নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে এ বছরে কন্যাশিশুসহ নারীদের সামগ্রিক অবস্থা তুলে ধরে কন্যাশিশু পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন-২০২১ প্রকাশ করেছে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম। বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সামাদ হলে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করে সংগঠনটি।
জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সভাপতি ড. বদিউল আলম মজুমদারের সভাপতিত্বে প্রতিবেদন তুলে ধরেন সংগঠনটির সম্পাদক নাছিমা আক্তার জলি। এ সময় আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন এডুকো বাংলাদেশের ডিরেক্টর অব প্রোগ্রাম ফারজানা খান ও অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের চাইল্ড স্পনসরশিপ ম্যানেজার মনিকা বিশ্বাস। প্রতিবেদন উপস্থাপন শেষে কন্যাশিশুদের সামগ্রিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরেন সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতা আমাদের দেশে এক নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের সমাজে দুইভাবে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। অন্যদিকে সামগ্রিকভাবে সমাজের নিপীড়িতদের একজন হিসেবে, অন্যদিকে কেবল নারী হবার কারণে প্রতিনিয়ত তাদের নানা নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হতে হয়, যাকে লিঙ্গভিত্তিক নির্যাতন বলা হয়। সময়, বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিতে অনেক সময় নিপীড়নের চেহারা ভিন্ন হয় কিন্তু প্রকৃত বাস্তবতা হলো, নারী ও কন্যাশিশুরা সর্বত্রই নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
যৌন হয়রানি ও নির্যাতন, এসিড আক্রমণের শিকার, অপহরণ ও পাচার, বাল্যবিবাহ, যৌতুক, ধর্ষণ, গৃহশ্রমিক নির্যাতন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিত্তিক নির্যাতন, আত্মহত্যা, হত্যা ও পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে যাওয়ার মধ্য দিয়ে কন্যাশিশুদের ওপর নির্যাতন বাড়ছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
কন্যাশিশুর ওপর নির্যাতন বন্ধে শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ ও হত্যার সকল ঘটনার দ্রুততম সময়ে বিচার সম্পন্ন করা, যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন রোধে 'যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন' প্রণয়ন, ধর্ষণের সাক্ষ্য গ্রহণ ও প্রমাণের ক্ষেত্রে প্রচলিত আইন সংশোধন,সব ধরনের পর্ণোসাইট বন্ধ ও কঠোর আইন প্রয়োগ, নির্যাতনকারীদের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া বন্ধ করার সুপারিশ জানান বক্তারা।
এ ছাড়া সুপারিশে শিশু সুরক্ষায় শিশুদের জন্য পৃথক অধিদপ্তর গঠন, বাল্যবিবাহ বন্ধ করা ও সংকটাপন্ন পরিবারগুলোকে সোশ্যাল সেফটিনেস আওতায় নিয়ে আসা, কন্যাশিশু ও নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা রোধে সকল সচেতন করার মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে এ বছরে কন্যাশিশুসহ নারীদের সামগ্রিক অবস্থা তুলে ধরে কন্যাশিশু পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন-২০২১ প্রকাশ করেছে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম। বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সামাদ হলে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করে সংগঠনটি।
জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সভাপতি ড. বদিউল আলম মজুমদারের সভাপতিত্বে প্রতিবেদন তুলে ধরেন সংগঠনটির সম্পাদক নাছিমা আক্তার জলি। এ সময় আলোচক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন এডুকো বাংলাদেশের ডিরেক্টর অব প্রোগ্রাম ফারজানা খান ও অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের চাইল্ড স্পনসরশিপ ম্যানেজার মনিকা বিশ্বাস। প্রতিবেদন উপস্থাপন শেষে কন্যাশিশুদের সামগ্রিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরেন সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতা আমাদের দেশে এক নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের সমাজে দুইভাবে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। অন্যদিকে সামগ্রিকভাবে সমাজের নিপীড়িতদের একজন হিসেবে, অন্যদিকে কেবল নারী হবার কারণে প্রতিনিয়ত তাদের নানা নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হতে হয়, যাকে লিঙ্গভিত্তিক নির্যাতন বলা হয়। সময়, বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিতে অনেক সময় নিপীড়নের চেহারা ভিন্ন হয় কিন্তু প্রকৃত বাস্তবতা হলো, নারী ও কন্যাশিশুরা সর্বত্রই নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
যৌন হয়রানি ও নির্যাতন, এসিড আক্রমণের শিকার, অপহরণ ও পাচার, বাল্যবিবাহ, যৌতুক, ধর্ষণ, গৃহশ্রমিক নির্যাতন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিত্তিক নির্যাতন, আত্মহত্যা, হত্যা ও পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে যাওয়ার মধ্য দিয়ে কন্যাশিশুদের ওপর নির্যাতন বাড়ছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
কন্যাশিশুর ওপর নির্যাতন বন্ধে শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ ও হত্যার সকল ঘটনার দ্রুততম সময়ে বিচার সম্পন্ন করা, যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন রোধে 'যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন' প্রণয়ন, ধর্ষণের সাক্ষ্য গ্রহণ ও প্রমাণের ক্ষেত্রে প্রচলিত আইন সংশোধন,সব ধরনের পর্ণোসাইট বন্ধ ও কঠোর আইন প্রয়োগ, নির্যাতনকারীদের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া বন্ধ করার সুপারিশ জানান বক্তারা।
এ ছাড়া সুপারিশে শিশু সুরক্ষায় শিশুদের জন্য পৃথক অধিদপ্তর গঠন, বাল্যবিবাহ বন্ধ করা ও সংকটাপন্ন পরিবারগুলোকে সোশ্যাল সেফটিনেস আওতায় নিয়ে আসা, কন্যাশিশু ও নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা রোধে সকল সচেতন করার মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
মৌলভীবাজারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে নানা সীমাবদ্ধতায় শিক্ষাব্যবস্থা বেহাল রূপ ধারণ করেছে। শিক্ষক, শ্রেণিকক্ষ ও আসবাবের সংকটের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নামকাওয়াস্তে। খাতাপত্রে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি দেখালেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন।
৫ ঘণ্টা আগেতিস্তা সেচ প্রকল্পের পানি ব্যবহারের জন্য কৃষকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, সেচনালা সংস্কারের অজুহাত ও সরকার নির্ধারিত সেচমূল্য না জানার অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয় সেচ সমিতি এই বাড়তি টাকা আদায় করছে। এ ছাড়া পানি না পাওয়া ও অসময়ে অতিরিক্ত পানি পাওয়ার অভিযোগ...
৫ ঘণ্টা আগেসোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য। মঙ্গলবার রাতে একটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগার পর কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায়। গুরুতর আহত অবস্থায় ঢামেকে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার মূল সড়কগুলোতে ব্যাটারিচালিত অবৈধ রিকশাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) অভিযান পরিচালনার সময় বেশ কয়েকটি রিকশা ক্রেন দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। তবে গুঁড়িয়ে দেওয়া তিন রিকশার চালকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
৮ ঘণ্টা আগে