শাহরিয়ার জাহান রাহাত
পদ্মা সেতুতে দেশীয় শুধু দুটি প্রতিষ্ঠানের রড ব্যবহার করা হয়েছে। সেই হিসেবে কেএসআরএম দ্বিতীয় বৃহত্তম সরবরাহকারী। এ ছাড়া কেএসআরএম হচ্ছে সর্বপ্রথম রড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষের শর্তহীন রড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানও কেএসআরএম। সেই হিসেবে এটি নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য গৌরব ও অহংকারের। আর এসবের মূল কারণ হলো, মান নিয়ন্ত্রণে আমাদের আপসহীনতা।
কেএসআরএম যেকোনো প্রতিকূলতায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড রক্ষা করে রড তৈরি করে। পদ্মা সেতুতে সর্বপ্রথম শর্তহীন রড সরবরাহের কার্যাদেশ আমাদের প্রতি গ্রাহকদের আস্থা ও বিশ্বাসকে আরও সুসংহত ও দৃঢ় করেছে। উদ্যোক্তা হিসেবে আমাদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
আমাদের জানামতে, দেশের আরও অনেক ইস্পাত নির্মাণ প্রতিষ্ঠান গৌরবের পদ্মা সেতুতে রড সরবরাহের আগ্রহ দেখিয়েছে। এমন অহংকারের অংশীদার কে না হতে চায়! কিন্তু পদ্মা সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষের শর্ত ও মান রক্ষা করতে পারেনি অনেক প্রতিষ্ঠান। সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ মান রক্ষার ক্ষেত্রে ছিল আপসহীন ও অনমনীয়। তারা উৎপাদন থেকে সরবরাহ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে আন্তর্জাতিক মান রক্ষা করেছে। যাচাই-বাছাই করা হয়েছে রড উৎপাদনের কাঁচামাল সংগ্রহ থেকে উৎপাদন প্রক্রিয়ার প্রতিটি ক্ষেত্রে। সরবরাহকারী হিসেবে এসব ধাপ অতিক্রম করতে হয়েছে কেএসআরএমকে। মান রক্ষার সব ধাপে উত্তীর্ণ হতে হয়েছে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই। এরপর পদ্মা সেতুতে রড সরবরাহে শর্তহীন অনুমোদন পেয়েছে একমাত্র কেএসআরএম।
রড সরবরাহের আগে কেএসআরএম কারখানায় উৎপাদনের প্রতিটি ধাপ সরেজমিনে দেখেছেন বিশেষজ্ঞরা। কাঁচামালের মানও পরীক্ষা করেছেন ওই বিশেষজ্ঞরা। সর্বশেষ তাঁদের শর্ত অনুযায়ী রড উৎপাদন হয়েছে কি না, তা-ও যাচাই করা হয়েছে। সব কটি ধাপেই কেএসআরএম রডের মান রক্ষায় সমর্থ হয়েছে। দেশের সবচেয়ে বড় প্রকল্পে রড সরবরাহ কেএসআরএমের জন্য অনেক বড় অর্জন। এ যেন পদ্মা সেতুর অস্তিত্বে কেএসআরএমের অংশীদারত্ব।
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের গৌরবের প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক চেষ্টা ও যোগ্য নেতৃত্বে বৈদেশিক অর্থায়ন ছাড়াই এই সেতু বাস্তবায়ন করা হয়েছে, যা দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। এতে দেশের দুই অঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে তৈরি হয়েছে মেলবন্ধন। খুলেছে অর্থনীতির নতুন দ্বার। যার প্রভাব পড়বে জাতীয় অর্থনীতিতে।
লেখক: শাহরিয়ার জাহান রাহাত, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক, কেএসআরএম
পদ্মা সেতুতে দেশীয় শুধু দুটি প্রতিষ্ঠানের রড ব্যবহার করা হয়েছে। সেই হিসেবে কেএসআরএম দ্বিতীয় বৃহত্তম সরবরাহকারী। এ ছাড়া কেএসআরএম হচ্ছে সর্বপ্রথম রড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষের শর্তহীন রড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানও কেএসআরএম। সেই হিসেবে এটি নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য গৌরব ও অহংকারের। আর এসবের মূল কারণ হলো, মান নিয়ন্ত্রণে আমাদের আপসহীনতা।
কেএসআরএম যেকোনো প্রতিকূলতায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড রক্ষা করে রড তৈরি করে। পদ্মা সেতুতে সর্বপ্রথম শর্তহীন রড সরবরাহের কার্যাদেশ আমাদের প্রতি গ্রাহকদের আস্থা ও বিশ্বাসকে আরও সুসংহত ও দৃঢ় করেছে। উদ্যোক্তা হিসেবে আমাদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
আমাদের জানামতে, দেশের আরও অনেক ইস্পাত নির্মাণ প্রতিষ্ঠান গৌরবের পদ্মা সেতুতে রড সরবরাহের আগ্রহ দেখিয়েছে। এমন অহংকারের অংশীদার কে না হতে চায়! কিন্তু পদ্মা সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষের শর্ত ও মান রক্ষা করতে পারেনি অনেক প্রতিষ্ঠান। সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ মান রক্ষার ক্ষেত্রে ছিল আপসহীন ও অনমনীয়। তারা উৎপাদন থেকে সরবরাহ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে আন্তর্জাতিক মান রক্ষা করেছে। যাচাই-বাছাই করা হয়েছে রড উৎপাদনের কাঁচামাল সংগ্রহ থেকে উৎপাদন প্রক্রিয়ার প্রতিটি ক্ষেত্রে। সরবরাহকারী হিসেবে এসব ধাপ অতিক্রম করতে হয়েছে কেএসআরএমকে। মান রক্ষার সব ধাপে উত্তীর্ণ হতে হয়েছে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই। এরপর পদ্মা সেতুতে রড সরবরাহে শর্তহীন অনুমোদন পেয়েছে একমাত্র কেএসআরএম।
রড সরবরাহের আগে কেএসআরএম কারখানায় উৎপাদনের প্রতিটি ধাপ সরেজমিনে দেখেছেন বিশেষজ্ঞরা। কাঁচামালের মানও পরীক্ষা করেছেন ওই বিশেষজ্ঞরা। সর্বশেষ তাঁদের শর্ত অনুযায়ী রড উৎপাদন হয়েছে কি না, তা-ও যাচাই করা হয়েছে। সব কটি ধাপেই কেএসআরএম রডের মান রক্ষায় সমর্থ হয়েছে। দেশের সবচেয়ে বড় প্রকল্পে রড সরবরাহ কেএসআরএমের জন্য অনেক বড় অর্জন। এ যেন পদ্মা সেতুর অস্তিত্বে কেএসআরএমের অংশীদারত্ব।
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের গৌরবের প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক চেষ্টা ও যোগ্য নেতৃত্বে বৈদেশিক অর্থায়ন ছাড়াই এই সেতু বাস্তবায়ন করা হয়েছে, যা দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। এতে দেশের দুই অঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে তৈরি হয়েছে মেলবন্ধন। খুলেছে অর্থনীতির নতুন দ্বার। যার প্রভাব পড়বে জাতীয় অর্থনীতিতে।
লেখক: শাহরিয়ার জাহান রাহাত, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক, কেএসআরএম
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় গরু চুরির পর জবাই করে মাংস বিক্রির জন্য নেওয়ার পথে তিনজনকে আটক করে জনতা। পরে গণপিটুনি দিয়ে তাঁদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) সকালে উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড মহিষের বাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সিরাজগঞ্জে কলেজছাত্র আসিফ হোসাইন (১৯) হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জান্নাত আরা হেনরীর চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
৬ মিনিট আগেসিলেটের কুশিয়ারা নদীতে মাছ ধরার জাল ছাড়াতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়ার আড়াই ঘণ্টা পরে ফুলেছ আহমদ (৩২) নামে এক জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ২টার দিকে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার কুশিয়ারা রেলসেতুর নিচ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
১৮ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও বরিশাল জেলা কমিটির সাবেক সভাপতি এবায়দুল হক চানের বিরুদ্ধে চেম্বার দখলের অভিযোগ ওঠে। তিনি এত দিন সভাপতি হিসেবে ছিলেন।
২৭ মিনিট আগে