ঢাবি প্রতিনিধি
গণপরিবহনে হাফ পাশ ও নিরাপদ সড়কের দাবি নিয়ে ১৯ ডিসেম্বর রোববার বেলা ১১টায় নীলক্ষেত মোড় থেকে মিছিল নিয়ে গণভবনে স্মারকলিপি প্রদান করার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে নীলক্ষেত থেকে গণভবন অভিমুখে স্মারকলিপি প্রদান করার লক্ষ্যে মিছিল নিয়ে রওয়ানা হলে নীলক্ষেত মোড়েই বাধা দেয় পুলিশ৷
পুলিশি বাধার পর বেশ কিছুক্ষণ বাগ্বিতণ্ডা হওয়ার পর রাস্তায় অবস্থান করে শিক্ষার্থীরা। তবে কোনো ধরনের যানজটের সৃষ্টি হয়নি। পরে পুলিশের অনুরোধে ১৯ ডিসেম্বর স্মারকলিপি প্রদান করার ঘোষণা দিয়ে কর্মসূচি শেষ করে আন্দোলনকারীরা।
সাত কলেজ আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ইসমাইল সম্রাট বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে রওনা হতে চেয়েছি, কিন্তু পুলিশ আমাদের বাধা দিয়েছে। আমাদের সংখ্যা কোনো বিবেচ্য নয়, আমাদের দাবি যৌক্তিক কি না, সেটা আমাদের প্রশ্ন। পুলিশ আজকে আমাদের বাধা দিয়েছে, তাই আমরা আগামী ১৯ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় আবার একই দাবি নিয়ে গণভবন অভিমুখে রওনা হব।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি রমনা বিভাগের নিউমার্কেট জোনের এডিসি শাহেন শাহ মাহমুদ বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা সংখ্যায় খুবই কম। তার পরও তাদের দাবি নিয়ে তারা অবস্থান করেছে। আমরা ছাত্রদের সব সময় সহযোগিতা করে আসছি, যতক্ষণ না তারা সহিংসতার পথে না যায়। তারা যখন মিছিল নিয়ে গণভবন অভিমুখে রওনা হচ্ছে, তখন যানজট ও জনদুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে বাধা দিয়েছি। তবে কোনো ধরনের হামলা ও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
ছাত্রসমাজের পক্ষে ৬ দফা দাবিগুলো হলো—
১. গণপরিবহনে সব শিক্ষার্থীর জন্য প্রজ্ঞাপন দিয়ে অর্ধেক ভাড়া নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি বিআরটিসি বাস শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রি করতে হবে।
২. সব গণপরিবহনে ছাত্রী/নারীদের জন্য অবাধ নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে হবে এবং ট্রাফিক আইনের প্রতি জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনে একে পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩. সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারকে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আহত/ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসহ সব দায়িত্ব রাষ্ট্রকেই নিতে হবে।
৪. দুর্ঘটনায় দোষী চালক ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনের মালিকদের বিচারের জন্য ‘দ্রুত বিচার আদালত’ স্থাপন করতে হবে।
৫. প্রতিটি গণপরিবহনের ভেতরে দৃশ্যমান স্থানে ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি ও গাড়ির নম্বরপ্লেট স্থাপন করতে হবে। সারা দেশে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা স্বয়ংক্রিয় ও আধুনিকায়ন করতে হবে।
৬. পরিবহন খাতে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি বন্ধ করে সড়কে শতভাগ শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। সব প্রাইভেট বাস/ট্রাক/সিএনজি/ট্যাক্সির ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার করতে হবে।
গণপরিবহনে হাফ পাশ ও নিরাপদ সড়কের দাবি নিয়ে ১৯ ডিসেম্বর রোববার বেলা ১১টায় নীলক্ষেত মোড় থেকে মিছিল নিয়ে গণভবনে স্মারকলিপি প্রদান করার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে নীলক্ষেত থেকে গণভবন অভিমুখে স্মারকলিপি প্রদান করার লক্ষ্যে মিছিল নিয়ে রওয়ানা হলে নীলক্ষেত মোড়েই বাধা দেয় পুলিশ৷
পুলিশি বাধার পর বেশ কিছুক্ষণ বাগ্বিতণ্ডা হওয়ার পর রাস্তায় অবস্থান করে শিক্ষার্থীরা। তবে কোনো ধরনের যানজটের সৃষ্টি হয়নি। পরে পুলিশের অনুরোধে ১৯ ডিসেম্বর স্মারকলিপি প্রদান করার ঘোষণা দিয়ে কর্মসূচি শেষ করে আন্দোলনকারীরা।
সাত কলেজ আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ইসমাইল সম্রাট বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে রওনা হতে চেয়েছি, কিন্তু পুলিশ আমাদের বাধা দিয়েছে। আমাদের সংখ্যা কোনো বিবেচ্য নয়, আমাদের দাবি যৌক্তিক কি না, সেটা আমাদের প্রশ্ন। পুলিশ আজকে আমাদের বাধা দিয়েছে, তাই আমরা আগামী ১৯ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় আবার একই দাবি নিয়ে গণভবন অভিমুখে রওনা হব।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি রমনা বিভাগের নিউমার্কেট জোনের এডিসি শাহেন শাহ মাহমুদ বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা সংখ্যায় খুবই কম। তার পরও তাদের দাবি নিয়ে তারা অবস্থান করেছে। আমরা ছাত্রদের সব সময় সহযোগিতা করে আসছি, যতক্ষণ না তারা সহিংসতার পথে না যায়। তারা যখন মিছিল নিয়ে গণভবন অভিমুখে রওনা হচ্ছে, তখন যানজট ও জনদুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে বাধা দিয়েছি। তবে কোনো ধরনের হামলা ও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
ছাত্রসমাজের পক্ষে ৬ দফা দাবিগুলো হলো—
১. গণপরিবহনে সব শিক্ষার্থীর জন্য প্রজ্ঞাপন দিয়ে অর্ধেক ভাড়া নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি বিআরটিসি বাস শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রি করতে হবে।
২. সব গণপরিবহনে ছাত্রী/নারীদের জন্য অবাধ নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে হবে এবং ট্রাফিক আইনের প্রতি জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনে একে পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩. সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারকে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আহত/ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসহ সব দায়িত্ব রাষ্ট্রকেই নিতে হবে।
৪. দুর্ঘটনায় দোষী চালক ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনের মালিকদের বিচারের জন্য ‘দ্রুত বিচার আদালত’ স্থাপন করতে হবে।
৫. প্রতিটি গণপরিবহনের ভেতরে দৃশ্যমান স্থানে ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি ও গাড়ির নম্বরপ্লেট স্থাপন করতে হবে। সারা দেশে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা স্বয়ংক্রিয় ও আধুনিকায়ন করতে হবে।
৬. পরিবহন খাতে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি বন্ধ করে সড়কে শতভাগ শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। সব প্রাইভেট বাস/ট্রাক/সিএনজি/ট্যাক্সির ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার করতে হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মুশফিকুর রহমান (হীরক মুশফিক)। তিনি ২০১৮ সালে বিভাগটিতে অস্থায়ী প্রভাষক পদে নিয়োগ পান৷ যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রভাব খাটিয়ে শিক্ষক হওয়াসহ তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের...
১ ঘণ্টা আগেউপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ জানান, ১২ আগস্ট রাত ১০টা থেকে ১৩ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত ওই এলাকায় সব ধরনের সমাবেশ, মিছিল, সভা, লাঠিসহ অস্ত্র বহন এবং মাইক-শব্দবর্ধক যন্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে। আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি। এখন তিনি আশা করছেন, ‘আগামী জানুয়
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে