গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি শেষে দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন। পরিবারসহ বেশির ভাগ মানুষ দূরপাল্লার গণপরিবহনে ছুটছেন। এজন্যই স্বাভাবিকের তুলনায় শুক্রবার সকাল থেকে দূরপাল্লার বাসের চাপ বেড়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকায় দৌলতদিয়া প্রান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার দুই লাইনে যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ লাইনের সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন চালক ও যাত্রীরা। গরমে আটকা থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঈদের আগে ও পরে ১০ দিন অপচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক বন্ধ থাকার কথা থাকলেও আজ সকাল থেকেই পণ্যবাহী ট্রাক ঢুকতে শুরু করেছে। এতে যানবাহনের সারি দীর্ঘ হওয়ার পাশাপাশি যাত্রীবাহী বাস পারাপারে বিঘ্ন ঘটছে। প্রতিটি যাত্রীবাহী বাসকে ফেরি পেতে ৩ থেকে ৬ ঘণ্টা সিরিয়ালে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
ফেরি বাড়ানো হলেও প্রয়োজনের তুলনায় দীর্ঘদিন ধরে ঘাট কম থাকায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌপথে যানবাহন পারাপার ব্যাহত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে আজ শুক্রবার সকাল থেকেই দৌলতদিয়া প্রান্তে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে প্রায় ৩ কিলোমিটার লম্বা দুই লাইনে পাঁচ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস আটকে আছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে গাড়ির বাড়তি চাপ সামলাতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে ২১টি ফেরি চলাচল করছে। ১২টি রো রো (বড়), ৬টি ইউটিলিটি (ছোট) এবং ১টি কে-টাইপ (মাঝারি) ও দুইটি ডাম্প (টানা) ফেরি।
শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দৌলতদিয়া ঘাটে অপেক্ষা করে দেখা যায়, দৌলতদিয়া ঘাটের জিরো পয়েন্ট হতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের দুই লাইনে বাংলাদেশ হ্যাচারি পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ সারি। এর মধ্যে শতাধিক অপচনশীল পণ্যবাহী ট্রাকও রয়েছে। যাত্রীবাহী বাসগুলোকে ফেরির নাগাল পেতে অপেক্ষা করতে হচ্ছে ৩ থেকে ৬ ঘণ্টা।
ফরিদপুর থেকে আসা গোল্ডেন লাইন পরিবহনের সুপারভাইজার বিধান বলেন, ‘শুক্রবার ১২ টার সময় ফরিদপুর থেকে ছেড়ে এসে সাড়ে ১২টার পরে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় সিরিয়ালে আটকা পরি। বিকেল ৫টা পর্যন্ত দৌলতদিয়া লঞ্চ টার্নিং এলাকা পর্যন্ত আসতে পেরেছি। অর্থাৎ সাড়ে ৪ ঘণ্টায় ২ কিলোমিটার পথ আসতে পেরেছি। এখান থেকে ঘাট আরও আরও আধা কিলোমিটার দূরে। গাড়িতে বসে থাকতে থাকতে যাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পরছে। বাইরেও যেতে পারছে না ধুলা বালির জন্য। আর কখন ফেরিতে উঠতে পারব তাও জানি না।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. শিহাব উদ্দিন বলেন, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকায় আজ সকাল থেকে দুটি ফেরি যুক্ত করে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে ২১টি ফেরি চলছে। এবার ঈদের আগে অধিকাংশ যাত্রীই ভোগান্তি ছাড়া নদী পার হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ঈদের পরে ঘাটে কিছুটা সিরিয়াল থাকলেও কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়া মানুষ কর্মস্থলে ফিরতে পারবে বলে তিনি জানান।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি শেষে দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন। পরিবারসহ বেশির ভাগ মানুষ দূরপাল্লার গণপরিবহনে ছুটছেন। এজন্যই স্বাভাবিকের তুলনায় শুক্রবার সকাল থেকে দূরপাল্লার বাসের চাপ বেড়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকায় দৌলতদিয়া প্রান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার দুই লাইনে যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ লাইনের সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন চালক ও যাত্রীরা। গরমে আটকা থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঈদের আগে ও পরে ১০ দিন অপচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক বন্ধ থাকার কথা থাকলেও আজ সকাল থেকেই পণ্যবাহী ট্রাক ঢুকতে শুরু করেছে। এতে যানবাহনের সারি দীর্ঘ হওয়ার পাশাপাশি যাত্রীবাহী বাস পারাপারে বিঘ্ন ঘটছে। প্রতিটি যাত্রীবাহী বাসকে ফেরি পেতে ৩ থেকে ৬ ঘণ্টা সিরিয়ালে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
ফেরি বাড়ানো হলেও প্রয়োজনের তুলনায় দীর্ঘদিন ধরে ঘাট কম থাকায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌপথে যানবাহন পারাপার ব্যাহত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে আজ শুক্রবার সকাল থেকেই দৌলতদিয়া প্রান্তে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে প্রায় ৩ কিলোমিটার লম্বা দুই লাইনে পাঁচ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস আটকে আছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে গাড়ির বাড়তি চাপ সামলাতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে ২১টি ফেরি চলাচল করছে। ১২টি রো রো (বড়), ৬টি ইউটিলিটি (ছোট) এবং ১টি কে-টাইপ (মাঝারি) ও দুইটি ডাম্প (টানা) ফেরি।
শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দৌলতদিয়া ঘাটে অপেক্ষা করে দেখা যায়, দৌলতদিয়া ঘাটের জিরো পয়েন্ট হতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের দুই লাইনে বাংলাদেশ হ্যাচারি পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ সারি। এর মধ্যে শতাধিক অপচনশীল পণ্যবাহী ট্রাকও রয়েছে। যাত্রীবাহী বাসগুলোকে ফেরির নাগাল পেতে অপেক্ষা করতে হচ্ছে ৩ থেকে ৬ ঘণ্টা।
ফরিদপুর থেকে আসা গোল্ডেন লাইন পরিবহনের সুপারভাইজার বিধান বলেন, ‘শুক্রবার ১২ টার সময় ফরিদপুর থেকে ছেড়ে এসে সাড়ে ১২টার পরে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় সিরিয়ালে আটকা পরি। বিকেল ৫টা পর্যন্ত দৌলতদিয়া লঞ্চ টার্নিং এলাকা পর্যন্ত আসতে পেরেছি। অর্থাৎ সাড়ে ৪ ঘণ্টায় ২ কিলোমিটার পথ আসতে পেরেছি। এখান থেকে ঘাট আরও আরও আধা কিলোমিটার দূরে। গাড়িতে বসে থাকতে থাকতে যাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পরছে। বাইরেও যেতে পারছে না ধুলা বালির জন্য। আর কখন ফেরিতে উঠতে পারব তাও জানি না।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. শিহাব উদ্দিন বলেন, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকায় আজ সকাল থেকে দুটি ফেরি যুক্ত করে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে ২১টি ফেরি চলছে। এবার ঈদের আগে অধিকাংশ যাত্রীই ভোগান্তি ছাড়া নদী পার হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ঈদের পরে ঘাটে কিছুটা সিরিয়াল থাকলেও কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়া মানুষ কর্মস্থলে ফিরতে পারবে বলে তিনি জানান।
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৩৩ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৪৩ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে