নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্রামীণ টেলিকমের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় অভিযোগ গঠন করা হবে কি না, সে বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে ১২ জুন। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪–এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এই তারিখ ধার্য করেন।
দুদকের বিশেষ পিপি মোশারফ হোসেন কাজল ও ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আজ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। ড. ইউনূসসহ আসামিরা আদালতে হাজির হন। প্রত্যেকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন জানান।
সকাল সাড়ে ১০টার পরে মামলার শুনানি শুরু হয়। প্রথমে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পক্ষে শুনানি করেন দুদকের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল। অভিযোগ গঠনের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন তিনি। পরে ড. ইউনূসসহ সাতজনের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন শুনানি শুরু করেন। ব্যারিস্টার মামুনের শুনানি শেষ হলে অন্য আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা শুনানি করেন। বেলা ২টা পর্যন্ত শুনানি চলে। শুনানি শেষ হওয়ার পর আদালত আদেশের তারিখ ধার্য করেন।
এ মামলার অন্য আসামিরা হচ্ছেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক মো. শাহজাহান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, নূরজাহান বেগম, পরিচালক এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।
এর আগে গত ২ এপ্রিল ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস-সামছ জগলুল হোসেন ১৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে বিশেষ জজ-৪–এ মামলাটি বিচারের জন্য স্থানান্তরের নির্দেশ দেন।
এই মামলায় গত ৩০ জানুয়ারি দুদক আদালতে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে।
গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী কল্যাণ তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে তহবিল থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা লোপাটের অভিযোগ আনা হয়। মামলায় এজাহারভুক্ত ১৩ আসামির সঙ্গে তদন্তে পাওয়া নতুন আরও একজনের নাম যুক্ত করা হয়।
গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
গত ৩ মার্চ ড. ইউনূসসহ আটজন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান। পরবর্তীকালে অন্য আসামিরাও আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
গ্রামীণ টেলিকমের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় অভিযোগ গঠন করা হবে কি না, সে বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে ১২ জুন। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪–এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এই তারিখ ধার্য করেন।
দুদকের বিশেষ পিপি মোশারফ হোসেন কাজল ও ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আজ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। ড. ইউনূসসহ আসামিরা আদালতে হাজির হন। প্রত্যেকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন জানান।
সকাল সাড়ে ১০টার পরে মামলার শুনানি শুরু হয়। প্রথমে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পক্ষে শুনানি করেন দুদকের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল। অভিযোগ গঠনের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন তিনি। পরে ড. ইউনূসসহ সাতজনের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন শুনানি শুরু করেন। ব্যারিস্টার মামুনের শুনানি শেষ হলে অন্য আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা শুনানি করেন। বেলা ২টা পর্যন্ত শুনানি চলে। শুনানি শেষ হওয়ার পর আদালত আদেশের তারিখ ধার্য করেন।
এ মামলার অন্য আসামিরা হচ্ছেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক মো. শাহজাহান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, নূরজাহান বেগম, পরিচালক এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।
এর আগে গত ২ এপ্রিল ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস-সামছ জগলুল হোসেন ১৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে বিশেষ জজ-৪–এ মামলাটি বিচারের জন্য স্থানান্তরের নির্দেশ দেন।
এই মামলায় গত ৩০ জানুয়ারি দুদক আদালতে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে।
গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী কল্যাণ তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে তহবিল থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা লোপাটের অভিযোগ আনা হয়। মামলায় এজাহারভুক্ত ১৩ আসামির সঙ্গে তদন্তে পাওয়া নতুন আরও একজনের নাম যুক্ত করা হয়।
গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
গত ৩ মার্চ ড. ইউনূসসহ আটজন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান। পরবর্তীকালে অন্য আসামিরাও আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৩ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে