সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন। পরে তাঁরা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে রাজীব-সমরের বাড়ি রাজ মঞ্জুরির উদ্দেশে ‘মার্চ টু মঞ্জুরি’ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
ঘোষণা অনুযায়ী, সন্ধ্যার পর তারা হেমায়েতপুরের মঞ্জুরুল আলম রাজীবের বাস ভবনের রাজ মঞ্জুরির সামনে লাঠিসোঁটা হাতে উপস্থিত হয়ে তাঁদের বাসভবনের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাড়িটি ভাঙচুর শুরু করে।
এ সময় স্থানীয় বাসিন্দা পরিচয়ে বেশ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে ছাত্র-জনতাকে ধাওয়া দেন এবং হামলা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘তারা (রাজীব-সমর) তো বাড়িতে নেই, তাহলে ভাঙচুর কেন করতে হবে। এখানে আগুন দিলে আশপাশের বাড়ি-ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমে আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কথা না শোনায় আমরা ধাওয়া দিয়ে তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’
আরেক বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওরা (ভাঙচুরকারী) আজকে এই বাড়িতে আগুন দিতে আসছে। এখানে আগুন দিলে এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়বে। আমরা এটা হতে দিতে পারি না।’
আহতদের দাবি, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাভারে গণহত্যার নির্দেশদাতা সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাজীব ও তাঁর ভাই সমরের বাড়িতে যান। এ সময় আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
আহত মো. তুহিন আহমেদ বলেন, ‘দেশে আওয়ামী লীগের সময় ছাত্র-জনতার ওপরে সবচেয়ে বেশি যার মদদে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সে হচ্ছে সাভারের রাজীব। আমরা খবর পেয়েছি হেমায়েতপুরে তার বাড়িতে সাঙ্গপাঙ্গরা অবস্থান করতেছে। দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য। সেই হিসেবে আমরা ছাত্র-জনতা সেই অভিমুখে রওনা করি। আমরা থানাকেও অবহিত করি। ওখানে মাইকে আমরা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দিই যে আপনাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব নেই। আমরা রাজীবের বাড়িতে ঢোকার পরে আশপাশে আওয়ামী লীগের যে সাঙ্গপাঙ্গ ছিল তারা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’
মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তাঁর ছোট ভাই সমর গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন।
ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এবং তাঁর ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল আলম সমরের বাড়িতে হামলার সময় প্রতিরোধ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন পাঁচ-ছয়জন। পরে তাঁরা সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে রাজীব-সমরের বাড়ি রাজ মঞ্জুরির উদ্দেশে ‘মার্চ টু মঞ্জুরি’ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
ঘোষণা অনুযায়ী, সন্ধ্যার পর তারা হেমায়েতপুরের মঞ্জুরুল আলম রাজীবের বাস ভবনের রাজ মঞ্জুরির সামনে লাঠিসোঁটা হাতে উপস্থিত হয়ে তাঁদের বাসভবনের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে বাড়িটি ভাঙচুর শুরু করে।
এ সময় স্থানীয় বাসিন্দা পরিচয়ে বেশ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে ছাত্র-জনতাকে ধাওয়া দেন এবং হামলা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘তারা (রাজীব-সমর) তো বাড়িতে নেই, তাহলে ভাঙচুর কেন করতে হবে। এখানে আগুন দিলে আশপাশের বাড়ি-ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমে আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কথা না শোনায় আমরা ধাওয়া দিয়ে তাদের সরিয়ে দিয়েছি।’
আরেক বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওরা (ভাঙচুরকারী) আজকে এই বাড়িতে আগুন দিতে আসছে। এখানে আগুন দিলে এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়বে। আমরা এটা হতে দিতে পারি না।’
আহতদের দাবি, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাভারে গণহত্যার নির্দেশদাতা সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাজীব ও তাঁর ভাই সমরের বাড়িতে যান। এ সময় আওয়ামী লীগের দোসরেরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
আহত মো. তুহিন আহমেদ বলেন, ‘দেশে আওয়ামী লীগের সময় ছাত্র-জনতার ওপরে সবচেয়ে বেশি যার মদদে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সে হচ্ছে সাভারের রাজীব। আমরা খবর পেয়েছি হেমায়েতপুরে তার বাড়িতে সাঙ্গপাঙ্গরা অবস্থান করতেছে। দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য। সেই হিসেবে আমরা ছাত্র-জনতা সেই অভিমুখে রওনা করি। আমরা থানাকেও অবহিত করি। ওখানে মাইকে আমরা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দিই যে আপনাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব নেই। আমরা রাজীবের বাড়িতে ঢোকার পরে আশপাশে আওয়ামী লীগের যে সাঙ্গপাঙ্গ ছিল তারা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’
মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তাঁর ছোট ভাই সমর গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে