নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌঁছতে পুষ্টি সুশাসন নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও পুষ্টিবিদসহ বিশিষ্টজনেরা। বুধবার রাজধানীতে পুষ্টি সুশাসন বিষয়ে গণমাধ্যম সংলাপে তারা বলেছেন, এ বিষয়ে গণমাধ্যমের কার্যকর ভূমিকা পালন করা জরুরি।
গণমাধ্যম উন্নয়ন সংগঠন সমষ্টির এ আয়োজনে গণমাধ্যমের নীতি-নির্ধারণী ও সম্পাদকীয় পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের প্রতিনিধি ও উন্নয়ন ব্যক্তিত্বরা যোগ দেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের নেতৃত্বে বাস্তবায়নাধীন ‘কালেকটিভ রেসপনসিবিলিটি, অ্যাকশন অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিবিলিটি ফর ইমপ্রুভড নিউট্রিশন’ প্রকল্পের আওতায় সমষ্টি এ সংলাপের আয়োজন করে। এতে বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ (বিএনএনসি) কৌশলগত সহযোগিতা প্রদান করে।
সংলাপে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনএনসি’র মহাপরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর। সভাপ্রধান ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও টিভি টুডের প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল।
হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, পুষ্টি সুশাসন মূলত সামগ্রিক পুষ্টি ব্যবস্থার নীতি ও কৌশলগত দিকের সঙ্গে যুক্ত। এগুলোর আলোকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি রয়েছে। এসব কর্মসূচির সুফল মানুষের কাছে কতটা পৌঁছাচ্ছে তা নিয়ে গণমাধ্যমের নিবিড়ভাবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি পুষ্টি বিষয়ক ধারণাগুলোর প্রসারেও গণমাধ্যম অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে।
মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, গণমাধ্যমে পুষ্টি সুশাসনের মতো জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে আরও অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন। এসব বিষয়ে বিশেষায়িত সাংবাদিক তৈরি করতে হবে। পাশাপাশি বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকে সনাতন কাঠামো থেকে বেরিয়ে নতুন নতুন বিষয়ে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।
সমষ্টির পরিচালক মীর মাসরুর জামানের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির মিল্লাত হোসেন, আরটিভির শাহ মো. মুস্তাফিজুল আলম, দেশ রূপান্তরের শাহ আলম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের জাহিদুল ইসলাম, প্রতিদিনের বাংলাদেশের ইমতিয়ার শামীমসহ অন্যরা। এ ছাড়া পুষ্টি সুশাসনের বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তব্য দেন বিএনএনসির উপপরিচালক ডা. আকতার ইমাম ও কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের ইমরানুল হক।
বক্তারা গণমাধ্যম সংবাদপ্রবাহে পুষ্টি সুশাসন বিষয়ক সংবাদের ওপর জোর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন এবং এ ক্ষেত্রে স্থানীয় সাংবাদিকতার মানোন্নয়নে গুরুত্বারোপ করেন।
স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌঁছতে পুষ্টি সুশাসন নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও পুষ্টিবিদসহ বিশিষ্টজনেরা। বুধবার রাজধানীতে পুষ্টি সুশাসন বিষয়ে গণমাধ্যম সংলাপে তারা বলেছেন, এ বিষয়ে গণমাধ্যমের কার্যকর ভূমিকা পালন করা জরুরি।
গণমাধ্যম উন্নয়ন সংগঠন সমষ্টির এ আয়োজনে গণমাধ্যমের নীতি-নির্ধারণী ও সম্পাদকীয় পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের প্রতিনিধি ও উন্নয়ন ব্যক্তিত্বরা যোগ দেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের নেতৃত্বে বাস্তবায়নাধীন ‘কালেকটিভ রেসপনসিবিলিটি, অ্যাকশন অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিবিলিটি ফর ইমপ্রুভড নিউট্রিশন’ প্রকল্পের আওতায় সমষ্টি এ সংলাপের আয়োজন করে। এতে বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ (বিএনএনসি) কৌশলগত সহযোগিতা প্রদান করে।
সংলাপে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনএনসি’র মহাপরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর। সভাপ্রধান ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও টিভি টুডের প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল।
হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, পুষ্টি সুশাসন মূলত সামগ্রিক পুষ্টি ব্যবস্থার নীতি ও কৌশলগত দিকের সঙ্গে যুক্ত। এগুলোর আলোকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি রয়েছে। এসব কর্মসূচির সুফল মানুষের কাছে কতটা পৌঁছাচ্ছে তা নিয়ে গণমাধ্যমের নিবিড়ভাবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি পুষ্টি বিষয়ক ধারণাগুলোর প্রসারেও গণমাধ্যম অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে।
মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, গণমাধ্যমে পুষ্টি সুশাসনের মতো জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে আরও অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন। এসব বিষয়ে বিশেষায়িত সাংবাদিক তৈরি করতে হবে। পাশাপাশি বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকে সনাতন কাঠামো থেকে বেরিয়ে নতুন নতুন বিষয়ে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।
সমষ্টির পরিচালক মীর মাসরুর জামানের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির মিল্লাত হোসেন, আরটিভির শাহ মো. মুস্তাফিজুল আলম, দেশ রূপান্তরের শাহ আলম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের জাহিদুল ইসলাম, প্রতিদিনের বাংলাদেশের ইমতিয়ার শামীমসহ অন্যরা। এ ছাড়া পুষ্টি সুশাসনের বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তব্য দেন বিএনএনসির উপপরিচালক ডা. আকতার ইমাম ও কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের ইমরানুল হক।
বক্তারা গণমাধ্যম সংবাদপ্রবাহে পুষ্টি সুশাসন বিষয়ক সংবাদের ওপর জোর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন এবং এ ক্ষেত্রে স্থানীয় সাংবাদিকতার মানোন্নয়নে গুরুত্বারোপ করেন।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
১০ মিনিট আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
১৪ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
১৭ মিনিট আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩৫ মিনিট আগে