নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বৈরাচারবিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের নেতা ও ডাকসুর সাবেক ভিপি আমানউল্লাহ আমানকে কারাগারে পাঠানোয় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ৯০ দশকের সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ৯ নেতা। আজ বুধবার এক যৌথ বিবৃতিতে অবিলম্বে আমানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ‘মঈন-ফখরুদ্দিনের অবৈধ সরকারের দায়েরকৃত মামলায় ইতিপূর্বে খালাস পেলেও বর্তমান সরকার মামলাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে পুনরায় চালু করে। বিচারের নামে তড়িঘড়ি ও প্রহসন করে তাঁকে এবং তাঁর স্ত্রীকে হয়রানিমূলক ফরমায়েশি রায়ে সাজা দিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমানউল্লাহ আমান নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন।’
বিবৃতিতে তাঁরা আরও বলেন, দেশে জনগণের ভোট ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার চলমান এক দফার আন্দোলনে আমানউল্লাহ আমান যখন বীরোচিত ভূমিকা পালন করে আসছিলেন, তখনই সরকার এই সাজা দিয়ে তাঁর কণ্ঠকে রোধ করে রাজপথ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করল। কিন্তু এতে একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় যাওয়ার আওয়ামী নীলনকশা বাস্তবায়ন আর হবে না। দেশবাসী জীবন দিয়ে হলেও তা রুখে দেবে।
আমানউল্লাহ আমানের শারীরিক অবস্থার উদ্বেগ প্রকাশ করে নেতারা বলেন, কারাগারে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় অবিলম্বে আমানউল্লাহ আমানকে মুক্তি দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে সই করা স্বৈরাচারবিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের নেতারা হলেন হাবিবুর রহমান হাবিব, খায়রুল কবির খোকন, জহির উদ্দিন স্বপন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, ফজলুল হক মিলন, নাজিমুদ্দিন আলম, সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, খন্দকার লুৎফুর রহমান, আসাদুজ্জামান খান আসাদ।
নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সূচনা হয় ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ। সে সময় তৎকালীন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অবৈধভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেন। তখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিএনপি মনোনীত ও জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।
১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে বেশ কয়েকটি ছাত্র সংগঠনের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মিছিলে সেনাবাহিনীর হামলায় জাফর, জয়নাল, কাঞ্চন, দীপালী সাহাসহ অনেক ছাত্র/ছাত্রী নিহত হন। তখন থেকে জেনারেল এরশাদের বিরুদ্ধে একটি লাগাতার ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। জেনারেল এরশাদের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর।
অন্যদিকে এরশাদের স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন শামসুর রাহমান, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ, মোহাম্মদ রফিক, রফিক আজাদ, রুদ্র মোহাম্মদ শহিদুল্লাহদের মতো কবিরা।
স্বৈরাচারবিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের নেতা ও ডাকসুর সাবেক ভিপি আমানউল্লাহ আমানকে কারাগারে পাঠানোয় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ৯০ দশকের সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ৯ নেতা। আজ বুধবার এক যৌথ বিবৃতিতে অবিলম্বে আমানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ‘মঈন-ফখরুদ্দিনের অবৈধ সরকারের দায়েরকৃত মামলায় ইতিপূর্বে খালাস পেলেও বর্তমান সরকার মামলাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে পুনরায় চালু করে। বিচারের নামে তড়িঘড়ি ও প্রহসন করে তাঁকে এবং তাঁর স্ত্রীকে হয়রানিমূলক ফরমায়েশি রায়ে সাজা দিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমানউল্লাহ আমান নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন।’
বিবৃতিতে তাঁরা আরও বলেন, দেশে জনগণের ভোট ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার চলমান এক দফার আন্দোলনে আমানউল্লাহ আমান যখন বীরোচিত ভূমিকা পালন করে আসছিলেন, তখনই সরকার এই সাজা দিয়ে তাঁর কণ্ঠকে রোধ করে রাজপথ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করল। কিন্তু এতে একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় যাওয়ার আওয়ামী নীলনকশা বাস্তবায়ন আর হবে না। দেশবাসী জীবন দিয়ে হলেও তা রুখে দেবে।
আমানউল্লাহ আমানের শারীরিক অবস্থার উদ্বেগ প্রকাশ করে নেতারা বলেন, কারাগারে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় অবিলম্বে আমানউল্লাহ আমানকে মুক্তি দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে সই করা স্বৈরাচারবিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের নেতারা হলেন হাবিবুর রহমান হাবিব, খায়রুল কবির খোকন, জহির উদ্দিন স্বপন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, ফজলুল হক মিলন, নাজিমুদ্দিন আলম, সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, খন্দকার লুৎফুর রহমান, আসাদুজ্জামান খান আসাদ।
নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সূচনা হয় ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ। সে সময় তৎকালীন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অবৈধভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেন। তখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিএনপি মনোনীত ও জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।
১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে বেশ কয়েকটি ছাত্র সংগঠনের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মিছিলে সেনাবাহিনীর হামলায় জাফর, জয়নাল, কাঞ্চন, দীপালী সাহাসহ অনেক ছাত্র/ছাত্রী নিহত হন। তখন থেকে জেনারেল এরশাদের বিরুদ্ধে একটি লাগাতার ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। জেনারেল এরশাদের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর।
অন্যদিকে এরশাদের স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন শামসুর রাহমান, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ, মোহাম্মদ রফিক, রফিক আজাদ, রুদ্র মোহাম্মদ শহিদুল্লাহদের মতো কবিরা।
কমপ্লিট শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন। পরে তাঁরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কম্বাইন্ড পরীক্ষা পদ
৫ মিনিট আগেবরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ ঘটনায় বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি আবুল হোসেন খানের গড়ে তোলা সাংগঠনিক দুর্গ ভেঙে গেছে বলে মনে করেন অন্য নেতারা।
১৩ মিনিট আগেনীলফামারীতে বজ্রপাতে কাশী নাথ রায় (৬২) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে জেলা সদরের লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের নিজ নামে থাকা পূর্বাচল ও উত্তরার দুটি প্লট ক্রোক, তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ২৯টি ব্যাংক হিসাবে থাকা ১২ কোটি ৮৭ লাখ ৭৪ হাজার ৫২০ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক...
২৩ মিনিট আগে