শ্রীপুর ও গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে নিখোঁজের চার দিন পর নাজমুল হাসান (১১) নামে শিশুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের স্বজনদের দাবি তাকে হত্যা করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৫ নভেম্বর) গাজীপুর সদর উপজেলার রাজেন্দ্রপুর এলাকায় গভীর গজারি বনের ভেতর থেকে ওই শিশুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিহতের ছবি দেখে তার স্বজনেরা মরদেহ শনাক্ত করে।
এর আগে বুধবার (২ নভেম্বর) উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় ওই শিশু। সে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের কালু মিয়ার ছেলে এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত।
নিহতের চাচাতো ভাই মামুন মিয়া বলেন, ‘গত ২ নভেম্বর সন্ধ্যার দিকে বাড়ি থেকে ওষুধ কিনার কথা বলে পাশের জৈনা বাজারে যাওয়ার কথা বলে। এরপর গভীর রাত হলেও সম্ভব সকল আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করে তার কোনো সন্ধান পায়নি। এ বিষয়ে গত ৩ অক্টোবর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিখোঁজের একদিন পর থেকে কয়েকটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে টাকা দাবি করে। গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে একটি ফেসবুক আইডিতে দেখতে পাই আমার ভাইয়ের ছবি। এরপর আজ রোববার সকালে এসে হাসপাতালের মর্গে মরদেহ দেখতে পাই। তার মরদেহ রাজেন্দ্রপুর জঙ্গল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছেন। আমার ভাইকে মেরে ফেলা হয়েছে। আমাদের শত্রুরা তাকে তুলে এনে মেরে ফেলেছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্টে বিস্তারিত বের হবে।’
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রায়হান বলেন, ‘নিখোঁজ অভিযোগ পাওয়ার পরপরই তার সন্ধানে কাজ করা হয়েছে। যে নম্বরগুলোতে টাকা দাবি করা হয়েছে সেগুলো বিস্তারিত খোঁজা হচ্ছে। তবে সেই নম্বরগুলোর লোকেশন ছিল অনন্য জেলায়। মরদেহ পাওয়ার বিষয়টি শুনেছি।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটন জিএমপির সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমান বলেন, প্রথমে অজ্ঞাত নামা হিসেবে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এরপর বিভিন্ন ভাবে খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তার স্বজনেরা মরদেহ শনাক্ত করেছে। ময়নাতদন্তের পর ঘটনার বিস্তারিত জানা যাবে। এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে নিখোঁজের চার দিন পর নাজমুল হাসান (১১) নামে শিশুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের স্বজনদের দাবি তাকে হত্যা করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৫ নভেম্বর) গাজীপুর সদর উপজেলার রাজেন্দ্রপুর এলাকায় গভীর গজারি বনের ভেতর থেকে ওই শিশুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিহতের ছবি দেখে তার স্বজনেরা মরদেহ শনাক্ত করে।
এর আগে বুধবার (২ নভেম্বর) উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় ওই শিশু। সে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের কালু মিয়ার ছেলে এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত।
নিহতের চাচাতো ভাই মামুন মিয়া বলেন, ‘গত ২ নভেম্বর সন্ধ্যার দিকে বাড়ি থেকে ওষুধ কিনার কথা বলে পাশের জৈনা বাজারে যাওয়ার কথা বলে। এরপর গভীর রাত হলেও সম্ভব সকল আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করে তার কোনো সন্ধান পায়নি। এ বিষয়ে গত ৩ অক্টোবর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিখোঁজের একদিন পর থেকে কয়েকটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে টাকা দাবি করে। গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে একটি ফেসবুক আইডিতে দেখতে পাই আমার ভাইয়ের ছবি। এরপর আজ রোববার সকালে এসে হাসপাতালের মর্গে মরদেহ দেখতে পাই। তার মরদেহ রাজেন্দ্রপুর জঙ্গল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছেন। আমার ভাইকে মেরে ফেলা হয়েছে। আমাদের শত্রুরা তাকে তুলে এনে মেরে ফেলেছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্টে বিস্তারিত বের হবে।’
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রায়হান বলেন, ‘নিখোঁজ অভিযোগ পাওয়ার পরপরই তার সন্ধানে কাজ করা হয়েছে। যে নম্বরগুলোতে টাকা দাবি করা হয়েছে সেগুলো বিস্তারিত খোঁজা হচ্ছে। তবে সেই নম্বরগুলোর লোকেশন ছিল অনন্য জেলায়। মরদেহ পাওয়ার বিষয়টি শুনেছি।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটন জিএমপির সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমান বলেন, প্রথমে অজ্ঞাত নামা হিসেবে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এরপর বিভিন্ন ভাবে খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তার স্বজনেরা মরদেহ শনাক্ত করেছে। ময়নাতদন্তের পর ঘটনার বিস্তারিত জানা যাবে। এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়েছে।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে পিস্তলসহ তিনজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার কধুরখীলে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
১০ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির রামগড়ে নিজ বাড়িতে এক বৃদ্ধ মা ও তাঁর মেয়েকে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার (২০ আগস্ট) দিবাগত রাতের কোনো একসময়ে উপজেলার পূর্ব বাগানটিলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন আমেনা বেগম (৯০) ও তাঁর মেয়ে রায়হানা আক্তার (৩৫)
১৫ মিনিট আগেবাজারের খুচরা পর্যায়ে দেখা গেছে, গত মাসে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় পৌঁছেছে। অথচ আমদানিকারকের নথিপত্র অনুযায়ী ভারত থেকে প্রতি কেজি মরিচ আমদানির পর সব খরচ মিলিয়ে বেনাপোল বন্দরে দাম দাঁড়াচ্ছে সর্বোচ্চ ৮০ থেকে ৮৫ টাকা।
১৬ মিনিট আগে২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামিদের খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি শেষ হয়েছে। আপিল বিভাগ আগামী ৪ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে রায় দেবেন।
২৪ মিনিট আগে