নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের উন্নয়নে যেসব এলাকায় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে সেসব এলাকার মানুষের সুরক্ষায় জাতীয় নীতিমালা করার দাবি জানিয়েছেন গবেষকেরা। আজ শনিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নছরুল হামিদ মিলনায়তনে সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (সিপিআরডি) উদ্যোগে এবং ডিয়াকোনিয়া ও রিয়েলিটি অব এইড–এর সহযোগিতায় ‘উন্নয়ন প্রকল্পে জনগণের অধিকার সুরক্ষা: প্রতিশ্রুতি এবং বাস্তবতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ দাবি করেন তাঁরা।
আলোচনা সভায় গবেষণা ফলাফল উপস্থাপন করেন সিপিআরডির রিসার্চ এ্যান্ড এ্যাডভোকেসি অফিসার আল ইমরান। সভাপতির বক্তব্যে সিপিআরডির নির্বাহী প্রধান মো. শামসুদ্দোহা বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে সীমিত সামর্থ্য নিয়ে বাংলাদেশ ছোট–বড় অনেক প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে, এটি সত্যি প্রশংসনীয়। তবে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের পর সেটি কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রদান করবে কিনা তা নির্ভর করে প্রকল্পের পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন এবং প্রকল্প পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ ধাপগুলোর যথাপোযুক্তভাবে সম্পাদন হয়েছে কিনা তার ওপর। প্রকল্পের সব স্তরে প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন এলাকার জনগোষ্ঠী, উপকারভোগী জনগোষ্ঠী এবং বিভিন্ন অংশীজনদের যথোপযুক্ত অংশগ্রহণ ও পর্যবেক্ষণের সুযোগ না থাকলে প্রকল্পগুলো শেষ পর্যন্ত সফলতার মুখ দেখে না।
মো. শামসুদ্দোহা বলেন, দুর্ভাগ্যবশত, ‘টেকসই পানি সরবরাহ প্রকল্প’ এবং ‘ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বর্ধিতকরণ প্রকল্প’ বিশ্লেষণ করে প্রকল্পগুলোতে অংশীজনদের যথোপযুক্ত সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। প্রকল্পগুলোর পরিবেশগত ক্ষতি এবং সেই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার বিকল্প পদ্ধতির বিষয়েও মনোযোগ নজরে আসেনি। প্রকল্প বাস্তবায়ন এলাকাগুলোর ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর টেকসই জীবন যাপনের ব্যবস্থা করে দিতে না পারলে শহর এবং গ্রামের বৈষম্য বাড়তেই থাকবে যেটি মূলত জাতীয় উন্নয়ন নীতিমালার বিরোধী।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন-বাপার যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস বলেন, ‘সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে না পারলে সে উন্নয়ন দেশের সব মানুষের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। আমরা নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে বরাবরই বন এবং পরিবেশ ধ্বংস করে উন্নয়নের বিরোধিতা করেছি। বাংলাদেশের মতো জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক ঝুঁকিতে থাকা একটি দেশকে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো নিতে হবে অনেক ভেবে চিন্তে।’
সুন্দরবন ও উপকূল রক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র বলেন, ‘আমরা কখনোই এমন কোনো উন্নয়ন চাই না যে উন্নয়ন আমাদের ভবিষ্যৎকে অন্ধকার করে দেবে।’
দেশের উন্নয়নে যেসব এলাকায় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে সেসব এলাকার মানুষের সুরক্ষায় জাতীয় নীতিমালা করার দাবি জানিয়েছেন গবেষকেরা। আজ শনিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নছরুল হামিদ মিলনায়তনে সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিসার্চ এ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (সিপিআরডি) উদ্যোগে এবং ডিয়াকোনিয়া ও রিয়েলিটি অব এইড–এর সহযোগিতায় ‘উন্নয়ন প্রকল্পে জনগণের অধিকার সুরক্ষা: প্রতিশ্রুতি এবং বাস্তবতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ দাবি করেন তাঁরা।
আলোচনা সভায় গবেষণা ফলাফল উপস্থাপন করেন সিপিআরডির রিসার্চ এ্যান্ড এ্যাডভোকেসি অফিসার আল ইমরান। সভাপতির বক্তব্যে সিপিআরডির নির্বাহী প্রধান মো. শামসুদ্দোহা বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে সীমিত সামর্থ্য নিয়ে বাংলাদেশ ছোট–বড় অনেক প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে, এটি সত্যি প্রশংসনীয়। তবে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের পর সেটি কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রদান করবে কিনা তা নির্ভর করে প্রকল্পের পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন এবং প্রকল্প পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ ধাপগুলোর যথাপোযুক্তভাবে সম্পাদন হয়েছে কিনা তার ওপর। প্রকল্পের সব স্তরে প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন এলাকার জনগোষ্ঠী, উপকারভোগী জনগোষ্ঠী এবং বিভিন্ন অংশীজনদের যথোপযুক্ত অংশগ্রহণ ও পর্যবেক্ষণের সুযোগ না থাকলে প্রকল্পগুলো শেষ পর্যন্ত সফলতার মুখ দেখে না।
মো. শামসুদ্দোহা বলেন, দুর্ভাগ্যবশত, ‘টেকসই পানি সরবরাহ প্রকল্প’ এবং ‘ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বর্ধিতকরণ প্রকল্প’ বিশ্লেষণ করে প্রকল্পগুলোতে অংশীজনদের যথোপযুক্ত সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। প্রকল্পগুলোর পরিবেশগত ক্ষতি এবং সেই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার বিকল্প পদ্ধতির বিষয়েও মনোযোগ নজরে আসেনি। প্রকল্প বাস্তবায়ন এলাকাগুলোর ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর টেকসই জীবন যাপনের ব্যবস্থা করে দিতে না পারলে শহর এবং গ্রামের বৈষম্য বাড়তেই থাকবে যেটি মূলত জাতীয় উন্নয়ন নীতিমালার বিরোধী।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন-বাপার যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস বলেন, ‘সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে না পারলে সে উন্নয়ন দেশের সব মানুষের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। আমরা নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে বরাবরই বন এবং পরিবেশ ধ্বংস করে উন্নয়নের বিরোধিতা করেছি। বাংলাদেশের মতো জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক ঝুঁকিতে থাকা একটি দেশকে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো নিতে হবে অনেক ভেবে চিন্তে।’
সুন্দরবন ও উপকূল রক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র বলেন, ‘আমরা কখনোই এমন কোনো উন্নয়ন চাই না যে উন্নয়ন আমাদের ভবিষ্যৎকে অন্ধকার করে দেবে।’
বরগুনার পাথরঘাটায় স্কুলে কোচিং শেষে নিজের ক্লাসে যায় ছাত্রীরা। এ সময় একজন পানির বোতল থেকে পানি পান করে। পানিতে দুর্গন্ধ পেয়ে সে বিষয়টি সহপাঠীদের জানায়। এরপর আরও চার ছাত্রী ওই পানি খেয়ে অসুস্থবোধ করতে থাকে।
১ সেকেন্ড আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
৭ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে স্কুলছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখানোর অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম নামের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। ওই দপ্তরির শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন না বলে অভিভাবকেরা হুমকি দিয়েছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এক অভিভাবক গত বৃহস্পতিবার ইউএন
১০ মিনিট আগেরাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
১৯ মিনিট আগে