভৈরব উপজেলার ছনছড়া গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ মিয়ার ছেলে মো. লিটন মিয়া, একই গ্রামের মো. আবু মিয়ার ছেলে মো. রব্বানী, ভাটি কৃষ্ণনগর গ্রামের খোকন মিয়ার ছেলে মো. জুয়েল মিয়া ও বাঁশগাড়ী গ্রামের মৃত আবু তাহেরের ছেলে মো. কাজল মিয়া।
নিহত ইজিবাইকচালক মো. সোহেল ওরফে বদন খন্দকার পাশের কুলিয়ারচর উপজেলার সালুয়া ইউনিয়নের মাঝেরচর গ্রামের মো. আব্দুল হান্নান খন্দকারের ছেলে।
কিশোরগঞ্জ আদালতের পরিদর্শক মো. শামছুল আলম সিদ্দিকী এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, রায়ের পর দণ্ডিত চার আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ইজিবাইকচালক মো. সোহেল ওরফে বদন খন্দকার ২০২০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সকালে তাঁর ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হন। পরদিন সকালে ভৈরবের কালিকাপ্রসাদ এলাকার ভৈরব-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কের পাশে হাত বাঁধা অবস্থায় তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। খবর পেয়ে বদন খন্দকারের স্বজনেরা গিয়ে তাঁর লাশ শনাক্ত করেন। দুই দিন পর ২৫ সেপ্টেম্বর নিহতের বাবা মো. আব্দুল হান্নান খন্দকার বাদী হয়ে ভৈরব থানায় মামলা করেন। মামলা তদন্ত করেন পিবিআই কিশোরগঞ্জের পরিদর্শক মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া।
তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় মোবাইল ফোনের কল লিস্টের সূত্র ধরে ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ভৈরবের শম্ভুপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে লিটন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। তিনি কিশোরগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশিকুর রহমানের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তিনি স্বীকারোক্তিতে জানান, তাঁরা চার বন্ধু লিটন মিয়া, রব্বানী, জুয়েল ও কাজল হত্যায় অংশ নেন। ২০২১ সালের ২২ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জামির হোসেন জিয়া আদালতে এই চারজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আজ আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী ছিলেন আবু নাসের মোহাম্মদ ফারুক সনজু, আসামিপক্ষে ছিলেন মো. মিজানুর রহমান।
পাবনার চাটমোহরে ছালমা খাতুন (৩৮) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। পরিবারের দাবি, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ছালমা খাতুন উপজেলার নিমাইচড়া ইউনিয়নের মাঝগ্রাম এলাকার আলাউদ্দিন হোসেনের তৃতীয় স্ত্রী।
২ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
১৬ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে