নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারীদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মো. মুরাদ হাসান। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এ নিয়ে গেজেটও প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদের বিভাগের ওয়েবসাইটে মুরাদকে এখানো প্রতিমন্ত্রীর তালিকায় রাখা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটেও মুরাদ এখানো প্রতিমন্ত্রী!
আজ বুধবার সকাল পৌনে ৯টায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, হোম পেজের নোটিশ অংশে মুরাদের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করার প্রজ্ঞাপন রয়েছে। এই ওয়েবসাইটে মন্ত্রিসভা সম্পর্কে যে তথ্য দেওয়া আছে, তাতে প্রতিমন্ত্রীদের তালিকার ১৩ নম্বরে রয়েছে মুরাদ হাসানের নাম।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটেও এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হাছান মাহমুদের ছবির নিচে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে মুরাদের ছবি ও জীবনবৃত্তান্ত রয়েছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে যে কেউ ঢুকলেই মুরাদকে এখানো প্রতিমন্ত্রী বলেই মনে করবেন।
এ বিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, অনেক রাতে মুরাদ হাসানের পদত্যাগপত্র গৃহীত হওয়ায় তাঁরা ওয়েবসাইটের তথ্য রাতেই আর হালনাগাদ করতে পারেননি। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট শাখার নজরে এনে ঠিক করে দেওয়া হবে। আর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি এখনো কারও নজরেই আসেনি, এটি ঠিক করে দেওয়া হবে।
নারীদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দিয়ে চাপে পড়েন মুরাদ হাসান। পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পদত্যাগপত্র দেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে মুরাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতি।
২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি সরকার গঠন করে মুরাদকে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৯ সালের ১৯ মে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে তাঁকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছিল।
নারীদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মো. মুরাদ হাসান। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এ নিয়ে গেজেটও প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদের বিভাগের ওয়েবসাইটে মুরাদকে এখানো প্রতিমন্ত্রীর তালিকায় রাখা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটেও মুরাদ এখানো প্রতিমন্ত্রী!
আজ বুধবার সকাল পৌনে ৯টায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, হোম পেজের নোটিশ অংশে মুরাদের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করার প্রজ্ঞাপন রয়েছে। এই ওয়েবসাইটে মন্ত্রিসভা সম্পর্কে যে তথ্য দেওয়া আছে, তাতে প্রতিমন্ত্রীদের তালিকার ১৩ নম্বরে রয়েছে মুরাদ হাসানের নাম।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটেও এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হাছান মাহমুদের ছবির নিচে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে মুরাদের ছবি ও জীবনবৃত্তান্ত রয়েছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে যে কেউ ঢুকলেই মুরাদকে এখানো প্রতিমন্ত্রী বলেই মনে করবেন।
এ বিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, অনেক রাতে মুরাদ হাসানের পদত্যাগপত্র গৃহীত হওয়ায় তাঁরা ওয়েবসাইটের তথ্য রাতেই আর হালনাগাদ করতে পারেননি। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট শাখার নজরে এনে ঠিক করে দেওয়া হবে। আর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি এখনো কারও নজরেই আসেনি, এটি ঠিক করে দেওয়া হবে।
নারীদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দিয়ে চাপে পড়েন মুরাদ হাসান। পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পদত্যাগপত্র দেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে মুরাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতি।
২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি সরকার গঠন করে মুরাদকে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৯ সালের ১৯ মে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে তাঁকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছিল।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
১৩ মিনিট আগেপুলিশ সুপার বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও একটি বিভাগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কাজ করছে। তবে মাদক নির্মূলের জন্য সবার সহযোগিতা জরুরি। তিনি তথ্য দিয়ে কিংবা সামাজিক প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদক নির্মূলের আহ্বান জানান। প্রয়োজনে মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার পরামর্শও দে
১৬ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা জবায়দুর রহমান হত্যা মামলায় বিএনপির ১২৩ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সমরেশ শীল আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২০ মিনিট আগেকর্মসূচিতে অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের সব বৈষম্য দূরীকরণের জন্য আগেও আন্দোলন করেছিলাম। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে স্থগিত করেছি। কিন্তু বর্তমানে এই প্রশাসন আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। দেশের বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বহাল থাকলেও আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করার জবাব
৩৪ মিনিট আগে