রাজবাড়ী প্রতিনিধি
পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে রাজধানী ছাড়ছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট হয়ে বাড়ি ফিরছে তারা। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ভোগান্তি না থাকায় স্বস্তিতে ঘাট পার হচ্ছে যাত্রী ও যানবাহন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ঘাটে যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাট থেকে দৌলতদিয়ায় আসা প্রতিটি লঞ্চ ও ফেরিতে চোখে পড়ার মতো যাত্রী ছিল। যাত্রীরা দৌলতদিয়া ফেরি ও লঞ্চঘাটে নেমে যাত্রীবাহী পরিবহন, মাহেন্দ্র ও মোটরসাইকেলে চড়ে নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যাচ্ছে। এদিকে ঘাটে যানজট না থাকায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা যানবাহনগুলো সরাসরি ফেরিতে ঢাকায় চলে যাচ্ছে।
ঢাকা থেকে আসা কুষ্টিয়াগামী মিল্টন মোল্লা বলেন, সকালে ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলযোগে রওনা দিয়েছি। ঘাট এলাকায় যানজট না থাকায় ভোগান্তি ছাড়াই পদ্মা পাড় হয়ে দৌলতদিয়া এলাম। এখন বাড়ির দিকে চলে যাব। মহাসড়ক ও ফেরিঘাটে যানজট নেই। মানুষ স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছে।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘পদ্মা সেতু চালুর আগে প্রচুর ভোগান্তি হতো ফেরিঘাটে। সেতু চালুর পর সেই ভোগান্তি নেই। আমরা খুবই আনন্দিত যে, মহাসড়ক বা ফেরিঘাটে কোথাও ভোগান্তি নেই। পপি খাতুন বলেন, গাবতলী থেকে লোকাল বাসে এসে পাটুরিয়া ঘাট হয়ে দৌলতদিয়া ঘাটে এলাম। কোনো ভোগান্তি নেই। স্বস্তিতেই বাড়ি যেতে পারব আশা করি।’
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে কোনো ধরনের যানজট বা ভোগান্তি নেই। এই নৌরুটে ছোট-বড় মিলে ১৭টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।
পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে রাজধানী ছাড়ছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট হয়ে বাড়ি ফিরছে তারা। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ভোগান্তি না থাকায় স্বস্তিতে ঘাট পার হচ্ছে যাত্রী ও যানবাহন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ঘাটে যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাট থেকে দৌলতদিয়ায় আসা প্রতিটি লঞ্চ ও ফেরিতে চোখে পড়ার মতো যাত্রী ছিল। যাত্রীরা দৌলতদিয়া ফেরি ও লঞ্চঘাটে নেমে যাত্রীবাহী পরিবহন, মাহেন্দ্র ও মোটরসাইকেলে চড়ে নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যাচ্ছে। এদিকে ঘাটে যানজট না থাকায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা যানবাহনগুলো সরাসরি ফেরিতে ঢাকায় চলে যাচ্ছে।
ঢাকা থেকে আসা কুষ্টিয়াগামী মিল্টন মোল্লা বলেন, সকালে ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলযোগে রওনা দিয়েছি। ঘাট এলাকায় যানজট না থাকায় ভোগান্তি ছাড়াই পদ্মা পাড় হয়ে দৌলতদিয়া এলাম। এখন বাড়ির দিকে চলে যাব। মহাসড়ক ও ফেরিঘাটে যানজট নেই। মানুষ স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছে।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘পদ্মা সেতু চালুর আগে প্রচুর ভোগান্তি হতো ফেরিঘাটে। সেতু চালুর পর সেই ভোগান্তি নেই। আমরা খুবই আনন্দিত যে, মহাসড়ক বা ফেরিঘাটে কোথাও ভোগান্তি নেই। পপি খাতুন বলেন, গাবতলী থেকে লোকাল বাসে এসে পাটুরিয়া ঘাট হয়ে দৌলতদিয়া ঘাটে এলাম। কোনো ভোগান্তি নেই। স্বস্তিতেই বাড়ি যেতে পারব আশা করি।’
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে কোনো ধরনের যানজট বা ভোগান্তি নেই। এই নৌরুটে ছোট-বড় মিলে ১৭টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে